
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মাদ্রাসা শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর

৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা স্থগিত, পিএসসি সংস্কার কমিশন গঠন

৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা স্থগিত

শেরেবাংলার প্রস্তাবে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠা ও জমিদারি উচ্ছেদ মুসলমানদের স্বাধীনতার মূলভিত্তি

ডিপ্লোমা নার্সিং কোর্সকে স্নাতক সমমানের দাবিতে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ

আজ সারাদেশে বিক্ষোভ করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

দায়িত্ব ছাড়ার আগে পছন্দের ব্যক্তিদের বদলি-পদায়নে কুয়েট উপাচার্য
বৈষম্যের শিকার প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবি

বৈষম্যের শিকার ও জাতীয়করণযোগ্য সব বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় দ্রুত জাতীয়করণের দাবিতে মানববন্ধন এবং অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকরা।
সোমবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচির আয়োজন করে বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি।
এতে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সভাপতি মো. মামুনুর রশিদ খোকন, মহাসচিব মো. ফিরোজ উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আলী লিটন, মিজানুর রহমান, তামান্না ইয়াসমিন, নুরুল ইসলাম, নাসির উদ্দিন, খায়রুল ইসলাম, ধরনি মোহন রায়, মনিমোহন বসু, সমুন চাকি, এরশাদুল, জুয়েল, সোহেল রানা, নিজাম উদ্দিন, আনোয়ার, সালাউদ্দিন, মাহবুব, জীবন, শারমিন প্রমুখ।
কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, ২০১৩ সালে তত্কালীন সরকার সারা দেশের সব বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের ঘোষণা দেয়। তবে, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে ২০১২ সালের
২৭ মের পূর্বে প্রতিষ্ঠিত ৩০,৩৫২টি বিদ্যালয়ের মধ্যে ২৬,১৯৩টি জাতীয়করণ করা হলেও ৪,১৫৯টি বিদ্যালয় বাদ পড়ে। এসব বিদ্যালয় জাতীয়করণে সব শর্ত পূরণ করা হলেও তত্কালীন কিছু কর্মকর্তার গাফিলতির কারণে তা বাদ পড়েছে। পরে উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের যাচাই-বাছাই শেষে ১,৩০০টি বিদ্যালয় জাতীয়করণের জন্য সুপারিশ করা হয়। পরে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। জাতীয়করণ প্রক্রিয়া স্থগিত থাকায় শিক্ষকরা দীর্ঘদিন ধরে কোনো সরকারি সুবিধা ছাড়াই মানবেতর জীবনযাপন করছেন। শিক্ষার্থীরাও উপবৃত্তি ও টিফিন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বক্তারা আগামী দুদিনের মধ্যে দাবি বাস্তবায়ন না হলে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন।
২৭ মের পূর্বে প্রতিষ্ঠিত ৩০,৩৫২টি বিদ্যালয়ের মধ্যে ২৬,১৯৩টি জাতীয়করণ করা হলেও ৪,১৫৯টি বিদ্যালয় বাদ পড়ে। এসব বিদ্যালয় জাতীয়করণে সব শর্ত পূরণ করা হলেও তত্কালীন কিছু কর্মকর্তার গাফিলতির কারণে তা বাদ পড়েছে। পরে উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের যাচাই-বাছাই শেষে ১,৩০০টি বিদ্যালয় জাতীয়করণের জন্য সুপারিশ করা হয়। পরে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। জাতীয়করণ প্রক্রিয়া স্থগিত থাকায় শিক্ষকরা দীর্ঘদিন ধরে কোনো সরকারি সুবিধা ছাড়াই মানবেতর জীবনযাপন করছেন। শিক্ষার্থীরাও উপবৃত্তি ও টিফিন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বক্তারা আগামী দুদিনের মধ্যে দাবি বাস্তবায়ন না হলে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন।