ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে আবারও হুমকি রাশিয়ার
ওয়াশিংটনে বিমান-হেলিকপ্টার সংঘর্ষে বেঁচে নেই কেউ
বাংলাদেশসহ ৩ দেশে উন্নয়ন সহায়তা বন্ধের সিদ্ধান্ত সুইজারল্যান্ডের
সুইডেনে কুরআন অবমাননাকারী সেই যুবক গুলিতে নিহত
হেলিকপ্টারটি কেন ওপরে বা নিচে গেল না: ট্রাম্প
ধর্ষণ মামলায় কংগ্রেসের এমপি গ্রেফতার
ওয়াশিংটনে যাত্রীবাহী বিমান-হেলিকপ্টার সংঘর্ষ, ১৯ লাশ উদ্ধার
বাংলাদেশের সাথে পাঙ্গা নিতে গিয়ে মহা বিপদে মোদি-মমতা!
ভারতের অর্থনীতিতে পড়েছে মহাধস। ভারতীয় রুপীর রেকর্ড দরপতনযা দেশটির সামগ্রিক অর্থনীতিতে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। জুলাই বিপ্লবে বাংলাদেশের কপাল খুললেও যেন কপাল পুড়েছে ভারতের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারতের এই অর্থনৈতিক সংকটের অন্যতম কারণ প্রতিবেশী বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কের অবনতি। তাহলে কি জুলাই বিপ্লবের পরই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের নেয়া সিদ্ধান্তেরই খেসারত দিতে হচ্ছে মোদিকে?
বাংলাদেশের সঙ্গে এই মুহূর্তে ভারতের সম্পর্ক স্বাভাবিক নয়। বিশেষ করে ছাত্রজনতার আন্দোলনের মুখে আগস্ট মাসে শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর দুই দেশের সম্পর্কের অবনতি হতে শুরু করে। প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে সম্পর্কের অবনতির কারণে ভারতের অর্থনীতি একটি বড় ধরনের ধাক্কা খেয়েছে।
বিশেষ করে বাংলাদেশ থেকে পর্যটক প্রবাহ বন্ধ
হয়ে যাওয়ায় ভারতের পর্যটন শিল্পে প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বাংলাদেশিদের ভারতীয় ভিসা বন্ধ করে নিজের বিপদ নিজেই ডেকে এনেছে ভারত। কারণ ভারতে ভ্রমণে যাওয়া পর্যটকদের মধ্যে প্রায় শীর্ষে থাকে বাংলাদেশ। ভারতের পর্যটন খাতে প্রতিবছর প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার আয় করে। যার মধ্যে ৬ বিলিয়ন ডলার আসে শুধুমাত্র বাংলাদেশি পর্যটকদের কাছ থেকে। বাংলাদেশি পর্যটকরা ভারতের মোট বিদেশী পর্যটকদের ২২ শতাংশ। আর ভিসা ফি থেকেও ভারতের আয় হতো প্রায় ৩০০ কোটি টাকা। কিন্তু, সেআ আয় এখন একেবারেই শূন্য। ভারতের পর্যটন মন্ত্রণালয় বলছে ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত ভ্রমণে যাওয়া পর্যটকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছিলেন বাংলাদেশিরা। ছয়
মাসে প্টরায় ৪৭ লাখ ৮০ হাজার পর্যটক ভারত ভ্রমণ করেছেন। এ সংখ্যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯১ শতাংশ বেশি। তবে তা ২০১৯ সালের একই সময়ের তুলনায় ৯৮ শতাংশ কম। বৈষম্যবিরোধি ছাত্রজনতার ৫ই আগস্টের গণঅভ্যুত্থান ও আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের প্রেক্ষিতে সাময়িক ভিসা প্রদান বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত সরকার। তার প্রভাব পড়ে স্বাস্থ্য খাতেও। কেয়ারেজ রেটিং রিপোর্ট অনুসারে ভারতের মোট চিকিৎসা পর্যটনে শতকরা প্রায় ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ অবদান রাখে ভারতের প্রতিবেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশ। এদিকে বাংলাদেশের পর্যটকদের সংখ্যা কমে যাওয়ার কারণে কার্যত ধুকছে নিউমার্কেট চত্তর। মধ্য কলকাতার প্রায় দুই বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে প্রায় ১০০টি হোটেল এবং ছোটবড় মিলিয়ে প্রায় ৩
হাজার দোকান রয়েছে যেগুলো পুরোপুরিভাবে নির্ভর করে এই বাংলাদেশি পর্যটকদের উপরে। পরিসংখ্যান বলছে বাংলাদেশি পর্যটকদের অভাবে এই অঞ্চলের ব্যবসার প্রায় ৭০ শতাংশ ঘাটতি দেখা দিয়েছে
হয়ে যাওয়ায় ভারতের পর্যটন শিল্পে প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বাংলাদেশিদের ভারতীয় ভিসা বন্ধ করে নিজের বিপদ নিজেই ডেকে এনেছে ভারত। কারণ ভারতে ভ্রমণে যাওয়া পর্যটকদের মধ্যে প্রায় শীর্ষে থাকে বাংলাদেশ। ভারতের পর্যটন খাতে প্রতিবছর প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার আয় করে। যার মধ্যে ৬ বিলিয়ন ডলার আসে শুধুমাত্র বাংলাদেশি পর্যটকদের কাছ থেকে। বাংলাদেশি পর্যটকরা ভারতের মোট বিদেশী পর্যটকদের ২২ শতাংশ। আর ভিসা ফি থেকেও ভারতের আয় হতো প্রায় ৩০০ কোটি টাকা। কিন্তু, সেআ আয় এখন একেবারেই শূন্য। ভারতের পর্যটন মন্ত্রণালয় বলছে ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত ভ্রমণে যাওয়া পর্যটকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছিলেন বাংলাদেশিরা। ছয়
মাসে প্টরায় ৪৭ লাখ ৮০ হাজার পর্যটক ভারত ভ্রমণ করেছেন। এ সংখ্যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯১ শতাংশ বেশি। তবে তা ২০১৯ সালের একই সময়ের তুলনায় ৯৮ শতাংশ কম। বৈষম্যবিরোধি ছাত্রজনতার ৫ই আগস্টের গণঅভ্যুত্থান ও আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের প্রেক্ষিতে সাময়িক ভিসা প্রদান বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত সরকার। তার প্রভাব পড়ে স্বাস্থ্য খাতেও। কেয়ারেজ রেটিং রিপোর্ট অনুসারে ভারতের মোট চিকিৎসা পর্যটনে শতকরা প্রায় ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ অবদান রাখে ভারতের প্রতিবেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশ। এদিকে বাংলাদেশের পর্যটকদের সংখ্যা কমে যাওয়ার কারণে কার্যত ধুকছে নিউমার্কেট চত্তর। মধ্য কলকাতার প্রায় দুই বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে প্রায় ১০০টি হোটেল এবং ছোটবড় মিলিয়ে প্রায় ৩
হাজার দোকান রয়েছে যেগুলো পুরোপুরিভাবে নির্ভর করে এই বাংলাদেশি পর্যটকদের উপরে। পরিসংখ্যান বলছে বাংলাদেশি পর্যটকদের অভাবে এই অঞ্চলের ব্যবসার প্রায় ৭০ শতাংশ ঘাটতি দেখা দিয়েছে