সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই একুশে বইমেলা
আসছে ২০২৪ সালের বইমেলা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হবে কি না তা নিয়ে সংশয়ে ছিলেন প্রকাশকরা। আগামী বছর থেকে অমর একুশে বইমেলা পূর্বাচলে অনুষ্ঠিত হবে এমন কথাও শোনা যাচ্ছিল। সব সংশয় কাটিয়ে আগামী বইমেলা বরাবরের মতো ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হচ্ছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। আগামী সপ্তাহের মধ্যেই বইমেলায় অংশগ্রহণের বিষয়ে বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রকাশকরা জানতে পারবেন বলে জানা গেছে।
অমর একুশে বইমেলা পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ডা. কে এম মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, আমরা ইতোমধ্যে বইমেলার সব স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে একটি মিটিং করেছি। অমর একুশে বইমেলা-২০২৪ অন্যান্য বারের মতো ১ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে। আশা করছি আগামী সপ্তাহের মধ্যেই প্রকাশকরা বইমেলার প্যাভিলিয়ন
এবং স্টলের জন্য আবেদনের বিষয়গুলো পত্র-পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি মাধ্যমে জানতে পারবেন। তিনি বলেন, গণপূর্ত কর্তৃপক্ষ এবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মেলা না দেওয়ার পক্ষে ছিল। কারণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে ঘিরে সাংস্কৃতিক বলয় তৈরির যে বিষয়ে বলা হয়েছে সেটির কার্যক্রম শুরুর কথা ছিল। কিন্তু তা আগামী বছরের মার্চ থেকে শুরু হবে বলে জানি। তাই ২০২৪ সালের বইমেলার জন্য সোহরাওয়ার্দী মাঠের নিশ্চয়তা পাওয়া গেছে। মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, আগামী বছর লিপ ইয়ার, ফেব্রুয়ারি মাস ২৯ দিনের। গণপূর্ত কর্তৃপক্ষ আমাদের জানিয়েছে, বইমেলা অবশ্যই স্টল ভাঙাসহ ২৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শেষ করতে হবে। কারণ ১ মার্চ থেকে তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কাজ শুরু করবেন। পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সহ-সভাপতি এবং অন্যপ্রকাশের প্রধান
নির্বাহী মাজহারুল ইসলাম বলেন, অমর একুশে বইমেলার সূচনা হয়েছিল বাংলা একাডেমি চত্বরে। পরবর্তীতে স্থান সংকুলান না হওয়ায় বাংলা একাডেমির সঙ্গে যুক্ত করা হয় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে। বাংলা একাডেমি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইমেলা হয় এটি সবাই জানেন। ঢাকার যেকোনো প্রান্ত থেকেই এখানে চলাচলেও সুবিধা। আমরা চাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে বইমেলার জন্য স্থায়ী জায়গা ঘোষণা করা হোক। অন্য কোথাও কখনো স্থানান্তরিত হলে, অমর একুশে বইমেলা ঐতিহ্য এবং জনপ্রিয়তা দুটোই হারাতে পারে। জানা গেছে, সাংস্কৃতিক বলয়ের কাজ সম্পন্ন হলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সব ধরনের সভা, সমাবেশ ও যেকোনো ধরনের বইমেলা নিষিদ্ধ হতে পারে। সেক্ষেত্রে ২০২৫ সালে বইমেলার জন্য বিকল্প কোনো প্রাঙ্গণের বিষয়ে ভাবতে হতে পারে। ইত্যাদি গ্রন্থ প্রকাশের
প্রকাশক জহিরুল আবেদিন জুয়েল বলেন, অমর একুশে বইমেলার সঙ্গে বাংলা একাডেমি, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ঐতিহাসিকভাবে মিশে আছে। আমরা চাই বইমেলা সবসময় বাংলা একাডেমি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হোক। এর ব্যত্যয় হলে বইমেলা বিষয়ক অনেক কিছুরই ছন্দপতন হবে। এদিকে রোববার সরেজমিন বাংলা বাজার এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, ধীরে হলেও দেশের সৃজনশীল প্রকাশনাগুলো বইমেলাকে সামনে রেখে নতুন বই প্রকাশের কাজ এগিয়ে নিচ্ছে। চলছে পাণ্ডলিপি সম্পাদনা এবং গ্রাফিক্সের কাজ।
এবং স্টলের জন্য আবেদনের বিষয়গুলো পত্র-পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি মাধ্যমে জানতে পারবেন। তিনি বলেন, গণপূর্ত কর্তৃপক্ষ এবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মেলা না দেওয়ার পক্ষে ছিল। কারণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে ঘিরে সাংস্কৃতিক বলয় তৈরির যে বিষয়ে বলা হয়েছে সেটির কার্যক্রম শুরুর কথা ছিল। কিন্তু তা আগামী বছরের মার্চ থেকে শুরু হবে বলে জানি। তাই ২০২৪ সালের বইমেলার জন্য সোহরাওয়ার্দী মাঠের নিশ্চয়তা পাওয়া গেছে। মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, আগামী বছর লিপ ইয়ার, ফেব্রুয়ারি মাস ২৯ দিনের। গণপূর্ত কর্তৃপক্ষ আমাদের জানিয়েছে, বইমেলা অবশ্যই স্টল ভাঙাসহ ২৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শেষ করতে হবে। কারণ ১ মার্চ থেকে তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কাজ শুরু করবেন। পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সহ-সভাপতি এবং অন্যপ্রকাশের প্রধান
নির্বাহী মাজহারুল ইসলাম বলেন, অমর একুশে বইমেলার সূচনা হয়েছিল বাংলা একাডেমি চত্বরে। পরবর্তীতে স্থান সংকুলান না হওয়ায় বাংলা একাডেমির সঙ্গে যুক্ত করা হয় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে। বাংলা একাডেমি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইমেলা হয় এটি সবাই জানেন। ঢাকার যেকোনো প্রান্ত থেকেই এখানে চলাচলেও সুবিধা। আমরা চাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে বইমেলার জন্য স্থায়ী জায়গা ঘোষণা করা হোক। অন্য কোথাও কখনো স্থানান্তরিত হলে, অমর একুশে বইমেলা ঐতিহ্য এবং জনপ্রিয়তা দুটোই হারাতে পারে। জানা গেছে, সাংস্কৃতিক বলয়ের কাজ সম্পন্ন হলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সব ধরনের সভা, সমাবেশ ও যেকোনো ধরনের বইমেলা নিষিদ্ধ হতে পারে। সেক্ষেত্রে ২০২৫ সালে বইমেলার জন্য বিকল্প কোনো প্রাঙ্গণের বিষয়ে ভাবতে হতে পারে। ইত্যাদি গ্রন্থ প্রকাশের
প্রকাশক জহিরুল আবেদিন জুয়েল বলেন, অমর একুশে বইমেলার সঙ্গে বাংলা একাডেমি, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ঐতিহাসিকভাবে মিশে আছে। আমরা চাই বইমেলা সবসময় বাংলা একাডেমি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হোক। এর ব্যত্যয় হলে বইমেলা বিষয়ক অনেক কিছুরই ছন্দপতন হবে। এদিকে রোববার সরেজমিন বাংলা বাজার এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, ধীরে হলেও দেশের সৃজনশীল প্রকাশনাগুলো বইমেলাকে সামনে রেখে নতুন বই প্রকাশের কাজ এগিয়ে নিচ্ছে। চলছে পাণ্ডলিপি সম্পাদনা এবং গ্রাফিক্সের কাজ।