ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
লোকালয়ে ঢুকতেই রয়্যাল বেঙ্গলের উপর হামলা, নষ্ট হলো বাঘিনীর দু’টি চোখই
ভারতে বাংলায় কথা বলায় নারীকে ‘বাংলাদেশি’ তকমা দিয়ে হেনস্তা, অতঃপর…
জন্মদিন উদযাপনের সময় নিজের গুলিতে শিক্ষার্থী নিহত
৪ দিনের সফরে ঢাকায় এলো মার্কিন শ্রম প্রতিনিধি দল
নেতানিয়াহুর গ্রেফতারি পরোয়ানার সমালোচনায় বাইডেন
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে পরোয়ানা: গাজায় ন্যায়বিচারের আশার ঝলক
কলম্বিয়ায় গেরিলা হামলায় ৫ সেনা নিহত
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে নিরাপদ থাকবে যেসব দেশ
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। ঠিক এমন বিস্ফোরক বার্তাই দিয়েছেন ইউক্রেনের সাবেক সেনাপ্রধান। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, উত্তর কোরিয়ার দাপাদাপি অনেক সময়ই প্রশ্ন জাগিয়ে তুলছে, আসলেই কি শুরু হয়ে গেছে আরেকটা বিশ্বযুদ্ধ। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হিসাব চলে আসে কোন কোন দেশ এই যুদ্ধে সরাসরি জড়িয়ে পড়ছে আর নিরাপদ থাকছেইবা কারা।
গ্লোবাল পিস ইনডেক্সের সবশেষ তথ্য বলছে, ইউরোপের দেশ হয়েও আইসল্যান্ড নিরাপদ থাকবে। এখানে যুদ্ধের আঁচ একেবারেই লাগবে না। মনে করা হচ্ছে- তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ থাকবে দেশটি। কারণ এর ভৌগোলিক অবস্থান। মার্কিন সামরিক জোট ন্যাটো সদস্য হলেও আইসল্যান্ডের অবস্থান আটলান্টিক মহাসাগরের মাঝখানে। এর নিজস্ব সেনাবাহিনী নেই।
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বেঁচে যাবে নিউজিল্যান্ডও। এখানে যুদ্ধের উত্তাপ
পৌঁছানোর সম্ভাবনা খুবই কম। গ্লোবাল পিস ইনডেক্স অনুযায়ী, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এটি অন্যতম নিরাপদ দেশ হতে পারে। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে বিবেচিত হয়। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে রাশিয়া এবং আমেরিকা থেকে দূরে থাকায় এটি নিরাপদ জায়গা হতে পারে। ডেনমার্ক পুরোপুরি নিরাপদ নয়। তবে সেখানে গ্রিনল্যান্ডের যে জায়গা রয়েছে সেটি নিরাপদ হতে পারে। কারণ তারা যুদ্ধ, ক্ষমতা, অস্ত্র, অর্থ এসব নিয়ে মাথা ঘামায় না। ইংল্যান্ডের পাশের দেশ আয়ারল্যান্ড। এটি NATO-র সদস্য নয়। কিন্তু ব্রিটেনের পাশে অবস্থিত। ফলে ব্রিটেন যদি সুরক্ষিত থাকে তাহলেই রক্ষা পেতে পারে আয়ারল্যান্ডও। তবে ইউরোপ-আমেরিকা, রাশিয়া, চীন, ইরান, ইসরায়েল-উত্তর কোরিয়া যুদ্ধে জড়ালে ব্রিটেনের ছাড় পাওয়ার সুযোগ থাকবে না বলেই
মনে করেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা। গ্লোবাল পিস ইনডেক্সে কানাডার নাম রয়েছে। আমেরিকার পাশের দেশ হওয়ায় তাদের বসে থাকার সুযোগ থাকবে না বলেই মনে হচ্ছে। তার পরও কানাডা যেহেতু তুলনামূলক শান্তির দেশ এবং আমেরিকার সুরক্ষায় থাকবে ফলে তারাও বিশ্বযুদ্ধের সময় নিরাপদে থাকতে পারে। অস্ট্রেলিয়া ন্যাটোর সদস্য নয়। তবুও ন্যাটোর সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে। বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে তারাও জড়িয়ে যেতে পারে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার ভূখণ্ড রক্ষা পেতে পারে তাদের ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে। তাসমান পাড়ে খুব সহজে আছড়ে পড়বে না উত্তর কোরিয়ার ছোড়া পারমাণবিক বোমা।
পৌঁছানোর সম্ভাবনা খুবই কম। গ্লোবাল পিস ইনডেক্স অনুযায়ী, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এটি অন্যতম নিরাপদ দেশ হতে পারে। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে বিবেচিত হয়। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে রাশিয়া এবং আমেরিকা থেকে দূরে থাকায় এটি নিরাপদ জায়গা হতে পারে। ডেনমার্ক পুরোপুরি নিরাপদ নয়। তবে সেখানে গ্রিনল্যান্ডের যে জায়গা রয়েছে সেটি নিরাপদ হতে পারে। কারণ তারা যুদ্ধ, ক্ষমতা, অস্ত্র, অর্থ এসব নিয়ে মাথা ঘামায় না। ইংল্যান্ডের পাশের দেশ আয়ারল্যান্ড। এটি NATO-র সদস্য নয়। কিন্তু ব্রিটেনের পাশে অবস্থিত। ফলে ব্রিটেন যদি সুরক্ষিত থাকে তাহলেই রক্ষা পেতে পারে আয়ারল্যান্ডও। তবে ইউরোপ-আমেরিকা, রাশিয়া, চীন, ইরান, ইসরায়েল-উত্তর কোরিয়া যুদ্ধে জড়ালে ব্রিটেনের ছাড় পাওয়ার সুযোগ থাকবে না বলেই
মনে করেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা। গ্লোবাল পিস ইনডেক্সে কানাডার নাম রয়েছে। আমেরিকার পাশের দেশ হওয়ায় তাদের বসে থাকার সুযোগ থাকবে না বলেই মনে হচ্ছে। তার পরও কানাডা যেহেতু তুলনামূলক শান্তির দেশ এবং আমেরিকার সুরক্ষায় থাকবে ফলে তারাও বিশ্বযুদ্ধের সময় নিরাপদে থাকতে পারে। অস্ট্রেলিয়া ন্যাটোর সদস্য নয়। তবুও ন্যাটোর সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে। বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে তারাও জড়িয়ে যেতে পারে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার ভূখণ্ড রক্ষা পেতে পারে তাদের ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে। তাসমান পাড়ে খুব সহজে আছড়ে পড়বে না উত্তর কোরিয়ার ছোড়া পারমাণবিক বোমা।