ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাশিয়ার ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্র সম্পর্কে যা জানা যাচ্ছে
যুক্তরাষ্ট্রে প্রথমবারের মতো শিশুর শরীরে ‘বার্ড ফ্লু’ শনাক্ত
শরণার্থীদের ডিটেনশন সেন্টার স্থাপনের জন্য জমি দেবে টেক্সাস
ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের আগে সীমান্তে অভিবাসন প্রত্যাশীর ঢল
ট্রেজারি সেক্রেটারি হিসেবে স্কট ব্যাসেন্টকে মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
গাজায় মসজিদ গুঁড়িয়ে দিলো ইসরায়েল, একদিনে নিহত ৩৮
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আইসিসির ‘সাহসী পদক্ষেপ’: এরদোয়ান
ইসরাইল-হিজবুল্লাহ মুখোমুখি, যা বললেন জাতিসংঘ প্রধান
দখলদার ইসরাইল এবং হিজবুল্লাহর মধ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, লেবাননকে আরেকটি গাজায় পরিণত হতে দেওয়া যায় না।
গুতেরেস বলেন, হিজবুল্লাহ ও ইসরাইলের মধ্যে সর্বাত্মক যুদ্ধ এড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেই সঙ্গে চলমান মৌখিক ও বাস্তবিক উত্তেজনা নিয়ে গভীর উদ্বেগ রয়েছে তার।
সম্প্রতি আরব নিউজকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে জাতিসংঘ মহাসচিব এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
ওই সাক্ষাৎকারে গুতেরেস বলেন, এ সংঘাতের অবসান ঘটাতে প্রথমেই যুদ্ধবিরতি জরুরি এবং এর পাশাপাশি লেবানন সীমান্তের সমস্যাগুলোর সমাধান করতে শান্তিপূর্ণ আলোচনা শুরু করা প্রয়োজন।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, রাজনৈতিক সমাধান ছাড়া গাজা বা লেবাননের মানবিক সংকট দূর
করা সম্ভব নয়। ইসরাইল ও ফিলিস্তিনের দীর্ঘদিনের সংঘাত প্রসঙ্গে গুতেরেস উল্লেখ করেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (ICC) সব রায়কে সম্মান জানানো উচিত। যদিও তিনি সরাসরি চলমান পরিস্থিতিকে গণহত্যা হিসেবে অভিহিত করেননি। তবুও গাজায় ইসরাইলি আক্রমণের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আরও চাপ সৃষ্টি করার আহ্বান জানান গুতেরেস। ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসের (ICJ) রায় অনুসারে গাজায় গণহত্যার ঝুঁকি রয়েছে। কিন্তু গুতেরেস জানান, এ ধরনের সিদ্ধান্ত দেওয়ার দায়িত্ব জাতিসংঘের নয়, বরং আন্তর্জাতিক আদালতের। তিনি আরও বলেন, জাতিসংঘের কাজ হলো শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য একটি দৃঢ় কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠা এবং আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা। চলমান সংঘাতের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রকে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করার জন্য সরাসরি আহ্বান না জানিয়ে গুতেরেস
বলেন, তার দৃষ্টিতে সেটি ফলপ্রসূ হবে না। এর পরিবর্তে তিনি এমন পদক্ষেপগুলোর ওপর জোর দিচ্ছেন, যা বাস্তবসম্মত এবং ফলাফল অর্জন করতে পারে। তিনি আরও জানান, ইসরাইল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে আলোচনা সাপেক্ষে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা, যার রাজধানী হবে পূর্ব জেরুজালেম। আর এর মাধ্যমেই এ অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা আনাটা অপরিহার্য হবে।
করা সম্ভব নয়। ইসরাইল ও ফিলিস্তিনের দীর্ঘদিনের সংঘাত প্রসঙ্গে গুতেরেস উল্লেখ করেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (ICC) সব রায়কে সম্মান জানানো উচিত। যদিও তিনি সরাসরি চলমান পরিস্থিতিকে গণহত্যা হিসেবে অভিহিত করেননি। তবুও গাজায় ইসরাইলি আক্রমণের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আরও চাপ সৃষ্টি করার আহ্বান জানান গুতেরেস। ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসের (ICJ) রায় অনুসারে গাজায় গণহত্যার ঝুঁকি রয়েছে। কিন্তু গুতেরেস জানান, এ ধরনের সিদ্ধান্ত দেওয়ার দায়িত্ব জাতিসংঘের নয়, বরং আন্তর্জাতিক আদালতের। তিনি আরও বলেন, জাতিসংঘের কাজ হলো শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য একটি দৃঢ় কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠা এবং আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা। চলমান সংঘাতের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রকে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করার জন্য সরাসরি আহ্বান না জানিয়ে গুতেরেস
বলেন, তার দৃষ্টিতে সেটি ফলপ্রসূ হবে না। এর পরিবর্তে তিনি এমন পদক্ষেপগুলোর ওপর জোর দিচ্ছেন, যা বাস্তবসম্মত এবং ফলাফল অর্জন করতে পারে। তিনি আরও জানান, ইসরাইল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে আলোচনা সাপেক্ষে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা, যার রাজধানী হবে পূর্ব জেরুজালেম। আর এর মাধ্যমেই এ অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা আনাটা অপরিহার্য হবে।