বায়োমেডিকেল গবেষণায় বরাদ্দ কমাচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
     ৭:২৪ অপরাহ্ণ

আরও খবর

বায়োমেডিকেল গবেষণায় বরাদ্দ কমাচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ | ৭:২৪ 89 ভিউ
বায়োমেডিকেল গবেষণার অনুদানের প্রশাসনিক ও পরিকাঠামো সংক্রান্ত খরচ থেকে বিলিয়ন ডলার কমানোর ঘোষণা দিয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। এই পদক্ষেপকে বৈজ্ঞানিক অগ্রগতির পথে বড় বাধা হিসেবে দেখছেন বিজ্ঞানীরা। খবর বিবিসির। গত শুক্রবার জাতীয় স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট (এনআইএইচ) জানিয়েছে, গবেষণার ‘পরোক্ষ খরচ’– যেমন ভবন, বিদ্যুৎ ও সরঞ্জাম সংক্রান্ত খাতে অনুদান কমানো হবে। এনআইএইচের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমেরিকার উচিত বিশ্বের সেরা চিকিৎসা গবেষণা কেন্দ্র হওয়া। তাই প্রশাসনিক খরচ কমিয়ে যত বেশি সম্ভব তহবিল সরাসরি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ব্যয় করা জরুরি। এই নতুন নিয়ম সোমবার থেকে কার্যকর হবে, যা বছরে ৪ বিলিয়ন ডলার (৩.২ বিলিয়ন পাউন্ড) সাশ্রয় করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এনআইএইচ জানিয়েছে, গবেষণার অনুদানে পরোক্ষ খরচের

হার সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হবে, যেখানে বর্তমান গড় হার ৩০ শতাংশ। ট্রাম্পের অনানুষ্ঠানিক ব্যয় সংকোচন সংস্থা ডিপার্টমেন্ট অফ গভর্নমেন্ট ইফিসিয়েন্সির (ডিএজিই) পরিচালক ইলন মাস্ক দাবি করেছেন, কিছু বিশ্ববিদ্যালয় এ হার ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে ফেলেছিল। ইলন মাস্ক এক্সে লিখেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর হাজার হাজার কোটি ডলারের তহবিল থাকা সত্ত্বেও তারা গবেষণা অনুদানের ৬০ শতাংশ ওভারহেড খাতে খরচ করছিল! এটা তো পুরোপুরি প্রতারণা! কিন্তু বিজ্ঞানীরা এই কাটছাঁটের ফলে গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা গবেষণার ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। আমেরিকান মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, এই অনুদানের সাহায্যেই গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যকর থাকে। এই কাটছাঁট আমেরিকার গবেষণার গতি কমিয়ে দেবে এবং নতুন চিকিৎসা, রোগ নির্ণয় ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার বিকাশকে বাধাগ্রস্ত

করবে। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অনকোলজিস্ট ড. অনুশা কালবাসি বলেছেন, এটি অকল্পনীয় বিপর্যয়। কিছু প্রতিষ্ঠান সাময়িকভাবে বেসরকারি তহবিল থেকে চলতে পারবে, কিন্তু বিদ্যুৎ, ভাড়া, পানি এবং প্রশাসনিক খরচ কে দেবে? আমেরিকান কাউন্সিল অন এডুকেশন এক বিবৃতিতে বলেছে, এই অনুদানের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের আধুনিক গবেষণাগার এবং উন্নত প্রযুক্তি বজায় রাখতে পারে, যা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকার জন্য প্রয়োজনীয়। কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট টেড মিচেল জানিয়েছেন, এই ঘোষণার পর থেকেই অনেক গবেষণাগার বন্ধ হতে শুরু করেছে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে সেনাসদরে সুপ্রিম কোর্টের চিঠি, আইনি এখতিয়ার বহির্ভূত ‘চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়ার চুক্তির অধিকার ইউনূস সরকারের নেই’ ইউনূস সরকারের নিষ্ক্রিয়তা: পানির নিচে আড়াই হাজার হেক্টর জমি, দুশ্চিন্তায় কৃষক শাটডাউন ঠেকাতে ব্যাপক ধরপাকড়: আওয়ামীপন্থিদের বাড়ি বাড়ি ঢুকে তল্লাশি শ্রীনগরের জঙ্গিদের থেকে জব্দকৃত অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটের মজুদে বিস্ফোরণ: নিহত ৯, আহত ২৯ আইন হয়নি, অথচ আইনের বিচার (!) কলঙ্কজনক অধ্যায়ের রচনা বাজারে সব ধরনের সবজির দাম চড়া শাটডাউনকে ঘিরে উদ্বেগ: শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় অনলাইন ক্লাসের পথে হাঁটছে স্কুলগুলো শেখ হাসিনার মামলার রায়কে ঘিরে মাদারীপুরে মহাসড়ক অবরোধ, জনদুর্ভোগ মরিয়ম মান্নান ‘নাটক’ ছিল সরকার পতনের ছক নিয়োগই যদি অসাংবিধানিক হয়, রায়ের বৈধতা কোথায়? বিচারপতিদের স্থায়ী নিয়োগ: ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ার নিয়ে আইনি প্রশ্ন ও বিতর্ক আসলে শেখ হাসিনা আমার মায়ের মতো : বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী ত্রিভুজ প্রেমের সম্পর্কের জের, ঢাকায় ২৬ খণ্ড মরদেহ শততম টেস্টে ‘স্পেশাল’ সম্মাননা পাচ্ছেন মুশফিক ঢাকার বায়ুদূষণ ফের বাড়ছে: বিশ্বের দূষিত শহর রাজধানী হিরো আলমকে গ্রেপ্তার করেছে মহানগর পুলিশ গাংনীতে প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে শিক্ষার্থীর ভাইরাল ভিডিও ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মির থানায় বিস্ফোরণে নিহত ৭ গাজায় প্রলয়ঙ্করী ঝড়ের আশঙ্কা : ৯ লাখ বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি! বরিশাল নথুল্লাবাদে অর্ধশতাধিক বাস ভাঙচুর, আহত ৬০