
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

যে কারণে বরখাস্ত হলেন এনবিআরের ৮ কর্মকর্তা

৫৫৬ কোটি ব্যয়ে এক কার্গো এলএনজি কিনছে সরকার

যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু

সরকার মাতারবাড়ীতে পেট্রোকেমিক্যাল কমপ্লেক্স করবে

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৫

চরমপন্থিদের হাতে খুন, জেলে বসে পরিকল্পনা!

১৮৭৪ কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকির তথ্য মিলেছে : এনবিআর
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া

মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের ১৩১ জন নাগরিককে আটকে দিয়েছে মালয়েশিয়া কর্তৃপক্ষ। ‘শর্ত পূরণে ব্যর্থ হওয়ায়’ কারণ দেখিয়ে তাদের সেদেশে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।
মালয়েশিয়ার ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য স্টার জানিয়েছে, ওই ১৩১ জনকে যার যার দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে ৯৬ জনই বাংলাদেশের নাগরিক।
গত শুক্রবার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ১ নম্বর টার্মিনালে মালয়েশিয়ার বর্ডার কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রটেকশন এজেন্সির অভিযানে তাদের আটকে দেওয়া হয়।
দ্য স্টার লিখেছে, ৩০০ জনের বেশি যাত্রীর কাগজপত্র যাচাই করে ১৩১ জনকে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি।
বর্ডার কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রটেকশন এজেন্সি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘৯৬ জন বাংলাদেশি পুরুষ, ৩০ জন পাকিস্তানি পুরুষ এবং পাঁচজন ইন্দোনেশীয় নারী-পুরুষের ক্ষেত্রে নির্ধারিত
শর্ত পূরণে ঘাটতি পাওয়া গেছে।’ শর্ত পূরণ না হওয়া বলতে ‘সন্দেহজনক’ হোটেল বুকিং, ইমিগ্রেশন কাউন্টারে হাজির না হওয়া এবং পর্যাপ্ত অর্থ সঙ্গে না রাখার মতো কারণ দেখানো হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘পর্যাপ্ত অর্থ না থাকা সাধারণত ভ্রমণকারীর প্রকৃত উদ্দেশ্য সম্পর্কে সন্দেহ তৈরি করে। কেউ যদি বলে যে সে এক মাস থাকবে, কিন্তু সঙ্গে মাত্র ৫০০ রিঙ্গিত আনে, তাহলে তার বক্তব্যে সন্দেহ তৈরি হওয়াটা স্বাভাবিক।’ মালয়েশিয়ায় প্রবেশের জন্য যেসব শর্ত রয়েছে, সেগুলো পূরণ করেই যেন আগ্রহীরা ভ্রমণের প্রস্তুতি নেয়, সে বিষয়ে সতর্ক করা হচ্ছে বিবৃতিতে। বর্ডার কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রটেকশন এজেন্সি বলছে, মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক যে কোনো ব্যক্তিকে অবশ্যই বৈধ পাসপোর্ট ও ভিসা, আর্থিক সামর্থ্য
এবং থাকা-খাওয়ার নির্ভরযোগ্য পরিকল্পনার প্রমাণ উপস্থাপন করতে হবে। দেশটির ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ এখন কঠোর অবস্থানে রয়েছে এবং বিমানবন্দরে উচ্চ মাত্রার নজরদারি চলছে।
শর্ত পূরণে ঘাটতি পাওয়া গেছে।’ শর্ত পূরণ না হওয়া বলতে ‘সন্দেহজনক’ হোটেল বুকিং, ইমিগ্রেশন কাউন্টারে হাজির না হওয়া এবং পর্যাপ্ত অর্থ সঙ্গে না রাখার মতো কারণ দেখানো হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘পর্যাপ্ত অর্থ না থাকা সাধারণত ভ্রমণকারীর প্রকৃত উদ্দেশ্য সম্পর্কে সন্দেহ তৈরি করে। কেউ যদি বলে যে সে এক মাস থাকবে, কিন্তু সঙ্গে মাত্র ৫০০ রিঙ্গিত আনে, তাহলে তার বক্তব্যে সন্দেহ তৈরি হওয়াটা স্বাভাবিক।’ মালয়েশিয়ায় প্রবেশের জন্য যেসব শর্ত রয়েছে, সেগুলো পূরণ করেই যেন আগ্রহীরা ভ্রমণের প্রস্তুতি নেয়, সে বিষয়ে সতর্ক করা হচ্ছে বিবৃতিতে। বর্ডার কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রটেকশন এজেন্সি বলছে, মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক যে কোনো ব্যক্তিকে অবশ্যই বৈধ পাসপোর্ট ও ভিসা, আর্থিক সামর্থ্য
এবং থাকা-খাওয়ার নির্ভরযোগ্য পরিকল্পনার প্রমাণ উপস্থাপন করতে হবে। দেশটির ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ এখন কঠোর অবস্থানে রয়েছে এবং বিমানবন্দরে উচ্চ মাত্রার নজরদারি চলছে।