
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরীর ইন্তেকাল

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

ঘটনা ভিন্ন খাতে চালিয়ে দেওয়ার টার্গেট ছিল খুনিদের

দুই সন্তানসহ গৃহবধূকে গলা কেটে হত্যা, দেবর পলাতক

অপরাধের শীর্ষে দেশের তিন শহর

সিরাজগঞ্জে সরকারি ভবন দখল করে জামায়াতের কার্যালয়

ভুয়া এনআইডি দিয়ে পাসপোর্ট গিয়ে ৩ রোহিঙ্গা আটক
চট্টগ্রামে দ্বিতীয় দিনে বন্ধ ছিল আদালতের কার্যক্রম

আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যার প্রতিবাদে দ্বিতীয় দিনের মতো চট্টগ্রাম আদালতে কর্মবিরতি পালন করে জেলা আইনজীবী সমিতি।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সকাল থেকে আইনজীবীরা উপস্থিত না থাকায় বন্ধ ছিল চট্টগ্রামের ৭৪টি আদালতের কার্যক্রম। একই সঙ্গে আইনজীবী সমিতির পতাকা অর্ধনমিত রাখার পাশাপাশি কালোব্যাজ ধারণ করেছেন আইনজীবীরা।
সকাল থেকে আইনজীবীরা আদালত প্রাঙ্গণে জড়ো হয়ে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন। দুপুর পৌনে ১টার দিকে বিক্ষোভ মিছিল নগরের লালদিঘীর পাড়, কোতোয়ালী মোড় ঘুরে আদালত এলাকায় এসে আইনজীবীরা সমাবেশ করেন। এ সময় তারা অবিলম্বে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচার দাবি করেন। আলিফ হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ তুলে ইসকন নিষিদ্ধ করতে স্লোগান দেন আইনজীবীরা।
আইনজীবীদের সমাবেশে বক্তারা বলেন, ঘটনার দিন
পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সকাল থেকে নীরব ছিল। তাদের নিষ্ক্রিয়তার সুযোগ নিয়ে ইসকনের অনুসারীরা আদালতে জড়ো হয়। একপর্যায়ে তারা আদালত পাড়ায় মসজিদসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা ও কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। এর প্রতিবাদ জানালে আইনজীবীদের ওপর চড়াও হয় ইসকনের অনুসারীরা। একপর্যায়ে অ্যাডভোকেট সাইফুলকে নির্মমভাবে কুপিয়ে এবং পিটিয়ে হত্যা করা হয়। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কমিশনারকে আল্টিমেটাম দিয়ে আইনজীবী নেতারা বলেন, ঘটনার পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা নিলে এত বড় ঘটনা হত না। এটি পুলিশের ব্যর্থতা। দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনজীবী সাইফুলের খুনিদের গ্রেপ্তার করা না হলে আপনি পদে থাকতে পারবেন না।
পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সকাল থেকে নীরব ছিল। তাদের নিষ্ক্রিয়তার সুযোগ নিয়ে ইসকনের অনুসারীরা আদালতে জড়ো হয়। একপর্যায়ে তারা আদালত পাড়ায় মসজিদসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা ও কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। এর প্রতিবাদ জানালে আইনজীবীদের ওপর চড়াও হয় ইসকনের অনুসারীরা। একপর্যায়ে অ্যাডভোকেট সাইফুলকে নির্মমভাবে কুপিয়ে এবং পিটিয়ে হত্যা করা হয়। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কমিশনারকে আল্টিমেটাম দিয়ে আইনজীবী নেতারা বলেন, ঘটনার পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা নিলে এত বড় ঘটনা হত না। এটি পুলিশের ব্যর্থতা। দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনজীবী সাইফুলের খুনিদের গ্রেপ্তার করা না হলে আপনি পদে থাকতে পারবেন না।