ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সরকার উৎখাতের ‘এলজিবিটি ষড়যন্ত্র
দিল্লিতে দোভালের সঙ্গে খলিলুরের বৈঠক: আলোচনায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও নিরাপত্তা উদ্বেগ
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের আসিফ মাহতাব পর্ব ‘সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্রের অংশ’: মানবাধিকার কর্মীর অভিযোগ
চট্টগ্রামে ‘দেখামাত্র গুলি’র নির্দেশ, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার উদ্বেগ
বাল্যবন্ধুকে ঘিরেই সন্দেহ, গ্রেপ্তার জরেজ ও এক নারী
রাজপথে নেই আওয়ামী লীগ, তবুও ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে অভূতপূর্ব সমর্থন
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
৪০ লাখ টাকার ইলিশ মিলল এক ট্রলারে
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় একটি ট্রলারে ১৯৫ মণ ইলিশ ধরা পড়েছে। এই ইলিশ বিক্রি হয়েছে ৪০ লাখ ১৪ হাজার টাকায়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এসব মাছ উপজেলার আলীপুরে মেসার্স ফাইভ স্টার ফিস নামের একটি মৎস্য আড়তে নেওয়া হয়।
এর আগে দিনব্যাপী মাছগুলো নিলামের মাধ্যমে দাম হাঁকানো হয় ৪০ লাখ ১৪ হাজার টাকা। মাছগুলো গত মঙ্গলবার ও বুধবার কুয়াকাটা থেকে পূর্ব-দক্ষিণ দিকে ৯০ কিলোমিটার গভীর সমুদ্রে ধরা পড়ে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এফবি বিসমিল্লাহ-১ নামের মাছ ধরা ট্রলারটি গত ৬ জানুয়ারি আলীপুর ঘাট থেকে ১৭ জন জেলে নিয়ে সমুদ্রে ফিশিং করতে যায়। চারদিন সমুদ্রের বিভিন্ন এলাকায় জাল ফেলে মাছগুলো ধরা পড়েছে। মাছগুলো আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নিয়ে
এসে তিনটি সাইজে আলাদা করা হয়। তবে মাছের সাইজ ছোট হওয়ায় দাম কম পেয়েছে। ৬০০ গ্রাম থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের মাছ প্রতিমণ ৪০ হাজার টাকা, ৪০০ গ্রাম থেকে ৫০০ গ্রাম ওজনের প্রতিমণ মাছ ২৫ হাজার টাকা এবং ছোট সাইজের প্রতিমণ মাছ ১৫ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। অন্যান্য বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ৫৪ হাজার টাকা বিক্রি হয়েছে। সব মিলিয়ে ৪০ লাখ ১৪ হাজার টাকা হয়েছে। এফবি বিসমিল্লাহ-১ ট্রলারের মালিক খলিলুর রহমান খান বলেন, অনেক দিন ধরে সাগরে খুব কম মাছ ধরা পড়ছে। আমাদের লোকসান গুণতে হচ্ছিল। এই মাছ বিক্রি করে আগের লোকসান কিছুটা কাটিয়ে উঠতে পারবো। ট্রলারের মাঝি একলাস গাজী বলেন, গত রোববার
আলীপুর ঘাট থেকে ১৭ জন জেলে সমুদ্রে যাই। ফিশিং করতে করতে কক্সবাজার সংলগ্ন গভীর সমুদ্রে জাল ফেলে মাছগুলো পেয়েছি। বর্তমানে সমুদ্রে মাছ ধরা পড়েছে না। এরমধ্যেও মহান আল্লাহ মাছ দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ। কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, একটি ট্রলারে একসঙ্গে এত বেশি মাছ সবসময় পাওয়া যায় না। মাঝে মাঝে দেখা মেলে তবে জেলেরা অনেক সময় মাছ না পেয়ে হতাশ হলেও এইরকম খবর তাদেরকে অনুপ্রাণিত করে। এটা তাদের একটি সফলতা বলবো।
এসে তিনটি সাইজে আলাদা করা হয়। তবে মাছের সাইজ ছোট হওয়ায় দাম কম পেয়েছে। ৬০০ গ্রাম থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের মাছ প্রতিমণ ৪০ হাজার টাকা, ৪০০ গ্রাম থেকে ৫০০ গ্রাম ওজনের প্রতিমণ মাছ ২৫ হাজার টাকা এবং ছোট সাইজের প্রতিমণ মাছ ১৫ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। অন্যান্য বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ৫৪ হাজার টাকা বিক্রি হয়েছে। সব মিলিয়ে ৪০ লাখ ১৪ হাজার টাকা হয়েছে। এফবি বিসমিল্লাহ-১ ট্রলারের মালিক খলিলুর রহমান খান বলেন, অনেক দিন ধরে সাগরে খুব কম মাছ ধরা পড়ছে। আমাদের লোকসান গুণতে হচ্ছিল। এই মাছ বিক্রি করে আগের লোকসান কিছুটা কাটিয়ে উঠতে পারবো। ট্রলারের মাঝি একলাস গাজী বলেন, গত রোববার
আলীপুর ঘাট থেকে ১৭ জন জেলে সমুদ্রে যাই। ফিশিং করতে করতে কক্সবাজার সংলগ্ন গভীর সমুদ্রে জাল ফেলে মাছগুলো পেয়েছি। বর্তমানে সমুদ্রে মাছ ধরা পড়েছে না। এরমধ্যেও মহান আল্লাহ মাছ দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ। কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, একটি ট্রলারে একসঙ্গে এত বেশি মাছ সবসময় পাওয়া যায় না। মাঝে মাঝে দেখা মেলে তবে জেলেরা অনেক সময় মাছ না পেয়ে হতাশ হলেও এইরকম খবর তাদেরকে অনুপ্রাণিত করে। এটা তাদের একটি সফলতা বলবো।



