![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/prothomalo-bangla_2025-02-13_wx1qlbe9_Air.avif)
মহারাষ্ট্রের সাবেক মন্ত্রীর ব্যাংককগামী ছেলেকে ঘিরে মাঝ আকাশে নাটকীয়তা
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/prothomalo-bangla_2025-02-13_3i88snl5_us-president-01.avif)
ট্রাম্পের স্বেচ্ছা পদত্যাগ কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন ৭৫ হাজার সরকারি কর্মী
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/prothomalo-bangla_2025-02-13_zndm78bl_Untitled-2.avif)
দিল্লিতে নারী মুখ্যমন্ত্রীর কথা ভাবছে বিজেপি? তালিকায় কারা
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/prothomalo-bangla_2025-02-13_h22ltvsb_Modi-Trump.avif)
ট্রাম্পের সঙ্গে ‘ব্রোমান্স’ ফেরানোর চেষ্টায় মোদি
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/Israel-67addf2b9aa61-1.jpg)
শনিবার তিন ইসরাইলিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/tulsi-67add5acccac4.jpg)
ট্রাম্প মনোনীত তুলসী হলেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গোয়েন্দাপ্রধান
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/Untitled-2-67added85a599.jpg)
যুক্তরাষ্ট্রে রেকর্ড উচ্চতায় ডিমের দাম
যুদ্ধবিরতির চুক্তি অনুযায়ীই জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/Hamas-67ade07ac9f37.jpg)
গাজার যুদ্ধবিরতি চুক্তির অধীনে পরিকল্পনা অনুযায়ীই ইসরাইলি জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস।
বৃহস্পতিবার দুপুরে এক বিবৃতিতে সংগঠনটি জানিয়েছে, মধ্যস্থতাকারী মিশর ও কাতারের সঙ্গে আলোচনার পরই তারা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
একই সঙ্গে মধ্যস্থতাকারীরা সব ‘বাধা দূর করা এবং ফাঁকফোকর পূরণে’ কাজ করবে বলেও প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বলে উল্লেখ করেছে।
এর আগে এক বিবৃতিতে হামাস জানায় যে, তারা গাজার যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করতে চায় না। তবে শনিবারের মধ্যে আরও যে তিনজন ইসরাইলি জিম্মির মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল, তার শর্ত নিয়ে ইসরাইলের সঙ্গে মতবিরোধ দেখা দিয়েছে।
হামাস চলমান চুক্তির আওতায় শনিবার তিনজন বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হয়েছিল। কিন্তু বুধবার তারা অভিযোগ করে জানায়,
দখলদার ইসরাইল চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন করেছে। যার ফলে তারা মুক্তি প্রক্রিয়া স্থগিত রাখছে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, শনিবার দুপুরের মধ্যে সব বন্দিকে মুক্তি দিতে হবে, নাহলে ‘জাহান্নাম নামিয়ে আনা হবে’। অন্যদিকে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, হামাস নির্ধারিত সময়সীমা মেনে না চললে ইসরাইল ‘তীব্র লড়াই’ শুরু করবে। এর জবাবে হামাসের মুখপাত্র আবদেল-লতিফ আল-কানুআ বলেছেন, ‘আমরা গাজা উপত্যকার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভাঙতে চাই না। এর যথযথ বাস্তবায়ন ও ইসরাইলের পক্ষ থেকে এই চুক্তি সম্পূর্ণ মেনে চলা নিশ্চিত করতে আগ্রহী’। একই সঙ্গে ‘ট্রাম্প ও নেতানিয়াহুর হুমকি ও ভয় দেখানোর ভাষা যুদ্ধবিরতি চুক্তির বাস্তবায়নের জন্য সহায়ক নয়’ বলেও উল্লেখ করেন এই হামাস নেতা। এর
আগে বুধবার সন্ধ্যায় আল-জাজিরার সঙ্গে আলাপকালে হামাসের সিনিয়র মুখপাত্র সামি আবু জুহরি বলেন, চুক্তি অনুযায়ী জিম্মি মুক্তির সময়সূচি বাস্তবায়ন করতে হামাস প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে শনিবারে তারা সব ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে না। আবু জুহরির এই মন্তব্য ছিল হামাসের যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা নিয়ে আল-জাজিরার কাছে দেওয়া একটি বড় বক্তব্যের অংশ। আর তার এই বক্তব্যের পরই ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু ওই হুমকি দেন। এর পরই বুধবার হামাসের গাজা অঞ্চলের প্রধান খলিল আল-হাইয়া নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধি দল মিশরের নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে। আলোচনার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ এক ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, মধ্যস্থতাকারী মিশর ও কাতার নতুন সংঘর্ষ এড়াতে সমাধানের চেষ্টা করছে। হামাস তখন এক বিবৃতিতে জানায় যে,
মধ্যস্থতাকারীরা যুদ্ধবিরতি চুক্তির সম্পূর্ণ বাস্তবায়নের জন্য চাপ দিচ্ছেন, যাতে ইসরাইল মানবিক চুক্তির শর্ত মেনে চলে এবং শনিবার আরও বন্দি বিনিময় শুরু হয়। এদিকে হামাস যদি শনিবারের সময়সীমার মধ্যে বন্দি মুক্ত না করে, সেক্ষেত্রে সম্ভাব্য যুদ্ধ পুনরায় শুরুর ইঙ্গিত দিয়েছে ইসরাইল। সেই সঙ্গে তাদের সেনা রিজার্ভ সদস্যদের ডেকে পাঠিয়েছে। উল্লেখ্য, যুদ্ধ বিধ্বস্ত গাজায় গত ১৯ জানুয়ারি থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর রয়েছে। যা মূলত উপত্যকাজুড়ে ইসরাইলের বর্বর সামরিক অভিযান বন্ধ করেছে। টানা ১৫ মাসের বেশি সময় ধরে চালানো এই অভিযানে ৪৮,২০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এতে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড ব্যাপক ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। সূত্র: রয়টার্স ও আনাদোলু
দখলদার ইসরাইল চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন করেছে। যার ফলে তারা মুক্তি প্রক্রিয়া স্থগিত রাখছে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, শনিবার দুপুরের মধ্যে সব বন্দিকে মুক্তি দিতে হবে, নাহলে ‘জাহান্নাম নামিয়ে আনা হবে’। অন্যদিকে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, হামাস নির্ধারিত সময়সীমা মেনে না চললে ইসরাইল ‘তীব্র লড়াই’ শুরু করবে। এর জবাবে হামাসের মুখপাত্র আবদেল-লতিফ আল-কানুআ বলেছেন, ‘আমরা গাজা উপত্যকার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভাঙতে চাই না। এর যথযথ বাস্তবায়ন ও ইসরাইলের পক্ষ থেকে এই চুক্তি সম্পূর্ণ মেনে চলা নিশ্চিত করতে আগ্রহী’। একই সঙ্গে ‘ট্রাম্প ও নেতানিয়াহুর হুমকি ও ভয় দেখানোর ভাষা যুদ্ধবিরতি চুক্তির বাস্তবায়নের জন্য সহায়ক নয়’ বলেও উল্লেখ করেন এই হামাস নেতা। এর
আগে বুধবার সন্ধ্যায় আল-জাজিরার সঙ্গে আলাপকালে হামাসের সিনিয়র মুখপাত্র সামি আবু জুহরি বলেন, চুক্তি অনুযায়ী জিম্মি মুক্তির সময়সূচি বাস্তবায়ন করতে হামাস প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে শনিবারে তারা সব ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে না। আবু জুহরির এই মন্তব্য ছিল হামাসের যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা নিয়ে আল-জাজিরার কাছে দেওয়া একটি বড় বক্তব্যের অংশ। আর তার এই বক্তব্যের পরই ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু ওই হুমকি দেন। এর পরই বুধবার হামাসের গাজা অঞ্চলের প্রধান খলিল আল-হাইয়া নেতৃত্বাধীন একটি প্রতিনিধি দল মিশরের নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে। আলোচনার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ এক ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, মধ্যস্থতাকারী মিশর ও কাতার নতুন সংঘর্ষ এড়াতে সমাধানের চেষ্টা করছে। হামাস তখন এক বিবৃতিতে জানায় যে,
মধ্যস্থতাকারীরা যুদ্ধবিরতি চুক্তির সম্পূর্ণ বাস্তবায়নের জন্য চাপ দিচ্ছেন, যাতে ইসরাইল মানবিক চুক্তির শর্ত মেনে চলে এবং শনিবার আরও বন্দি বিনিময় শুরু হয়। এদিকে হামাস যদি শনিবারের সময়সীমার মধ্যে বন্দি মুক্ত না করে, সেক্ষেত্রে সম্ভাব্য যুদ্ধ পুনরায় শুরুর ইঙ্গিত দিয়েছে ইসরাইল। সেই সঙ্গে তাদের সেনা রিজার্ভ সদস্যদের ডেকে পাঠিয়েছে। উল্লেখ্য, যুদ্ধ বিধ্বস্ত গাজায় গত ১৯ জানুয়ারি থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর রয়েছে। যা মূলত উপত্যকাজুড়ে ইসরাইলের বর্বর সামরিক অভিযান বন্ধ করেছে। টানা ১৫ মাসের বেশি সময় ধরে চালানো এই অভিযানে ৪৮,২০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এতে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড ব্যাপক ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। সূত্র: রয়টার্স ও আনাদোলু