ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
কুয়ালালামপুরে ডুয়ামের মেগা ইভেন্টে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সম্মাননা প্রদান
যুক্তরাষ্ট্রে দুই বাংলাদেশি হত্যায় সন্দেহভাজন যুবক গ্রেফতার
নিখোঁজের সাড়ে ৪ বছর, সন্ধান মেলেনি মালয়েশিয়া প্রবাসী মিরাজুলের
‘বাংলাদেশি শ্রমিকদের দুর্দশা, সমাধানে সরকারের সদিচ্ছা দেখাতে হবে’
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে নতুন কাউন্সিলর মোরশেদ আলম
১৭ বাংলাদেশি বন্দিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
মালয়েশিয়ায় চালু হলো ই-পাসপোর্টের কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানে পুলিশের গুলিতে এক বাংলাদেশি আমেরিকান যুবক নিহত হয়েছেন।
স্থানীয় সময় শুক্রবার বেলা ১টা ৪৫ মিনিটে ওয়ারেন শহরের রায়ান সড়কের এলিভেন মাইলের গারবর স্ট্রিটে এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম হোসেন আল রাজী (১৯)।
পুলিশের দাবি, আল রাজী পুলিশকে লক্ষ্য করে অস্ত্র প্রদর্শন করলে আত্মরক্ষার্থে গুলি চালায় পুলিশ।
আল রাজীর বাবা মোহাম্মদ আতিক হোসেন বলেন, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে অস্বাভাবিক আচরণ করায় জরুরি সেবা-৯১১-এ কল দেওয়া হয়। তবে পুলিশ তাকে গুলি করে মেরে ফেলুক এটি আমরা চাইনি।
পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শুক্রবার দুপুরে নিজের ঘরে মা-বাবাসহ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে অস্বাভাবিক আচরণ শুরু করেন আল রাজী। তার এমন আচরণে পরিবারের সদস্যরা ভয়
পেয়ে যান। এক পর্যায়ে তার মা-বাবাসহ পরিবারের বাকি সদস্যরা গাড়ির গ্যারেজে আশ্রয় নেন। পুলিশ জানায়, ঘটনাস্থলে এসে যুবকটির হাতে অস্ত্র দেখা যায়। সেটি ফেলে দিয়ে আত্মসমর্পণ করতে বলে পুলিশ। কিন্তু ওই যুবক এতে কর্ণপাত করেননি। এক পর্যায়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে অস্ত্র প্রদর্শন করলে আত্মরক্ষার্থে পুলিশ গুলি চালায়। পরে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ওই যুবককে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনার তদন্ত চলছে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন ওয়ারেন পুলিশ অফিসার ক্যাপ্টেন ছ্যারলেস রোশটন। নিহত আল রাজীর বাবা আতিক হোসেন জানান, শুক্রবার আল রাজীসহ তারা একসঙ্গে ঘরের মধ্যে জুম্মার নামাজ পড়েন। এরপর তার ছেলে আল রাজী পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে অস্বাভাবিক আচরণ করতে থাকে। তাকে
হাসপাতাল নিয়ে যেতে অ্যাম্বুলেন্সের জন্য ৯১১-তে কল দেওয়া হয়। কিন্তু পুলিশ এসে গুলি করে আমার ছেলেকে মেরে ফেলুক, এটি আমরা চাইনি। শুক্রবার রাত ১টার দিকে ওই বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, রাজীর এমন অকাল মৃত্যুতে পরিবারের সদস্যরা ভেঙে পড়ছেন এবং তার মা বারবার জ্ঞান হারাচ্ছেন। জানা গেছে, আতিক হোসেনের বাড়ি সিলেটের বিয়ানীবাজার পৌর এলাকার সুপাতলা।তিন ও দুই মেয়ে তার। ছেলেদের মধ্যে আল রাজি বড়। সাত বছর আগে ফ্যামিলি ভিসায় তারা আমেরিকা যান। থাকতেন ওয়ারেন শহরের রায়ান সড়কের এলিভেন মাইলের গারবর স্ট্রিটে।
পেয়ে যান। এক পর্যায়ে তার মা-বাবাসহ পরিবারের বাকি সদস্যরা গাড়ির গ্যারেজে আশ্রয় নেন। পুলিশ জানায়, ঘটনাস্থলে এসে যুবকটির হাতে অস্ত্র দেখা যায়। সেটি ফেলে দিয়ে আত্মসমর্পণ করতে বলে পুলিশ। কিন্তু ওই যুবক এতে কর্ণপাত করেননি। এক পর্যায়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে অস্ত্র প্রদর্শন করলে আত্মরক্ষার্থে পুলিশ গুলি চালায়। পরে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ওই যুবককে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনার তদন্ত চলছে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন ওয়ারেন পুলিশ অফিসার ক্যাপ্টেন ছ্যারলেস রোশটন। নিহত আল রাজীর বাবা আতিক হোসেন জানান, শুক্রবার আল রাজীসহ তারা একসঙ্গে ঘরের মধ্যে জুম্মার নামাজ পড়েন। এরপর তার ছেলে আল রাজী পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে অস্বাভাবিক আচরণ করতে থাকে। তাকে
হাসপাতাল নিয়ে যেতে অ্যাম্বুলেন্সের জন্য ৯১১-তে কল দেওয়া হয়। কিন্তু পুলিশ এসে গুলি করে আমার ছেলেকে মেরে ফেলুক, এটি আমরা চাইনি। শুক্রবার রাত ১টার দিকে ওই বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, রাজীর এমন অকাল মৃত্যুতে পরিবারের সদস্যরা ভেঙে পড়ছেন এবং তার মা বারবার জ্ঞান হারাচ্ছেন। জানা গেছে, আতিক হোসেনের বাড়ি সিলেটের বিয়ানীবাজার পৌর এলাকার সুপাতলা।তিন ও দুই মেয়ে তার। ছেলেদের মধ্যে আল রাজি বড়। সাত বছর আগে ফ্যামিলি ভিসায় তারা আমেরিকা যান। থাকতেন ওয়ারেন শহরের রায়ান সড়কের এলিভেন মাইলের গারবর স্ট্রিটে।