ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নিজেদের মধ্যে মারামারি করে আহত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা
শিশুদের পাঠ্যবই ডাউনলোড করে পড়তে বললেন ডিডি
৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়াদের নিয়ে যা জানালো মন্ত্রণালয়
সব শিক্ষার্থীর হাতে বই পৌঁছানো অনিশ্চিত
নতুন বছরে মাদ্রাসায় ব্যাপক ছুটি, একটানাই থাকছে ৩৮ দিন
সব শিক্ষার্থীর হাতে বই পৌঁছানো অনিশ্চিত
তিন দফা দাবিতে আমরণ অনশনে জাবির ৩ শিক্ষার্থী
রাবিতে পোষ্য কোটা বিতর্কে মুখোমুখি দু’পক্ষ
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে মুখোমুখি অবস্থানে শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। দাবি আদায় না হলে ক্যাম্পাস শাটডাউনের ঘোষণা শিক্ষার্থীদের।
এদিকে, কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন কর্মকর্তারা। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও অবরুদ্ধ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে উত্তেজনা চলছে। বৃহস্পতিবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।
এ ব্যাপারে উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব বলেন, 'এ মুহূর্তে প্রশাসন ভবনে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জিম্মি করা হয়েছে। তাদের ছেড়ে দিলে পোষ্য কোটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। আলোচনা ছাড়া এটা সমাধান সম্ভব নয়।'
শিক্ষার্থীদের দাবি, পোষ্য কোটা সম্পূর্ণ বাতিল করতে হবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। ভবনের তালা খুলবে না।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, পোষ্য কোটা বাতিল না হলে রবিবার
থেকে ক্যাম্পাসে শাটডাউন করা হবে। জানা গেছে, ১ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির সভায় সহায়ক ও সাধারণ কর্মচারীর সন্তানের জন্য ১% পোষ্য কোটা রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। তবে ২ জানুয়ারি এ সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে সকাল ১০টা থেকে প্রশাসন ভবনে তালা দিয়ে আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা। ফলে দুই উপাচার্য, প্রক্টর, জনসংযোগ প্রশাসকসহ শতাধিক কর্মকর্তা কর্মচারী ভিতরে আটকে আছেন। ভোগান্তিতে বেড়েছে দাফতরিক কাজে। ১০ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর ভবনের তালা ভাঙ্গার চেষ্টা করেন কর্মকর্তারা। ফলে উভয়ের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। আন্দোলনে অন্য প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থী আসায় ক্যাম্পাসে বহিরাগত প্রবেশ নিষিদ্ধ করে প্রশাসন। এদিকে, বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স সমিতি ৫% কোটা পুনর্বহালের দাবিতে তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
অন্যদিকে এখনও প্রশাসন ভবন অবরুদ্ধ রয়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। ক্যাম্পাসের টহলরত পুলিশদের বের করে দিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। অফিসার্স সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোক্তার হোসেন বলেন, ১% কোটার এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করেছি। আমরা প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা ফেরত চাই। এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আগামী ৬ জানুয়ারি মানববন্ধন, ৭ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ভবনের সামনে ২ ঘণ্টা অবস্থান এবং ৮ জানুয়ারি আমরা সর্বাত্মক কর্মসূচি পালন করা হবে।
থেকে ক্যাম্পাসে শাটডাউন করা হবে। জানা গেছে, ১ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির সভায় সহায়ক ও সাধারণ কর্মচারীর সন্তানের জন্য ১% পোষ্য কোটা রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। তবে ২ জানুয়ারি এ সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে সকাল ১০টা থেকে প্রশাসন ভবনে তালা দিয়ে আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা। ফলে দুই উপাচার্য, প্রক্টর, জনসংযোগ প্রশাসকসহ শতাধিক কর্মকর্তা কর্মচারী ভিতরে আটকে আছেন। ভোগান্তিতে বেড়েছে দাফতরিক কাজে। ১০ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর ভবনের তালা ভাঙ্গার চেষ্টা করেন কর্মকর্তারা। ফলে উভয়ের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। আন্দোলনে অন্য প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থী আসায় ক্যাম্পাসে বহিরাগত প্রবেশ নিষিদ্ধ করে প্রশাসন। এদিকে, বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স সমিতি ৫% কোটা পুনর্বহালের দাবিতে তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
অন্যদিকে এখনও প্রশাসন ভবন অবরুদ্ধ রয়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। ক্যাম্পাসের টহলরত পুলিশদের বের করে দিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। অফিসার্স সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোক্তার হোসেন বলেন, ১% কোটার এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করেছি। আমরা প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা ফেরত চাই। এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আগামী ৬ জানুয়ারি মানববন্ধন, ৭ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ভবনের সামনে ২ ঘণ্টা অবস্থান এবং ৮ জানুয়ারি আমরা সর্বাত্মক কর্মসূচি পালন করা হবে।