ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ক্যু করে পদচ্যুত করতে ব্যর্থ হয়ে ইউনুসের কাছে রাষ্ট্রপতি এখন অচ্ছুৎ!
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের লুটপাট: জুলাইয়ের খুনিদের আসল চেহারা
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, নাকি সংঘর্ষ—সংকটময় মোড়ে বাংলাদেশ
বিচারের নামে শেখ হাসিনার সাথে চলছে অবিচার, বিশ্বে নিন্দিত বাংলাদেশ
ইনিয়ে-বিনিয়ে পাকিস্তানকে মহিমান্বিত করার চেষ্টা, জুতা মেরে বাঙালির জবাব!
একটি জাতিকে পঙ্গু করতেই রাও ফরমানের নীলনকশা, বাস্তবায়নে জামাত
প্রহসন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, জনগণের রায় ছাড়াই ক্ষমতার বন্দোবস্ত মানবে না দেশ
রাজধানীতে ‘মার্চ ফর গাজা’ আজ
গাজায় চলমান হত্যা ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় সংগঠনের উদ্যোগে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’-এর উদ্যোগে আজ বিকাল ৩টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অভিমুখে ‘মার্চ ফর গাজা’ অনুষ্ঠিত হবে। এতে দল, মত নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষ এক কাতারে এসে ফিলিস্তিনি জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করবেন। কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মাওলানা আব্দুল মালেক। এটি ঢাকার রাস্তায় ফিলিস্তিনের পক্ষে সবচেয়ে বড় জনসমাবেশ হতে যাচ্ছে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন আয়োজক ও সংশ্লিষ্টরা।
শুক্রবার আয়োজক সংগঠনের পক্ষ থেকে ‘মার্চ ফর গাজায়’ আগতদের জন্য কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়-দুপুর ২টায় ৫টি পয়েন্ট থেকে
মার্চ শুরু করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়েত হবে বিকাল ৩টায়। মার্চের পথ নির্দেশনায় বলা হয়-১ নম্বর পয়েন্ট বাংলামোটর। সেখান থেকে শাহবাগ হয়ে উদ্যানের রমনা গেট দিয়ে প্রবেশ করতে হবে। ২ নম্বর কাকরাইল মোড়। সেখান থেকে মৎস্য ভবন হয়ে উদ্যানের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট গেট দিয়ে প্রবেশ করবে। ৩ নম্বর জিরো পয়েন্ট। সেখানে অংশগ্রহণকারীরা দোয়েল চত্বর হয়ে টিএসসি গেট দিয়ে প্রবেশ করবেন। ৪ নম্বর পয়েন্ট বকশীবাজার মোড়। তারা শহিদ মিনার হয়ে টিএসসি গেট দিয়ে প্রবেশ করবেন। ৫ নম্বর নীলক্ষেত মোড়। সেখান থেকে ভিসি চত্বর হয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের টিএসসি গেট দিয়ে প্রবেশ করবেন অংশগ্রহণকারীরা। বিশেষ নির্দেশনায় বলা হয়েছে-এদিন টিএসসি মেট্রো স্টেশন বন্ধ থাকবে। পরীক্ষার্থীদের জন্য সব
রাস্তা বিশেষভাবে উন্মুক্ত থাকবে। তাদেরকে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে বাসা থেকে বের হওয়া এবং যে কোনো প্রয়োজনে স্বেচ্ছাসেবকদের সহযোগিতা নেওয়ার অনুরোধ করা হয়। আগতদের জন্য সাধারণ দিকনির্দেশনায় বলা হয়েছে-অংশগ্রহণকারীরা নিজ দায়িত্বে ব্যক্তিগত প্রয়োজনীয় সামগ্রী যেমন পানি, ছাতা, মাস্ক সঙ্গে রাখবেন এবং পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখবেন। যে কোনো পরিস্থিতিতে ধৈর্য ও শৃঙ্খলা বজায় রাখবেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকদের সঙ্গে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন। রাজনৈতিক প্রতীকবিহীন, সৃজনশীল ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। শুধু বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা বহনের মাধ্যমে সংহতি প্রকাশ করতে অনুরোধ জানানো হয়। এদিকে বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম সব রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক সর্বস্তরের মানুষ এক কাতারে এসে ফিলিস্তিনি জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করবেন।
সমাবেশকে ঘিরে আয়োজক সংগঠনের ফেসবুক পেজে আলেম, সেলিব্রেটি ও বিশিষ্টজনদের সমর্থনমূলক ভিডিও বার্তা প্রকাশ করা হচ্ছে। সেখানে দৈনিক আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, জাতীয় দলের ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাহিদ রানা, তাইজুল ইসলাম, ইসলামি বক্তা মিজানুর রহমান আজহারী, আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক, ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করীম আবরার, এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ, ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম ও প্রকাশনা সম্পাদক আবু সাদিক কায়েম, অভিনেতা তামিম মৃধা ও টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক প্রমুখের ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। এনসিপি নেতা হাসনাত
আবদুল্লাহ তার ফেসবুক পেজে নিজেরসহ ১৪ জনের ভিডিও বার্তা প্রকাশ করেছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, আগামী শনিবার ফিলিস্তিনের জন্য সবচেয়ে বড় মার্চ হবে ঢাকার রাজপথে। স্লোগানে-মিছিলে উত্তাল হয়ে উঠবে শাহবাগ থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ। এদিকে, শায়খ আহমাদুল্লাহ, মিজানুর রহমান আজহারী ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ তাদের নিজ নিজ ফেসবুক পেজেও এই কর্মসূচির প্রচারণা চালিয়েছেন। আজহারী এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ১২ এপ্রিল শাহবাগ থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গিয়ে এই মার্চটি শেষ হবে।
মার্চ শুরু করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়েত হবে বিকাল ৩টায়। মার্চের পথ নির্দেশনায় বলা হয়-১ নম্বর পয়েন্ট বাংলামোটর। সেখান থেকে শাহবাগ হয়ে উদ্যানের রমনা গেট দিয়ে প্রবেশ করতে হবে। ২ নম্বর কাকরাইল মোড়। সেখান থেকে মৎস্য ভবন হয়ে উদ্যানের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট গেট দিয়ে প্রবেশ করবে। ৩ নম্বর জিরো পয়েন্ট। সেখানে অংশগ্রহণকারীরা দোয়েল চত্বর হয়ে টিএসসি গেট দিয়ে প্রবেশ করবেন। ৪ নম্বর পয়েন্ট বকশীবাজার মোড়। তারা শহিদ মিনার হয়ে টিএসসি গেট দিয়ে প্রবেশ করবেন। ৫ নম্বর নীলক্ষেত মোড়। সেখান থেকে ভিসি চত্বর হয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের টিএসসি গেট দিয়ে প্রবেশ করবেন অংশগ্রহণকারীরা। বিশেষ নির্দেশনায় বলা হয়েছে-এদিন টিএসসি মেট্রো স্টেশন বন্ধ থাকবে। পরীক্ষার্থীদের জন্য সব
রাস্তা বিশেষভাবে উন্মুক্ত থাকবে। তাদেরকে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে বাসা থেকে বের হওয়া এবং যে কোনো প্রয়োজনে স্বেচ্ছাসেবকদের সহযোগিতা নেওয়ার অনুরোধ করা হয়। আগতদের জন্য সাধারণ দিকনির্দেশনায় বলা হয়েছে-অংশগ্রহণকারীরা নিজ দায়িত্বে ব্যক্তিগত প্রয়োজনীয় সামগ্রী যেমন পানি, ছাতা, মাস্ক সঙ্গে রাখবেন এবং পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখবেন। যে কোনো পরিস্থিতিতে ধৈর্য ও শৃঙ্খলা বজায় রাখবেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকদের সঙ্গে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন। রাজনৈতিক প্রতীকবিহীন, সৃজনশীল ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। শুধু বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা বহনের মাধ্যমে সংহতি প্রকাশ করতে অনুরোধ জানানো হয়। এদিকে বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম সব রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক সর্বস্তরের মানুষ এক কাতারে এসে ফিলিস্তিনি জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করবেন।
সমাবেশকে ঘিরে আয়োজক সংগঠনের ফেসবুক পেজে আলেম, সেলিব্রেটি ও বিশিষ্টজনদের সমর্থনমূলক ভিডিও বার্তা প্রকাশ করা হচ্ছে। সেখানে দৈনিক আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, জাতীয় দলের ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাহিদ রানা, তাইজুল ইসলাম, ইসলামি বক্তা মিজানুর রহমান আজহারী, আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক, ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করীম আবরার, এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ, ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম ও প্রকাশনা সম্পাদক আবু সাদিক কায়েম, অভিনেতা তামিম মৃধা ও টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক প্রমুখের ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। এনসিপি নেতা হাসনাত
আবদুল্লাহ তার ফেসবুক পেজে নিজেরসহ ১৪ জনের ভিডিও বার্তা প্রকাশ করেছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, আগামী শনিবার ফিলিস্তিনের জন্য সবচেয়ে বড় মার্চ হবে ঢাকার রাজপথে। স্লোগানে-মিছিলে উত্তাল হয়ে উঠবে শাহবাগ থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ। এদিকে, শায়খ আহমাদুল্লাহ, মিজানুর রহমান আজহারী ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ তাদের নিজ নিজ ফেসবুক পেজেও এই কর্মসূচির প্রচারণা চালিয়েছেন। আজহারী এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ১২ এপ্রিল শাহবাগ থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গিয়ে এই মার্চটি শেষ হবে।



