ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশকে ঘাঁটি করে ভারতে হামলার ছক হাফিজ সইদের, কাশ্মীরের নামে মহিলা আত্মঘাতী বাহিনী গড়ছে জৈশ
রাশিয়ার গচ্ছিত সম্পদ জব্দে বেলজিয়ামকে রাজি করাতে ব্যর্থ ইইউ, মস্কোর হুঁশিয়ারি জারি
ক্যাপিটাল হিল থেকে শেখ হাসিনার ফোনালাপ: বিবিসির ‘নিরপেক্ষতা’ নিয়ে প্রশ্ন
ইরানে নজিরবিহীন খরা, তেহরানে তীব্র পানি সংকট
দিল্লি হামলায় শেখ হাসিনার নিন্দাঃ জঙ্গিবাদ ও আঞ্চলিক সন্ত্রাসবাদ এর বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থানের ঘোষণা
ইসলামাবাদে জেলা আদালতের বাইরে আত্মঘাতী হামলা: ১২ জন নিহত, ২৭ জন আহত
ভারতে একের পর এক বিস্ফোরণ, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা জারি
পাকিস্তানের পাঞ্জাবে প্রবল বৃষ্টিপাত, দুই দিনে ৭১ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে প্রবল বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। বৃষ্টিজনিত কারণে গত দুই দিনে অন্তত ৭১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে রোববার থেকে পাঞ্জাবসহ অনেক অঞ্চলে ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম ডনের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (পিডিএমএ) জানিয়েছে, গত ২৫ জুন থেকে শুরু হওয়া রেকর্ড বৃষ্টিতে এ পর্যন্ত পাঞ্জাবে অন্তত ১২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া আহত হয়েছেন ৪৬২ জন। ভারী বর্ষণ অব্যাহত থাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কালাবাগ ও চাশমা এলাকায় সিন্ধু নদীর পানি উপচে বন্যার সতর্কতা জারি করেছে পিডিএমএ।
পিডিএমএ মহাপরিচালক ইরফান আলী কাথিয়া জানান, প্লাবিত এলাকাগুলো থেকে ১ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে
নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৩৯৮ জন ঝিলামে, ২০৯ জন চাকওয়ালে এবং ৪৫০ জন রাওয়ালপিন্ডিতে। টানা ভারী বর্ষণের কারণে পাঞ্জাবের অনেক শহরে এরই মধ্যে দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। প্লাবিত হয়েছে অনেক আবাসিক এলাকা। এদিকে প্রদেশের বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। চাকওয়াল এলাকায় তিন দিন পরও বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি। সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ পুনরুদ্ধারে কমপক্ষে ৪৮ ঘণ্টা লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। পাকিস্তানের আবহাওয়া বিভাগ (পিএমডি) সতর্ক করেছে, বৃষ্টিতে শহরাঞ্চলে জলাবদ্ধতা এবং পার্বত্য অঞ্চলে ভূমিধস হতে পারে। বিশেষ করে ২১ থেকে ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে পাহাড়ি অঞ্চলে আকস্মিক বন্যা দেখা দিতে পারে। কোথাও কোথাও সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে।
নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৩৯৮ জন ঝিলামে, ২০৯ জন চাকওয়ালে এবং ৪৫০ জন রাওয়ালপিন্ডিতে। টানা ভারী বর্ষণের কারণে পাঞ্জাবের অনেক শহরে এরই মধ্যে দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। প্লাবিত হয়েছে অনেক আবাসিক এলাকা। এদিকে প্রদেশের বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। চাকওয়াল এলাকায় তিন দিন পরও বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি। সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ পুনরুদ্ধারে কমপক্ষে ৪৮ ঘণ্টা লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। পাকিস্তানের আবহাওয়া বিভাগ (পিএমডি) সতর্ক করেছে, বৃষ্টিতে শহরাঞ্চলে জলাবদ্ধতা এবং পার্বত্য অঞ্চলে ভূমিধস হতে পারে। বিশেষ করে ২১ থেকে ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে পাহাড়ি অঞ্চলে আকস্মিক বন্যা দেখা দিতে পারে। কোথাও কোথাও সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে।



