ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
তীব্র দাবদাহে গাজায় মহামারির শঙ্কা
ইউক্রেনকে ৫৫০ কোটি ডলারের সহায়তা দেবে সুইজারল্যান্ড
ট্রাম্পের বিচার নিয়ে সুপ্রিমকোর্টে বিভক্তি
রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কথা না বলতে ইমরান খানকে নির্দেশ
চীন সফরে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী, যা বললেন শি জিনপিং
ফিলিস্তিন স্বাধীন হলে অস্ত্র জমা দেবে হামাস
গাজায় নিহত মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়া শিশুর মৃত্যু
তেলের উৎপাদন কমাচ্ছে সৌদি আরব
বিশ্বজুড়ে তেলের বাজার স্থিতিশীল করতে উৎপাদন কমানোর ঘোষণা দিয়েছে সৌদি আরব। আগামী মাস থেকে দৈনিক ১০ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন কমিয়ে দেবে। জ্বালানি তেল উৎপাদনকারী ১৩ দেশীয় জোট ওপেক প্লাস ও এর ১০ মিত্র দেশের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এ পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে দেশটি। মিত্র দেশগুলোর নেতৃত্বে ছিল রাশিয়া। খবর আলজাজিরা ও আরব নিউজ।
গত কয়েক বছরে দামের উত্থান-পতনের ধারাবাহিকতায় এখন বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম পড়তির দিকে। গত এক বছরের বেশি সময় ধরে রাশিয়া বিশ্ববাজারে কম মূল্যের জ্বালানি তেল সরবরাহের কারণে দামে স্থিতাবস্থা আনতে পারছিল না ওপেক ও ওপেক প্লাস। ওপেক প্লাসভুক্ত দেশগুলো এর আগেও তেল উৎপাদন কমানোর জন্য দুই দফা সিদ্ধান্ত
নিয়েছিল। তবে তাতে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। অবশেষে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় ওপেক প্লাসের সদস্য দেশগুলোর মন্ত্রীদের দীর্ঘ বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, জোটগতভাবে দৈনিক ১৪ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন কমানো হবে। এর মধ্যে সৌদি একাই কমিয়ে দেবে ১০ লাখ ব্যারেল। রোববার সৌদি আরবের জ্বালানি মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, আগামী জুলাইয়ের প্রথম দিন থেকেই তারা বর্তমান উৎপাদনের চেয়ে গড়ে অন্তত ১০ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল কম উৎপাদন করবে। সৌদি আরবের জ্বালানিমন্ত্রী আব্দুল আজিজ বিন সালমান এক সংবাদ সম্মেলনে ওপেক প্লাসের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে বলেন, এটি আমাদের জন্য বিশাল এক প্রাপ্তির দিন। কারণ আমরা যে সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি, তা নজিরবিহীন। জ্বালানি তেলের উৎপাদন কমানোর এই
সিদ্ধান্ত অনেক বেশি স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ। এদিকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো ওপেক প্লাসের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে বলছে, এর ফলে রাশিয়াই উপকৃত হবে। কারণ ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার জ্বালানি বাণিজ্যের ওপর অবরোধ আরোপ করলেও তেলের দাম বাড়ায় এমনিতেই ওই অবরোধ খুব একটা কার্যকর হচ্ছে না। তার ওপর ওপেক প্লাসের এই সিদ্ধান্ত রাশিয়াকে আরও বেশি সুবিধা করে দেবে। ওপেক প্লাসভুক্ত দেশগুলো বিশ্বের অপরিশোধিত তেলের প্রায় ৪০ শতাংশ উৎপাদন করে থাকে। গত কয়েক মাসে ওপেক প্লাস তাদের দৈনিক উৎপাদন থেকে ২০ লাখ ব্যারেল উৎপাদন কমিয়েছে। এখন আবার ১৪ লাখ ব্যারেল কমিয়ে দিলে বিশ্ববাজারে তা বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে।
নিয়েছিল। তবে তাতে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। অবশেষে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় ওপেক প্লাসের সদস্য দেশগুলোর মন্ত্রীদের দীর্ঘ বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, জোটগতভাবে দৈনিক ১৪ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন কমানো হবে। এর মধ্যে সৌদি একাই কমিয়ে দেবে ১০ লাখ ব্যারেল। রোববার সৌদি আরবের জ্বালানি মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, আগামী জুলাইয়ের প্রথম দিন থেকেই তারা বর্তমান উৎপাদনের চেয়ে গড়ে অন্তত ১০ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল কম উৎপাদন করবে। সৌদি আরবের জ্বালানিমন্ত্রী আব্দুল আজিজ বিন সালমান এক সংবাদ সম্মেলনে ওপেক প্লাসের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে বলেন, এটি আমাদের জন্য বিশাল এক প্রাপ্তির দিন। কারণ আমরা যে সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি, তা নজিরবিহীন। জ্বালানি তেলের উৎপাদন কমানোর এই
সিদ্ধান্ত অনেক বেশি স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ। এদিকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো ওপেক প্লাসের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে বলছে, এর ফলে রাশিয়াই উপকৃত হবে। কারণ ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার জ্বালানি বাণিজ্যের ওপর অবরোধ আরোপ করলেও তেলের দাম বাড়ায় এমনিতেই ওই অবরোধ খুব একটা কার্যকর হচ্ছে না। তার ওপর ওপেক প্লাসের এই সিদ্ধান্ত রাশিয়াকে আরও বেশি সুবিধা করে দেবে। ওপেক প্লাসভুক্ত দেশগুলো বিশ্বের অপরিশোধিত তেলের প্রায় ৪০ শতাংশ উৎপাদন করে থাকে। গত কয়েক মাসে ওপেক প্লাস তাদের দৈনিক উৎপাদন থেকে ২০ লাখ ব্যারেল উৎপাদন কমিয়েছে। এখন আবার ১৪ লাখ ব্যারেল কমিয়ে দিলে বিশ্ববাজারে তা বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে।