ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাড়ির বাগানেই ছিল ১০২টি বিষধর সাপ!
কেজরিওয়ালের বাড়িতে ভারতের এসিবির হানা
গোমায় ১৫০ বন্দিকে গণধর্ষণের পর পুড়িয়ে হত্যা
১০ যাত্রীসহ নিখোঁজ, কী ঘটেছে মার্কিন বিমানটির ভাগ্যে?
ট্রাম্পের অর্থসহায়তা স্থগিত, সংকটে ৬,২০০ সাংবাদিক ও ৭০৭ সংবাদমাধ্যম
সৌদিতে অনেক খালি জায়গা, সেখানে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠন করুন: নেতানিয়াহু
এবার ১০ আরোহী নিয়ে মার্কিন বিমান উধাও
ভারতে কুম্ভমেলায় ফের আগুন
দুর্ঘটনা পিছু ছাড়ছে না ভারতের উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের মহাকুম্ভ মেলার। শুক্রবার সকালে ফের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে সেখানে। মহাকুম্ভের সেক্টর ১৮–তে সকালে লাগা আগুন নেভাতে দ্রুত চলে যায় ফায়ার সার্ভিসের বেশ কয়েকটি ইঞ্জিন। মেলাপ্রাঙ্গণে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লেও প্রয়াগরাজের পুলিশ কর্তা সর্বেশ কুমার মিশ্র জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর নেই। আগুন নেভানো ও তা যাতে ছড়িয়ে না পড়ে, সেই চেষ্টা চালাচ্ছে ফায়ার সার্ভিস।
মহাকুম্ভে এ নিয়ে আগুন লাগল তিনবার। দুবার ঘটেছে পদদলিত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা।
আজ সকালে হঠাৎ দেখা যায় সেক্টর ১৮–তে কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী পাকিয়ে ওপরের দিকে উঠছে। স্থানীয় পুলিশ চৌকির পরিদর্শক যোগেশ চতুর্বেদী সংবাদমাধ্যমকে বলেন, খবর পাওয়ামাত্রই ফায়ার সার্ভিসের বেশ কয়েকটি ইঞ্জিন
ঘটনাস্থলে চলে যায়। আগুন লাগে তুলসী চকের কাছে শঙ্করাচার্য মার্গের হরিহরনন্দ আখড়ায়। আগুনের শিখা ও কালো ধোঁয়া দেখে পুণ্যার্থীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। আশপাশের আখড়া থেকে বেরিয়ে আসেন সবাই। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা এসে পরিস্থিতির সামাল দেন আগুন বেশি ছড়িয়ে পড়ার আগে। হুড়োহুড়িতে কেউ কেউ পড়ে গিয়ে সামান্য আহত হয়েছেন বলে সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে। আজকের আগুন কিভাবে লাগল, এ বিষয়ে পুলিশ বা মেলা কর্তৃপক্ষ এখনই কিছু জানাতে পারেনি। মহাকুম্ভ শুরু হয়েছিল গত ১৩ জানুয়ারি। প্রথমবার আগুন লাগে ১৯ জানুয়ারি। মেলাপ্রাঙ্গণে পুড়ে গিয়েছিল অন্তত ৫০টি শিবির। তখন সন্দেহ করা হয়েছিল, রান্নার গ্যাস সিলিন্ডার ফেটে আগুন ধরেছে। সেই আগুনে কেউ হতাহত হয়েছিলেন
বলে পুলিশ জানায়নি। তারপর ৩০ জানুয়ারি আগুন লাগে সেক্টর ২২–এ। সেই দুর্ঘটনায় ১৫টি তাঁবু পুড়ে যায়। এর এক দিন আগেই ঘটে যায় পদপিষ্ট হওয়ার দুটি ঘটনা। একটি ঘটনায় ৩০ জনের মৃত্যুর কথা রাজ্য সরকার ঘোষণা করলেও অন্য ঘটনাটির কথা আজও স্বীকার করেনি। তবে তদন্তকারী দল জানিয়েছে, দ্বিতীয় ঘটনাটির প্রচার সত্য কি না, তা তাদের বিবেচ্য। বেসরকারি মত এবং বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর দাবি অবশ্য নিহতের সংখ্যা অনেক বেশি। রাজ্য সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে মৃত্যুর সংখ্যা চেপে যাচ্ছে। সংসদেও বিরোধীরা এই দাবি জানিয়েছে। সরকার যথারীতি নীরব। পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনার পর ৩ ফেব্রুয়ারি একটি হট এয়ার বেলুন ফেটে আহত হয়েছিলেন ৬ জন। মেলাপ্রাঙ্গণে যেকোনো দুর্ঘটনার প্রচার
যত কম হয়, তা নিশ্চিত করতে রাজ্য সরকার সচেষ্ট। সরকারি দাবি, শুক্রবার পর্যন্ত ৩৯ কোটি ৭৪ লাখ মানুষ প্রয়াগে স্নান সেরেছেন। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের দাবি ছিল, ৪০ কোটি পুণ্যার্থী প্রয়াগে আসবেন। পদপিষ্ট হওয়ার পরদিন তিনি জানিয়েছিলেন, পুণ্যার্থীরা ভীত হননি। স্নানযাত্রা অব্যাহত।
ঘটনাস্থলে চলে যায়। আগুন লাগে তুলসী চকের কাছে শঙ্করাচার্য মার্গের হরিহরনন্দ আখড়ায়। আগুনের শিখা ও কালো ধোঁয়া দেখে পুণ্যার্থীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। আশপাশের আখড়া থেকে বেরিয়ে আসেন সবাই। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা এসে পরিস্থিতির সামাল দেন আগুন বেশি ছড়িয়ে পড়ার আগে। হুড়োহুড়িতে কেউ কেউ পড়ে গিয়ে সামান্য আহত হয়েছেন বলে সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে। আজকের আগুন কিভাবে লাগল, এ বিষয়ে পুলিশ বা মেলা কর্তৃপক্ষ এখনই কিছু জানাতে পারেনি। মহাকুম্ভ শুরু হয়েছিল গত ১৩ জানুয়ারি। প্রথমবার আগুন লাগে ১৯ জানুয়ারি। মেলাপ্রাঙ্গণে পুড়ে গিয়েছিল অন্তত ৫০টি শিবির। তখন সন্দেহ করা হয়েছিল, রান্নার গ্যাস সিলিন্ডার ফেটে আগুন ধরেছে। সেই আগুনে কেউ হতাহত হয়েছিলেন
বলে পুলিশ জানায়নি। তারপর ৩০ জানুয়ারি আগুন লাগে সেক্টর ২২–এ। সেই দুর্ঘটনায় ১৫টি তাঁবু পুড়ে যায়। এর এক দিন আগেই ঘটে যায় পদপিষ্ট হওয়ার দুটি ঘটনা। একটি ঘটনায় ৩০ জনের মৃত্যুর কথা রাজ্য সরকার ঘোষণা করলেও অন্য ঘটনাটির কথা আজও স্বীকার করেনি। তবে তদন্তকারী দল জানিয়েছে, দ্বিতীয় ঘটনাটির প্রচার সত্য কি না, তা তাদের বিবেচ্য। বেসরকারি মত এবং বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর দাবি অবশ্য নিহতের সংখ্যা অনেক বেশি। রাজ্য সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে মৃত্যুর সংখ্যা চেপে যাচ্ছে। সংসদেও বিরোধীরা এই দাবি জানিয়েছে। সরকার যথারীতি নীরব। পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনার পর ৩ ফেব্রুয়ারি একটি হট এয়ার বেলুন ফেটে আহত হয়েছিলেন ৬ জন। মেলাপ্রাঙ্গণে যেকোনো দুর্ঘটনার প্রচার
যত কম হয়, তা নিশ্চিত করতে রাজ্য সরকার সচেষ্ট। সরকারি দাবি, শুক্রবার পর্যন্ত ৩৯ কোটি ৭৪ লাখ মানুষ প্রয়াগে স্নান সেরেছেন। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের দাবি ছিল, ৪০ কোটি পুণ্যার্থী প্রয়াগে আসবেন। পদপিষ্ট হওয়ার পরদিন তিনি জানিয়েছিলেন, পুণ্যার্থীরা ভীত হননি। স্নানযাত্রা অব্যাহত।