ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
শাপলা চত্বরে সমাবেশের ১১ বছর পর এখন কী অবস্থা হেফাজতের?
দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে ভোটে দাঁড়ানোয় ২ বিএনপি নেতার পরিণতি
ফিলিস্তিনের পক্ষে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পতাকা উত্তোলন করবে ছাত্রলীগ
স্ত্রীকে নিয়ে ওমরাহ পালন করলেন মির্জা ফখরুল
উপজেলার ‘ডামি’ নির্বাচনও বর্জনের আহ্বান রিজভীর
আওয়ামী লীগের দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সংঘাত এখন প্রকাশ্যে
স্বাধীন ফিলিস্তিন ইস্যুতে সারা দেশে সমাবেশ ডেকেছে ছাত্রলীগ
একরামের এমপি পদ স্থগিতের দাবি জেলা আ.লীগের
নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের এমপি একরামুল করিম চৌধুরীর সংসদ সদস্য পদ স্থগিতের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে জেলা আওয়ামী লীগ। দলীয় প্রধানের আদেশ অমান্য করে নিজের ছেলেকে উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী করায় ও তার আইনবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে এ দাবি জানানো হয়।
মঙ্গলবার বেলা ১১টায় নোয়াখালী প্রেস ক্লাবের সহিদ উদ্দিন এস্কান্দার কচি মিলনায়তনে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের ব্যানারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন- জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী এএইচএম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শিহাব উদ্দিন শাহিন, সাধারণ সম্পাদক সহিদ উল্যাহ খান সোহেল, সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বাহার
উদ্দিন খেলন, সাধারণ সম্পাদক হানিফ চৌধুরীসহ নেতারা। বক্তারা বলেন, এমপি একরামুল করিম চৌধুরীর বাড়ি কবিরহাট উপজেলায়। তিনি নিজ ছেলের জাতীয় পরিচয়পত্র ট্রান্সফার করে সুবর্ণচর নিয়ে ছেলেকে দিয়ে উপজেলা পরিষদের প্রার্থী করিয়েছেন। তাও আবার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রবীণ নেতা খায়রুল আনম সেলিমের বিরুদ্ধে। প্রতীক পাওয়ার আগ থেকে ভোটের মাঠে নেমে এমপি একরাম আওয়ামী লীগের নেতাদের হুমকি দিচ্ছেন, বিষোদগার করছেন। ভোট না দিলে উন্নয়ন করবে না বলে সাধারণ মানুষকে শাসাচ্ছেন। জেলা সাধারণ সম্পাদক ও নোয়াখালী পৌর মেয়র সহিদ উল্যাহ খান সোহেলকে তার অফিস থেকে বের হতে দেবে না বলেও হুমকি দিচ্ছেন; যা রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত। একজন আইন প্রণেতা হয়ে তিনি আইনবহির্ভূত কর্মকাণ্ড চালিয়ে
যাচ্ছেন। সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এএইচএম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় একরাম চৌধুরী নোয়াখালী পৌরসভার মেয়রের কক্ষে আমাকে নেতাকর্মীদের সামনে চরমভাবে অপমান করে এক পর্যায়ে তেড়ে আসে এবং হুমকি দিয়ে বলে সে আমাকে দেখে নেবে। আমি নাকি বহুত সুখে আছি সেটাও সে আমাকে... (ভরে) দিবে। এ ধরনের অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে আমি দারুণভাবে শারীরিক ও মানসিক বিপর্যস্ত হয়ে পড়ি। সেজন্য আমি চিকিৎসাজনিত কারণে কিছুদিন ঢাকায় অবস্থান নিতে বাধ্য হই। কিন্তু মোবাইল ফোনে নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখি যেন সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে নৌকাকে বিজয়ী করতে সক্ষম হয়। তিনি আরও বলেন, এমপি আমার বিরুদ্ধে তার ছেলে সাবাব
চৌধুরীকে কবিরহাট থেকে এনে সুবর্ণচরে ভোটার করে আমার বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী করেছেন আমাকে অপমান ও জেলা আওয়ামী লীগকে অপমান করার জন্য। সে মনে করে যে, দল তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবে না, কারণ সে এমপি। এএইচএম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম বলেন, এমপি তার অঢেল টাকা, পেশিশক্তি, সন্ত্রাসী বাহিনী, অবৈধ অস্ত্র এবং এমপির ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে তার ছেলেকে জয়ী করতে উঠে পড়ে লেগেছে। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও কুৎসা রটাচ্ছে। আমাকে যা তা ভাষায় গালাগালি করছে; যা রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত। আমি তার এমন কর্মকাণ্ডের জন্য প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার কাছে অনুরোধ করব যেন তিনি অতি দ্রুত একরামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
গ্রহণ করেন। তিনি সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি জানান।
উদ্দিন খেলন, সাধারণ সম্পাদক হানিফ চৌধুরীসহ নেতারা। বক্তারা বলেন, এমপি একরামুল করিম চৌধুরীর বাড়ি কবিরহাট উপজেলায়। তিনি নিজ ছেলের জাতীয় পরিচয়পত্র ট্রান্সফার করে সুবর্ণচর নিয়ে ছেলেকে দিয়ে উপজেলা পরিষদের প্রার্থী করিয়েছেন। তাও আবার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রবীণ নেতা খায়রুল আনম সেলিমের বিরুদ্ধে। প্রতীক পাওয়ার আগ থেকে ভোটের মাঠে নেমে এমপি একরাম আওয়ামী লীগের নেতাদের হুমকি দিচ্ছেন, বিষোদগার করছেন। ভোট না দিলে উন্নয়ন করবে না বলে সাধারণ মানুষকে শাসাচ্ছেন। জেলা সাধারণ সম্পাদক ও নোয়াখালী পৌর মেয়র সহিদ উল্যাহ খান সোহেলকে তার অফিস থেকে বের হতে দেবে না বলেও হুমকি দিচ্ছেন; যা রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত। একজন আইন প্রণেতা হয়ে তিনি আইনবহির্ভূত কর্মকাণ্ড চালিয়ে
যাচ্ছেন। সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এএইচএম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় একরাম চৌধুরী নোয়াখালী পৌরসভার মেয়রের কক্ষে আমাকে নেতাকর্মীদের সামনে চরমভাবে অপমান করে এক পর্যায়ে তেড়ে আসে এবং হুমকি দিয়ে বলে সে আমাকে দেখে নেবে। আমি নাকি বহুত সুখে আছি সেটাও সে আমাকে... (ভরে) দিবে। এ ধরনের অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে আমি দারুণভাবে শারীরিক ও মানসিক বিপর্যস্ত হয়ে পড়ি। সেজন্য আমি চিকিৎসাজনিত কারণে কিছুদিন ঢাকায় অবস্থান নিতে বাধ্য হই। কিন্তু মোবাইল ফোনে নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখি যেন সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে নৌকাকে বিজয়ী করতে সক্ষম হয়। তিনি আরও বলেন, এমপি আমার বিরুদ্ধে তার ছেলে সাবাব
চৌধুরীকে কবিরহাট থেকে এনে সুবর্ণচরে ভোটার করে আমার বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী করেছেন আমাকে অপমান ও জেলা আওয়ামী লীগকে অপমান করার জন্য। সে মনে করে যে, দল তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবে না, কারণ সে এমপি। এএইচএম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম বলেন, এমপি তার অঢেল টাকা, পেশিশক্তি, সন্ত্রাসী বাহিনী, অবৈধ অস্ত্র এবং এমপির ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে তার ছেলেকে জয়ী করতে উঠে পড়ে লেগেছে। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও কুৎসা রটাচ্ছে। আমাকে যা তা ভাষায় গালাগালি করছে; যা রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত। আমি তার এমন কর্মকাণ্ডের জন্য প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার কাছে অনুরোধ করব যেন তিনি অতি দ্রুত একরামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
গ্রহণ করেন। তিনি সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি জানান।