
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ছাত্রলীগ কর্মীর হাত-পায়ের রগ কাটল দুর্বৃত্তরা

শিবিরবান্ধব শেহরীন মনামীকে ‘রাজাকার’ ট্যাগ: ফেসবুকে পিতার মুক্তিযুদ্ধ সার্টিফিকেট দিয়ে জানালেন, “আমিও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, কিন্তু…”

ফেনীর পরশুরামে পুলিশ সদস্যকে পি/টি/য়ে/ছে ছাত্রদল নেতা

শেষ সময়ে ডাকসু নির্বাচনের ৬ প্রার্থীকে ছাত্রদল থেকে আজীবন বহিষ্কার

ডাকসু নির্বাচনে কারা জিতবেন, সমীকরণ দিলেন তাজনুভা

ডাকসু নির্বাচনে ভোটাররা যে প্রক্রিয়ায় ভোট দেবেন

আমার বাড়ি ধ্বংস করে দিয়ে যদি দেশে শান্তি হয় আমি তাতেই রাজি: কাদের সিদ্দিকী
কখন নির্বাচন চায় এনসিপি?

জাতীয় নির্বাচনের জন্য জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) কোনো সুনির্দিষ্ট সময়সীমা দিচ্ছি না বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ডিপ্লোম্যাটকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ কথা জানান তিনি। এ সময় নতুন দলের সামনে কী কী চ্যালেঞ্জ সেগুলো নিয়েও কথা বলেছেন নাহিদ।
দ্য ডিপ্লোম্যাট: আপনি কখন সাধারণ নির্বাচন চান?
নাহিদ ইসলাম: আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে পূর্ববর্তী শাসনব্যবস্থার অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা, দেশে স্থিতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিশ্চিত করা এবং একটি গণপরিষদ প্রতিষ্ঠা করা। আমরা সংবিধান এবং নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের পক্ষে, যেন ফের ফ্যাসিবাদী শাসনের আবির্ভাব না হয়। ফলত নির্বাচন আমাদের তাৎক্ষণিক অগ্রাধিকার নয়। আমরা বর্তমানে নির্বাচনের জন্য কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করছি না।
দ্য ডিপ্লোম্যাট:
আপনার নতুন দলের জন্য সামনে কী কী চ্যালেঞ্জ রয়েছে? নাহিদ ইসলাম: প্রথমত, বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত বহু রাজনৈতিক দল রয়েছে। এর ফলে তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করা আমাদের জন্য বেশ কঠিন হবে। যেহেতু নির্বাচনের আগে বেশি সময় নেই। সঠিক তারিখ অনিশ্চিত হলেও, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, এটি ২০২৫ সালের শেষের দিকে অথবা ২০২৬ সালের মাঝামাঝি হতে পারে। দ্বিতীয়ত, তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছানো আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ। ক্যাম্পাস ও শহরের রাজনীতি থেকে গ্রামের রাজনীতি ভিন্নভাবে পরিচালিত হয় এবং এখানে ভিন্ন পদ্ধতিতে এগোতে হয়। আগামী মাস থেকে আমরা ঢাকার বাইরে প্রচার শুরু করতে যাচ্ছি। এছাড়া দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির মধ্যে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বজায়
রাখা একটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ হবে। দ্য ডিপ্লোম্যাট: বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কি দলে সমান সুযোগ পাচ্ছে? নাহিদ ইসলাম: হ্যাঁ। অতীতের তুলনায়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও রাজনীতিতে আরও বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছে। তারা অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। আমাদের দলে সকলের জন্য সমান সুযোগ রয়েছে। সকলের জন্য একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনৈতিক স্থান নিশ্চিত করছে।
আপনার নতুন দলের জন্য সামনে কী কী চ্যালেঞ্জ রয়েছে? নাহিদ ইসলাম: প্রথমত, বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত বহু রাজনৈতিক দল রয়েছে। এর ফলে তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করা আমাদের জন্য বেশ কঠিন হবে। যেহেতু নির্বাচনের আগে বেশি সময় নেই। সঠিক তারিখ অনিশ্চিত হলেও, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, এটি ২০২৫ সালের শেষের দিকে অথবা ২০২৬ সালের মাঝামাঝি হতে পারে। দ্বিতীয়ত, তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছানো আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ। ক্যাম্পাস ও শহরের রাজনীতি থেকে গ্রামের রাজনীতি ভিন্নভাবে পরিচালিত হয় এবং এখানে ভিন্ন পদ্ধতিতে এগোতে হয়। আগামী মাস থেকে আমরা ঢাকার বাইরে প্রচার শুরু করতে যাচ্ছি। এছাড়া দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির মধ্যে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বজায়
রাখা একটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ হবে। দ্য ডিপ্লোম্যাট: বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কি দলে সমান সুযোগ পাচ্ছে? নাহিদ ইসলাম: হ্যাঁ। অতীতের তুলনায়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও রাজনীতিতে আরও বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছে। তারা অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। আমাদের দলে সকলের জন্য সমান সুযোগ রয়েছে। সকলের জন্য একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনৈতিক স্থান নিশ্চিত করছে।