জমে উঠেছে কলকাতার ইফতার বাজার – U.S. Bangla News




জমে উঠেছে কলকাতার ইফতার বাজার

ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আপডেটঃ ২৮ মার্চ, ২০২৩ | ৪:২৪
রমজান মাসের পঞ্চম দিন আজ। এরই মধ্যে জমে উঠেছে কলকাতার ইফতারির বাজার। মুসলিমদের পাশাপাশি হিন্দুদেরও দেখা মিলছে ইফতারের বাজারে। বিকেল থেকে সন্ধ্যার আগমুহূর্ত পর্যন্ত ভিড় লেগে থাকে এসব বাজারে। উত্তর কলকাতার চিৎপুরের নাখোদা মসজিদ সংলগ্ন জাকারিয়া স্ট্রিট, কলুটোলা অথবা বাংলাদেশি অধ্যুষিত মধ্য কলকাতার নিউমার্কেট থেকে শুরু করে পার্ক সার্কাস, রাজাবাজার, মেটিয়াবুরুজের বিভিন্ন রাস্তায় সাজানো ইফতারির নানা খাবারের পসরায়। দুপুর থেকে শুরু হয় কেনাবেচা। ইফতারের সময় যত ঘনিয়ে আসে, বিক্রেতাদের ব্যস্ততা, হাঁক-ডাক ততই বাড়ে। কলকাতার নামিদামি রেস্তোরাঁর সঙ্গে ইফতারির খাদ্যপণ্যের বিষয়ে রীতিমত পাল্লা দেয় কয়েকশ মৌসুমি ব্যবসায়ী। উচ্চবিত্ত থেকে নিম্নবিত্ত সমাজের সবস্তরের মানুষের চাহিদা অনুয়ায়ী থাকে ইফতারের নানা আয়োজন। হালিম, লাচ্ছা সেমাই,

কাবাব, ফিরনি, ফালুদা। নানা ধরনের ফল, খেঁজুর, কাজু, কিসমিস, ড্রাই ফ্রুট, ছোলা,পকোড়া, স্যালাডের আয়োজন। অল্প দামেই পাওয়া যায়, জিলাপি, সিঙ্গারা, চিকেন-মটন কষা, পেঁয়াজু, বেগুনি, শাহি বাখরখানি, বিশেষভাবে তৈরি নান-রুটি, হালিম কিংবা সুস্বাদু আম-কাঁঠাল-জামসহ নানা ফল; আর তা দিয়ে তৈরি জুস। কলকাতার ইফতারি বাজারের ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বাজারে খাদ্য-পণ্যের দাম সাম্প্রতিক সময়ে বাড়েনি। দাম নাগালের মধ্যে থাকায় তারাও খুচরো বাজারে ইফতারি পণ্যের দাম রাখছেন ক্রেতার স্বার্থের মধ্যেই। করোনার দু'বছর মন্দা কাটিয়ে চলতি রমজানে তাই ফের ব্যবসা ফিরে পাওয়ার আশায় বুক বেঁধেছেন তারা। রেহান খান নামে পার্ক সার্কাসের এক ক্রেতা বলেন, বাজার এখনও স্বাভাবিক। তবে সেখানকার খাইরুল ইসলাম নামে আরেক ক্রেতা বলেন, মধ্যবিত্তদের

জন্য বাজারে বাড়তি দাম সমস্যা হবে না, তবে বিপদে পড়বে নিম্নবিত্তরা। ক্রেতাদের দাবি, ইফতারি বাজারে ঢুকেই দামের ছ্যাকা খাচ্ছেন তারা। দামের ঊর্ধ্বগতির কারণে এক-পা এগিয়েও দু-পা পিছিয়ে আসছেন তারা। সাবির আহমেদ নামে এক ক্রেতা জানান, 'ফলের দাম বেড়েছে। ফলে সমস্যাও বেড়েছে। আর সেই কারণে কম পরিমানে কিনতে হচ্ছে। স্বাভাবিক খাদ্যের পরিমানও কমিয়ে দিতে হচ্ছে। আগে ১০ রুপিতে চারটা কলা পেলেও এখন ওই রুপিতে মাত্র তিনটা কলা মিলছে। আপেলের কেজি ১৬০ রুপি, তরমুজ ৩০ রুপি, আঙ্গুর ১০০ রুপি, কলা (১২ পিস) ৫০ থেকে ৬০ রুপি, সেমাই প্রতি কেজি ১৮০ রুপি। তবে সব থেকে বেশি ভোগান্তিতে ফেলেছে মুরগির দাম। গেল কয়েক মাস ধরে

কলকাতায় বয়লার মুরগির মাংস প্রায় ২২০ রুপি, দেশি মুরগি কেজিপ্রতি ৪০০ রুপি। সেমাই বিক্রেতা নওশাদ জানান, সেমাই বিক্রি হচ্ছে ১৮০ রুপি কেজি। সব জিনিসের দাম বেড়েছে। গরিব মানুষের অসুবিধা হবে।রমজান মাসের পঞ্চম দিন আজ। এরই মধ্যে জমে উঠেছে কলকাতার ইফতারির বাজার। মুসলিমদের পাশাপাশি হিন্দুদেরও দেখা মিলছে ইফতারের বাজারে। বিকেল থেকে সন্ধ্যার আগমুহূর্ত পর্যন্ত ভিড় লেগে থাকে এসব বাজারে। উত্তর কলকাতার চিৎপুরের নাখোদা মসজিদ সংলগ্ন জাকারিয়া স্ট্রিট, কলুটোলা অথবা বাংলাদেশি অধ্যুষিত মধ্য কলকাতার নিউমার্কেট থেকে শুরু করে পার্ক সার্কাস, রাজাবাজার, মেটিয়াবুরুজের বিভিন্ন রাস্তায় সাজানো ইফতারির নানা খাবারের পসরায়। দুপুর থেকে শুরু হয় কেনাবেচা। ইফতারের সময় যত ঘনিয়ে আসে, বিক্রেতাদের ব্যস্ততা, হাঁক-ডাক

ততই বাড়ে। কলকাতার নামিদামি রেস্তোরাঁর সঙ্গে ইফতারির খাদ্যপণ্যের বিষয়ে রীতিমত পাল্লা দেয় কয়েকশ মৌসুমি ব্যবসায়ী। উচ্চবিত্ত থেকে নিম্নবিত্ত সমাজের সবস্তরের মানুষের চাহিদা অনুয়ায়ী থাকে ইফতারের নানা আয়োজন। হালিম, লাচ্ছা সেমাই, কাবাব, ফিরনি, ফালুদা। নানা ধরনের ফল, খেঁজুর, কাজু, কিসমিস, ড্রাই ফ্রুট, ছোলা,পকোড়া, স্যালাডের আয়োজন। অল্প দামেই পাওয়া যায়, জিলাপি, সিঙ্গারা, চিকেন-মটন কষা, পেঁয়াজু, বেগুনি, শাহি বাখরখানি, বিশেষভাবে তৈরি নান-রুটি, হালিম কিংবা সুস্বাদু আম-কাঁঠাল-জামসহ নানা ফল; আর তা দিয়ে তৈরি জুস। কলকাতার ইফতারি বাজারের ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বাজারে খাদ্য-পণ্যের দাম সাম্প্রতিক সময়ে বাড়েনি। দাম নাগালের মধ্যে থাকায় তারাও খুচরো বাজারে ইফতারি পণ্যের দাম রাখছেন ক্রেতার স্বার্থের মধ্যেই। করোনার দু'বছর মন্দা কাটিয়ে চলতি রমজানে

তাই ফের ব্যবসা ফিরে পাওয়ার আশায় বুক বেঁধেছেন তারা। রেহান খান নামে পার্ক সার্কাসের এক ক্রেতা বলেন, বাজার এখনও স্বাভাবিক। তবে সেখানকার খাইরুল ইসলাম নামে আরেক ক্রেতা বলেন, মধ্যবিত্তদের জন্য বাজারে বাড়তি দাম সমস্যা হবে না, তবে বিপদে পড়বে নিম্নবিত্তরা। ক্রেতাদের দাবি, ইফতারি বাজারে ঢুকেই দামের ছ্যাকা খাচ্ছেন তারা। দামের ঊর্ধ্বগতির কারণে এক-পা এগিয়েও দু-পা পিছিয়ে আসছেন তারা। সাবির আহমেদ নামে এক ক্রেতা জানান, 'ফলের দাম বেড়েছে। ফলে সমস্যাও বেড়েছে। আর সেই কারণে কম পরিমানে কিনতে হচ্ছে। স্বাভাবিক খাদ্যের পরিমানও কমিয়ে দিতে হচ্ছে। আগে ১০ রুপিতে চারটা কলা পেলেও এখন ওই রুপিতে মাত্র তিনটা কলা মিলছে। আপেলের কেজি ১৬০ রুপি, তরমুজ

৩০ রুপি, আঙ্গুর ১০০ রুপি, কলা (১২ পিস) ৫০ থেকে ৬০ রুপি, সেমাই প্রতি কেজি ১৮০ রুপি। তবে সব থেকে বেশি ভোগান্তিতে ফেলেছে মুরগির দাম। গেল কয়েক মাস ধরে কলকাতায় বয়লার মুরগির মাংস প্রায় ২২০ রুপি, দেশি মুরগি কেজিপ্রতি ৪০০ রুপি। সেমাই বিক্রেতা নওশাদ জানান, সেমাই বিক্রি হচ্ছে ১৮০ রুপি কেজি। সব জিনিসের দাম বেড়েছে। গরিব মানুষের অসুবিধা হবে।
ট্যাগ:

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করুন: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী তীব্র দাবদাহে গাজায় মহামারির শঙ্কা ইউক্রেনকে ৫৫০ কোটি ডলারের সহায়তা দেবে সুইজারল্যান্ড বছরে একটি বিসিএস সম্পন্ন করার পরিকল্পনা পিএসসির ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ট্রাম্পের বিচার নিয়ে সুপ্রিমকোর্টে বিভক্তি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কথা না বলতে ইমরান খানকে নির্দেশ বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে: প্রধানমন্ত্রী মাদকপাচার ও মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার মোকাবিলার কৌশল নিয়ে আলোচনা ৭৬ বছরের তাপপ্রবাহের রেকর্ড ভাঙল যে কারণে চাকরি ছাড়লেন দুদকের ১৫ কর্মকর্তা ‘উপজেলা নির্বাচনও দেশের জনগণ বর্জন করবে’ টাঙ্গাইল শাড়ি ও পোড়াবাড়ির চমচমের জিআইপণ্য সনদ পেল চীন সফরে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী, যা বললেন শি জিনপিং ফিলিস্তিন স্বাধীন হলে অস্ত্র জমা দেবে হামাস ‘বাংলাদেশি শ্রমিকদের দুর্দশা, সমাধানে সরকারের সদিচ্ছা দেখাতে হবে’ দিল্লির দাসত্ব গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ স্বাধীন হয়নি: জয়নুল আবদিন আরও ৭৩ নেতাকে বিএনপি থেকে বহিষ্কার চুয়াডাঙ্গায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত আরও বাড়তে পারে গাজায় নিহত মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়া শিশুর মৃত্যু