
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইস্টার্ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের সদস্যদের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ

অর্থবছরের শেষ কার্যদিবসে পতনে শেয়ারবাজার

পাকিস্তানের রিজার্ভ বাড়াতে চীনের বিশাল অর্থ সহায়তা

রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

এনবিআর ইস্যুতে ৫ সদস্যের উপদেষ্টা কমিটি গঠন

এনবিআরের ৬ শীর্ষ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

এনবিআরে আন্দোলনরতদের দ্রুত কাজে ফেরার নির্দেশ, অন্যথায় কঠোর ব্যবস্থা
‘সরকার নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রিতে রাজি ব্যবসায়ীরা’

সরকার নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রি করতে উৎপাদক ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা রাজি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান।
মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বৈঠক শেষে ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাংবাদিকদের জানান, বুধবার থেকে উৎপাদক পর্যায়ে প্রতিটি ডিমের দাম ১০ টাকা ৫৯ পয়সা, পাইকারিতে ১১ টাকা ১ পয়সা। খুচরায় ১১ টাকা ৮৭ পয়সায় ডিম বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়েছে। ভোক্তাপর্যায়ে প্রতি ডজন কিনতে খরচ হবে ১৪২ টাকা ৪৪ পয়সা।
তিনি বলেন, প্রতিদিন ডিমের মূল্য ভোক্তা-সাধারণের জ্ঞাতার্থে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় প্রচারের অনুরোধ করে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার কর্তৃপক্ষ বরাবর পত্র প্রেরণ করা হবে। এ সময় তিনি ডিমসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য যেন বৃদ্ধি না পায় এবং
সরবরাহ যেন স্বাভাবিক থাকে সে লক্ষ্যে সবাই সমন্বিতভাবে কাজ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ভোক্তা অধিদপ্তরের বৈঠকে দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিম উৎপাদক কাজী ফার্ম, ডায়মন্ড, প্যারাগনের মতো কোম্পানির প্রতিনিধিরা ছিলেন। তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আমানত উল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক হানিফ মিয়া, সহসভাপতি হারুনুর রশিদ, কোষাধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে সরকার নির্ধারিত দামে ডিম কেনাবেচার জন্য সব পক্ষ রাজি হয়েছেন বলে জানিয়েছেন তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আমানত উল্লাহ। তিনি জানান, আমরা প্রতি ১০০ পিস ডিম ১ হাজার ১০৫ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি করতে পারব। সেই হিসাবে খুচরা পর্যায়ে ১১ টাকা ৮৭ পয়সায় বিক্রি করতে সমস্যা হবে
না বলে মনে করি।
সরবরাহ যেন স্বাভাবিক থাকে সে লক্ষ্যে সবাই সমন্বিতভাবে কাজ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ভোক্তা অধিদপ্তরের বৈঠকে দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিম উৎপাদক কাজী ফার্ম, ডায়মন্ড, প্যারাগনের মতো কোম্পানির প্রতিনিধিরা ছিলেন। তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আমানত উল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক হানিফ মিয়া, সহসভাপতি হারুনুর রশিদ, কোষাধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে সরকার নির্ধারিত দামে ডিম কেনাবেচার জন্য সব পক্ষ রাজি হয়েছেন বলে জানিয়েছেন তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আমানত উল্লাহ। তিনি জানান, আমরা প্রতি ১০০ পিস ডিম ১ হাজার ১০৫ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি করতে পারব। সেই হিসাবে খুচরা পর্যায়ে ১১ টাকা ৮৭ পয়সায় বিক্রি করতে সমস্যা হবে
না বলে মনে করি।