
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

শাহবাগে এনসিপির জুলাই প্রদর্শনীতে ২ ককটেল বিস্ফোরণ

এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

৮২ প্রকৌশলী নিয়োগের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন, রুল

৬৫ চিকিৎসক নিয়োগ ‘রাতের ভোটে’র মতোই

গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা: সদরদপ্তর

সাবেক প্রতিমন্ত্রী জাকিরের পিএস রাশেদ গ্রেপ্তার
মৌলভীবাজারের চার সীমান্ত দিয়ে ৮৩ জনকে পুশইন

মৌলভীবাজার জেলার চার সীমান্ত এলাকা- পাল্লাথল, কাকমারা, ধলাই ও মুরইছড়া দিয়ে নারী-শিশুসহ ৮৩ জনকে পুশইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বৃহস্পতিবার ভোরে বড়লেখার পাল্লাথল সীমান্ত দিয়ে নারী-শিশুসহ ৪৮ জনকে পুশইন করে বিএসএফ। একইদিন শ্রীমঙ্গলের কাকমারা সীমান্ত দিয়ে ২৩ জন, কুলাউড়ার মুরইছড়া সীমান্ত দিয়ে ৫ এবং কমলগঞ্জের ধলাই সীমান্ত দিয়ে আরও ৭ জনকে পুশইন করা হয়।
পুশইনের পর বড়লেখার পাল্লাথল পুঞ্জি এলাকায় ঘোরাঘুরি করছিলেন ওই ৪৮ জন বাংলাদেশি। সেখান থেকে তাদের বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সদস্যরা (বিজিবি) আটক করেন। আটকদের মধ্যে ১৫ জন পুরুষ, ১৫ জন নারী ও ১৮ জন শিশু রয়েছে। তারা যশোর, বাগেরহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, বরগুনা, বরিশাল ও কুড়িগ্রাম জেলার বাসিন্দা বলে
বিজিবি নিশ্চিত করে। প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে আটকরা সবাই বাংলাদেশি বলে বিজিবি নিশ্চিত হয়েছে। পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিজিবি তাদের বড়লেখা থানায় হস্তান্তর করে। আটকরা জানান, তাদের মধ্যে কেউ চিকিৎসার জন্য, কেউবা কাজের উদ্দেশ্যে কুড়িগ্রাম ও যশোর জেলার বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে গিয়েছিলেন। সম্প্রতি ভারতের পুলিশ তাদের আটক করে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করে। বিজিবি-৫২ ব্যাটালিয়নের (বিয়ানীবাজার) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ আরিফুল হক চৌধুরী জানান, পাল্লাথল পুঞ্জি এলাকা থেকে নারী-শিশুসহ ৪৮ জনকে আটক ও থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান বলেন, আমরা তাদের স্বজনদের খবর দিয়েছি। স্বজনদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হবে। ইতিমধ্যে অনেকেই পরিবারের জিম্মায় বাড়ির উদ্দেশে
রওনা দিয়েছেন। এদিকে শ্রীমঙ্গলের কাকমারা সীমান্ত দিয়ে পুশইনের শিকার ২৩ জনকে উদ্ধার করে স্থানীয় বিওপি ক্যাম্পে নিয়ে বিজিবি জিজ্ঞাসাবাদ করে। এদের মধ্যে ৯ জন শিশু, ৯ নারী ও ৫ জন পুরুষ রয়েছেন। শ্রীমঙ্গল ৫৫ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল তানজিলুর রহমান বলেন, আটকদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী তাদের আত্মীয়-স্বজন ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর তাদের শ্রীমঙ্গল থানায় হস্তান্তর করা হবে। শ্রীমঙ্গল থানার ওসি আমিনুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি জানতে পেরেছি কিন্তু আমাদের কাছে এখনো হস্তান্তর করা হয়নি।
বিজিবি নিশ্চিত করে। প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে আটকরা সবাই বাংলাদেশি বলে বিজিবি নিশ্চিত হয়েছে। পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিজিবি তাদের বড়লেখা থানায় হস্তান্তর করে। আটকরা জানান, তাদের মধ্যে কেউ চিকিৎসার জন্য, কেউবা কাজের উদ্দেশ্যে কুড়িগ্রাম ও যশোর জেলার বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে গিয়েছিলেন। সম্প্রতি ভারতের পুলিশ তাদের আটক করে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করে। বিজিবি-৫২ ব্যাটালিয়নের (বিয়ানীবাজার) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ আরিফুল হক চৌধুরী জানান, পাল্লাথল পুঞ্জি এলাকা থেকে নারী-শিশুসহ ৪৮ জনকে আটক ও থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান বলেন, আমরা তাদের স্বজনদের খবর দিয়েছি। স্বজনদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হবে। ইতিমধ্যে অনেকেই পরিবারের জিম্মায় বাড়ির উদ্দেশে
রওনা দিয়েছেন। এদিকে শ্রীমঙ্গলের কাকমারা সীমান্ত দিয়ে পুশইনের শিকার ২৩ জনকে উদ্ধার করে স্থানীয় বিওপি ক্যাম্পে নিয়ে বিজিবি জিজ্ঞাসাবাদ করে। এদের মধ্যে ৯ জন শিশু, ৯ নারী ও ৫ জন পুরুষ রয়েছেন। শ্রীমঙ্গল ৫৫ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল তানজিলুর রহমান বলেন, আটকদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী তাদের আত্মীয়-স্বজন ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর তাদের শ্রীমঙ্গল থানায় হস্তান্তর করা হবে। শ্রীমঙ্গল থানার ওসি আমিনুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি জানতে পেরেছি কিন্তু আমাদের কাছে এখনো হস্তান্তর করা হয়নি।