
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

কুয়েটে গ্রাফিতি আঁকলেন শিক্ষার্থীরা

জড়িতদের শনাক্তে শিক্ষার্থীদের পালটা কমিটি

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি নিয়ে যত অবাক করা তথ্য

হার্ভার্ডে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের হুমকি ট্রাম্পের

বৈঠকে সন্তুষ্ট নই, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি কারিগরি শিক্ষার্থীদের

ঢাবির ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা পুনরায় হবে, তারিখ ঘোষণা

কৃষি গুচ্ছের ফল প্রকাশ
‘রংপুর বিশ্ববিদ্যালয়’ নাম পুনর্বহাল চান বেরোবি শিক্ষার্থীরা

রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) নাম পরিবর্তন করে প্রতিষ্ঠাকালীন ‘রংপুর বিশ্ববিদ্যালয়’ নাম পুনর্বহালের দাবিতে উপাচার্যের (ভিসি) কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সোমবার বিকালে বেরোবি ভিসি ড. শওকাত আলীর কাছে স্মারকলিপিটি তুলে দেন বিশ্ববিদ্যালয়টির ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রেজিস্ট্রার ড. হারুন অর রশিদ।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, রংপুরের মানুষের দীর্ঘ আন্দোলনের ফসল ছিল ‘রংপুর বিশ্ববিদ্যালয়’। ২০০৮ সালে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার রংপুর বিশ্ববিদ্যালয় নামে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেছিল। পরে শেখ হাসিনা নিজেকে প্রতিষ্ঠাতা দাবি করতে ২০০৯ সালে এ বিশ্ববিদ্যালয়টির নামফলক ও নাম পরিবর্তন করে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) করেন। অথচ, বেগম রোকেয়া সরকারি কলেজ নামে নগরীতে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে,
যা ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত। এছাড়া বেগম রোকেয়ার নামে পায়রাবন্দে একটি সরকারি কলেজ, একটি হাইস্কুল ও নগরীতে একটি বালিকা বিদ্যালয়ও রয়েছে। স্মারকলিপিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পুনর্বহাল এবং শেখ হাসিনার নামে প্রতিষ্ঠিত একটি হলের নাম পরিবর্তন করে বেগম রোকেয়া হল করার দাবি জানান শিক্ষার্থীরা। ভিসি ড. শওকাত আলী জানান, এ স্মারকলিপি ২০২৪-এর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের একটি অংশ। যত শিগগির সম্ভব যেন এ দাবি পূরণ করা হয়। তিনি বলেন, স্মারকলিপিটি প্রধান উপদেষ্টা ও শিক্ষা উপদেষ্টার কাছে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেছি।
যা ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত। এছাড়া বেগম রোকেয়ার নামে পায়রাবন্দে একটি সরকারি কলেজ, একটি হাইস্কুল ও নগরীতে একটি বালিকা বিদ্যালয়ও রয়েছে। স্মারকলিপিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পুনর্বহাল এবং শেখ হাসিনার নামে প্রতিষ্ঠিত একটি হলের নাম পরিবর্তন করে বেগম রোকেয়া হল করার দাবি জানান শিক্ষার্থীরা। ভিসি ড. শওকাত আলী জানান, এ স্মারকলিপি ২০২৪-এর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের একটি অংশ। যত শিগগির সম্ভব যেন এ দাবি পূরণ করা হয়। তিনি বলেন, স্মারকলিপিটি প্রধান উপদেষ্টা ও শিক্ষা উপদেষ্টার কাছে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেছি।