
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

এবার বাজেটের আকার কমছে

মেয়াদোত্তীর্ণ আমদানি বিল কমে ৫ ভাগের এক ভাগে

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৪ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত, অপেক্ষা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের

কমল স্বর্ণের দাম

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৪ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত, অপেক্ষা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের

স্বর্ণের দাম বেড়েছে ভরি প্রতি ৪ হাজার ১৮৭ টাকা

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে সুখবর দিল বাংলাদেশ ব্যাংক !
কঠোর মুদ্রানীতি চালু রাখার পরামর্শ

মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি কমাতে মুদ্রানীতিকে ব্যবহারের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার সুপারিশ করেছে আইএমএফ। তারা বলেছে, বাজারে টাকার প্রবাহ কমানো ও সুদের হার বাড়ানোর নীতিতে মূল্যস্ফীতির হার কমলে তা বাজারে কার্যকর সুফল বয়ে আনবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংককে সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি অনুসরণ অব্যাহত রাখার পরামর্শ দিয়েছে। পাশাপাশি মুদ্রানীতিতে আরও সংস্কার আনার সুপারিশ করেছে।
মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে ঢাকা সফররত আইএমএফ মিশনের একটি অংশের বৈঠকে এসব পরামর্শ দেওয়া হয়।
বৈঠকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, মূল্যস্ফীতির হার না কমা পর্যন্ত মুদ্রানীতির কঠোরতা ধরে রাখবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সুদের হার আর বাড়াতে চায় না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে যেটুকু বেড়েছে তা আরও কিছুটা সময় ধরে রাখতে চায়। মূল্যস্ফীতির হার কমে গেলে তখন মুদ্রানীতির
কঠোরতা শিথিল করা হবে। পাশাপাশি সুদের হারও ধীরে ধীরে কমানো হবে। বৈঠকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, আগামী জুনের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে। কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণের ফলে মূল্যস্ফীতির হার কমতে শুরু করায় প্রতিনিধিদল সন্তোষ প্রকাশ করেছে। প্রতিনিধিদলটি বাজারে মুদ্রানীতির উপকরণগুলোর প্রভাব সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। জবাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, সব সূচকেরই প্রভাব পড়ছে, তবে তা একটু ধীরগতিতে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোনো কিছুই দ্রুত চাপিয়ে দিতে চায় না। এতে বলা হয়, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির হার কমানোর বিষয়টি এককভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর নির্ভর করে না। এর সঙ্গে পণ্যমূল্য একটি বড় বিষয়। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের খুব বেশি হাত নেই। কারণ, পণ্যের সরবরাহ ও চাহিদার ভিত্তিতে
বাজারে দাম নির্ধারিত হচ্ছে না। সরবরাহ চাহিদার চেয়ে বেশি থাকলেও দাম কমে না। বরং বেড়ে যাওয়ার নজিরও রয়েছে। এ কারণে সরবরাহ বাড়িয়ে বা কমিয়ে মূল্যস্ফীতির হার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। বৈঠকে ব্যাংকগুলোর তারল্য পরিস্থিতি, মূলধন পরিস্থিতি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়েও আলোচনা হয়েছে। বাজারে ডলারের প্রবাহ বাড়লেও রিজার্ভ কেন বাড়ছে না জানতে চাইলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, আগের বৈদেশিক দেনা এখন শোধ করতে হচ্ছে। ডলারের সংকটের কারণে আমদানি দীর্ঘদিন নিয়ন্ত্রিত ছিল। এতে আমদানি কমেছে। এখন আমদানিতে বিধিনিষেধ তুলে দেওয়ার কারণে এলসি খোলা বেড়েছে। এতে ডলারের খরচও বেড়েছে। এসব কারণে চলতি ব্যয় মিটিয়ে বাড়তি ডলার থাকছে না। যে কারণে রিজার্ভ বাড়ছে না।
তবে রিজার্ভের নিম্নগতি ঠেকানো হয়েছে। আগের মতো রিজার্ভ এখন আর নিম্নমুখী হচ্ছে না। চলতি ও বকেয়া দায়দেনা মিটিয়েও রিজার্ভ ধরে রাখা সম্ভব হচ্ছে। আইএমএফের কাছ থেকে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থছাড় করার ক্ষেত্রে শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি দেখতে আইএমএফের মিশন বাংলাদেশে রয়েছে। গত ৬ এপ্রিল থেকে মিশন শুরু হয়েছে। তারা আগামী ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত ঢাকায় অবস্থান করবে। এর মধ্যে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে বৈঠক করবে।
কঠোরতা শিথিল করা হবে। পাশাপাশি সুদের হারও ধীরে ধীরে কমানো হবে। বৈঠকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, আগামী জুনের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে। কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণের ফলে মূল্যস্ফীতির হার কমতে শুরু করায় প্রতিনিধিদল সন্তোষ প্রকাশ করেছে। প্রতিনিধিদলটি বাজারে মুদ্রানীতির উপকরণগুলোর প্রভাব সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। জবাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, সব সূচকেরই প্রভাব পড়ছে, তবে তা একটু ধীরগতিতে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোনো কিছুই দ্রুত চাপিয়ে দিতে চায় না। এতে বলা হয়, বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির হার কমানোর বিষয়টি এককভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর নির্ভর করে না। এর সঙ্গে পণ্যমূল্য একটি বড় বিষয়। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের খুব বেশি হাত নেই। কারণ, পণ্যের সরবরাহ ও চাহিদার ভিত্তিতে
বাজারে দাম নির্ধারিত হচ্ছে না। সরবরাহ চাহিদার চেয়ে বেশি থাকলেও দাম কমে না। বরং বেড়ে যাওয়ার নজিরও রয়েছে। এ কারণে সরবরাহ বাড়িয়ে বা কমিয়ে মূল্যস্ফীতির হার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। বৈঠকে ব্যাংকগুলোর তারল্য পরিস্থিতি, মূলধন পরিস্থিতি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়েও আলোচনা হয়েছে। বাজারে ডলারের প্রবাহ বাড়লেও রিজার্ভ কেন বাড়ছে না জানতে চাইলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, আগের বৈদেশিক দেনা এখন শোধ করতে হচ্ছে। ডলারের সংকটের কারণে আমদানি দীর্ঘদিন নিয়ন্ত্রিত ছিল। এতে আমদানি কমেছে। এখন আমদানিতে বিধিনিষেধ তুলে দেওয়ার কারণে এলসি খোলা বেড়েছে। এতে ডলারের খরচও বেড়েছে। এসব কারণে চলতি ব্যয় মিটিয়ে বাড়তি ডলার থাকছে না। যে কারণে রিজার্ভ বাড়ছে না।
তবে রিজার্ভের নিম্নগতি ঠেকানো হয়েছে। আগের মতো রিজার্ভ এখন আর নিম্নমুখী হচ্ছে না। চলতি ও বকেয়া দায়দেনা মিটিয়েও রিজার্ভ ধরে রাখা সম্ভব হচ্ছে। আইএমএফের কাছ থেকে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থছাড় করার ক্ষেত্রে শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি দেখতে আইএমএফের মিশন বাংলাদেশে রয়েছে। গত ৬ এপ্রিল থেকে মিশন শুরু হয়েছে। তারা আগামী ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত ঢাকায় অবস্থান করবে। এর মধ্যে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে বৈঠক করবে।