ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
দেশের মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির হার ১১.৩৮ শতাংশে পৌঁছেছে
নভেম্বর মাসে বাংলাদেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১১.৩৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা দেশের অর্থনীতিতে নতুন উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) নভেম্বরে ভোক্তা মূল্যসূচকের (সিপিআই) হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে, যা খাদ্য ও খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের দাম বৃদ্ধির ফলে মূল্যস্ফীতির উচ্চ হারকে প্রমাণিত করেছে।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১৩.৮০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে চাল, ডাল, তেল, লবণ, মাছ, মাংস, সবজি, মসলা ও তামাকজাতীয় পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। নভেম্বর মাসে খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.৩৯ শতাংশ, যা অক্টোবরে ছিল ৯.৩৪ শতাংশ। এক্ষেত্রে বাড়ি ভাড়া, আসবাবপত্র, গৃহস্থালি, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন ও শিক্ষা উপকরণের দাম বাড়ায় এই
হার বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া, ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসে খাদ্য ও খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ছিল যথাক্রমে ১০.৭৬ শতাংশ ও ৮.১৬ শতাংশ। তাই গত বছরের তুলনায় বর্তমান বছরের একই সময়ে মূল্যস্ফীতির হার যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশে বর্তমানে মূল্যস্ফীতির অস্থিরতা একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য এর প্রভাব মারাত্মক। বিভিন্ন পণ্য ও সেবার মূল্য বৃদ্ধির কারণে ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবাই আর্থিক চাপের মধ্যে পড়েছে। সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবিতে জুলাই মাসে আন্দোলনের ফলে দেশে অস্থিরতা তৈরি হয়, যার ফলে খাদ্যপণ্যের সরবরাহ ব্যবস্থায় বিঘ্ন ঘটে এবং খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ১৪.১০ শতাংশে পৌঁছেছিল। বর্তমানে দেশে মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপর রয়েছে, যা অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ
থেকে একটি উদ্বেগজনক বিষয়। নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য এ ধরনের পরিস্থিতি আরো বেশি কষ্টকর হয়ে উঠেছে, কারণ তাদের জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে গেছে এবং তাদের ক্রয় ক্ষমতা কমে গেছে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতির এই বৃদ্ধি ভবিষ্যতে সরকারের জন্য একটি কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে, বিশেষ করে জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা এবং মৌলিক প্রয়োজনীয়তার দাম বৃদ্ধির কারণে। সরকারের উচিত দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য কার্যকরী নীতি বাস্তবায়ন করা।
হার বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া, ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসে খাদ্য ও খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ছিল যথাক্রমে ১০.৭৬ শতাংশ ও ৮.১৬ শতাংশ। তাই গত বছরের তুলনায় বর্তমান বছরের একই সময়ে মূল্যস্ফীতির হার যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশে বর্তমানে মূল্যস্ফীতির অস্থিরতা একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য এর প্রভাব মারাত্মক। বিভিন্ন পণ্য ও সেবার মূল্য বৃদ্ধির কারণে ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবাই আর্থিক চাপের মধ্যে পড়েছে। সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবিতে জুলাই মাসে আন্দোলনের ফলে দেশে অস্থিরতা তৈরি হয়, যার ফলে খাদ্যপণ্যের সরবরাহ ব্যবস্থায় বিঘ্ন ঘটে এবং খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ১৪.১০ শতাংশে পৌঁছেছিল। বর্তমানে দেশে মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপর রয়েছে, যা অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ
থেকে একটি উদ্বেগজনক বিষয়। নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য এ ধরনের পরিস্থিতি আরো বেশি কষ্টকর হয়ে উঠেছে, কারণ তাদের জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে গেছে এবং তাদের ক্রয় ক্ষমতা কমে গেছে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতির এই বৃদ্ধি ভবিষ্যতে সরকারের জন্য একটি কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে, বিশেষ করে জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা এবং মৌলিক প্রয়োজনীয়তার দাম বৃদ্ধির কারণে। সরকারের উচিত দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য কার্যকরী নীতি বাস্তবায়ন করা।