
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বাজারে কাঁকরোলের কেজি ১৪০, বেগুনের সেঞ্চুরি

কিস্তি ছাড়ের সমঝোতা হয়নি, আলোচনা চলবে

মে থেকে সারা দেশে ডিম-মুরগির উৎপাদন বন্ধ ঘোষণা

স্বর্ণ ব্যবসায়ী আরাভ খানসহ ৮ জনের যাবজ্জীবন

বাজেট বাস্তবায়নই এখন বড় চ্যালেঞ্জ, জুনের মধ্যে ব্যয় করতে হবে ৪.২৬ লাখ কোটি টাকা

সবচেয়ে বেশি বেনামি ঋণ নিয়েছে এস আলম গ্রুপ, দ্বিতীয় বেক্সিমকো

ফের পণ্যমূল্য বৃদ্ধি, অস্বস্তিতে ভোক্তা
আইএমএফের ঋণের বাকি দুই কিস্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত জুনে

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) জানিয়েছে, বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বহুমুখী চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তবে মূল্যস্ফীতি সামান্য কমলেও তা এখনও লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি। মূল্যস্ফীতি (৯ দশমিক ৪ শতাংশ) এখনও উচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। আমাদের আলোচনা চলমান। বাংলাদেশও সঠিক পথে আছে। বাংলাদেশকে দেওয়া ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের ৪র্থ ও ৫ম কিস্তি পাওয়ার বিষয়ে আগামী জুনে সিদ্ধান্ত হবে।
বাংলাদেশ সফর শেষে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানায় আইএমএফ এর প্রতিনিধি দল।
তারা জানায়, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ টানতে সুশাসন নিশ্চিত জরুরি। জুনে আইএমএফ এর বোর্ড মিটিং আছে। সেখানেই বাংলাদেশকে দেওয়া ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের ৪র্থ ও ৫ম কিস্তির অর্থ পাওয়ার বিষয়ে
সিদ্ধান্ত আসবে। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বর্তমান সরকার রাজস্ব আদায়ে কর সংস্কার, বিনিময় হারে নমনীয়তা, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ পুনর্গঠন ও ব্যাংক খাত সংস্কারে জোর দিয়েছে। মিশন প্রধান পাপেজোরজিউ বলেন, স্বচ্ছতা, সুশাসন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বাধীনতা বিনিয়োগের পরিবেশ তৈরিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। ব্যাংক খাতে সুসংগঠিত সংস্কার এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বাধীনতা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, সুশাসন ও স্বচ্ছতা বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নয়নে ও রপ্তানি খাতের বৈচিত্র্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। জলবায়ু-সহনশীল অর্থনীতিতেও বিনিয়োগ বাড়ানোর তাগিদ দেন তিনি। ওয়াশিংটনে আইএমএফ-ওয়ার্ল্ড ব্যাংক বৈঠকেও এ বিষয়ে আলোচনা চলবে বলে তিনি জানান। আইএমএফ এর মিশন প্রধান বলেন, ২০২৫ অর্থবছরের প্রথমার্ধে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি নেমে এসেছে ৩ দশমিক ৩ শতাংশে,
যেখানে গত অর্থবছরে একই সময়ে প্রবৃদ্ধি ছিল ৫ দশমিক ১ শতাংশ। মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে মার্চে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৪ শতাংশ। তবে এটি এখনো বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত ৫-৬ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি। আইএমএফ বলেছে, বড় আকারের বৈদেশিক অর্থায়নের ঘাটতি পূরণ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কঠোর নীতিমালার প্রয়োজন রয়েছে। রাজস্ব আদায় বাড়াতে কর সংস্কারের ত্বরান্বিত বাস্তবায়নের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে, বিনিময় হারে নমনীয়তা ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ পুনর্গঠনের দিকেও দৃষ্টি রাখার সুপারিশ করা হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে জলবায়ু-প্রতিক্রিয়াশীল অর্থনীতি ও অবকাঠামোতে বিনিয়োগের তাগিদও দেওয়া হয় এ সময়। সফরকালে আইএমএফ এর প্রতিনিধি দল অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান
এইচ মনসুর, অর্থ সচিব, এনবিআর চেয়ারম্যাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে। এছাড়া, তারা বেসরকারি খাত, থিঙ্ক ট্যাঙ্ক ও আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গেও মতবিনিময় করেছে।
সিদ্ধান্ত আসবে। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বর্তমান সরকার রাজস্ব আদায়ে কর সংস্কার, বিনিময় হারে নমনীয়তা, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ পুনর্গঠন ও ব্যাংক খাত সংস্কারে জোর দিয়েছে। মিশন প্রধান পাপেজোরজিউ বলেন, স্বচ্ছতা, সুশাসন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বাধীনতা বিনিয়োগের পরিবেশ তৈরিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। ব্যাংক খাতে সুসংগঠিত সংস্কার এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বাধীনতা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, সুশাসন ও স্বচ্ছতা বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নয়নে ও রপ্তানি খাতের বৈচিত্র্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। জলবায়ু-সহনশীল অর্থনীতিতেও বিনিয়োগ বাড়ানোর তাগিদ দেন তিনি। ওয়াশিংটনে আইএমএফ-ওয়ার্ল্ড ব্যাংক বৈঠকেও এ বিষয়ে আলোচনা চলবে বলে তিনি জানান। আইএমএফ এর মিশন প্রধান বলেন, ২০২৫ অর্থবছরের প্রথমার্ধে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি নেমে এসেছে ৩ দশমিক ৩ শতাংশে,
যেখানে গত অর্থবছরে একই সময়ে প্রবৃদ্ধি ছিল ৫ দশমিক ১ শতাংশ। মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে মার্চে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৪ শতাংশ। তবে এটি এখনো বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত ৫-৬ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি। আইএমএফ বলেছে, বড় আকারের বৈদেশিক অর্থায়নের ঘাটতি পূরণ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কঠোর নীতিমালার প্রয়োজন রয়েছে। রাজস্ব আদায় বাড়াতে কর সংস্কারের ত্বরান্বিত বাস্তবায়নের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে, বিনিময় হারে নমনীয়তা ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ পুনর্গঠনের দিকেও দৃষ্টি রাখার সুপারিশ করা হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে জলবায়ু-প্রতিক্রিয়াশীল অর্থনীতি ও অবকাঠামোতে বিনিয়োগের তাগিদও দেওয়া হয় এ সময়। সফরকালে আইএমএফ এর প্রতিনিধি দল অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান
এইচ মনসুর, অর্থ সচিব, এনবিআর চেয়ারম্যাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে। এছাড়া, তারা বেসরকারি খাত, থিঙ্ক ট্যাঙ্ক ও আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গেও মতবিনিময় করেছে।