![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/gaza-journalist-killed-67a9cd224a151.jpg)
একমাসে ৭ ফিলিস্তিনি সাংবাদিককে হত্যা করেছে ইসরাইল
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/Gen-67a9e023138dd-1.jpg)
ট্রাম্পের ইরানে হামলা চালানোর সাহস নেই
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/WhiteChapel-67a9dd6657f83-1.jpg)
বাংলায় স্টেশনের নাম নিয়ে আপত্তি ব্রিটিশ এমপির
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/Gen-67a9e023138dd.jpg)
ট্রাম্পের ইরানে হামলা চালানোর সাহস নেই
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/Untitled-1-67a9d8161a220.jpg)
গাজা নিয়ে আলোচনার জন্য কাতারে ইসরাইলি প্রতিনিধি দল
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/Erdogan-67a9d503f23df.jpg)
গাজাবাসীকে উচ্ছেদের ক্ষমতা কারও নেই: এরদোগান
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/image-529361-1739076929.webp)
হোয়াটসঅ্যাপে যৌন উত্তেজক বার্তা, মন্ত্রী বরখাস্ত
বায়োমেডিকেল গবেষণায় বরাদ্দ কমাচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/NIH-67a8a6d878735.jpg)
বায়োমেডিকেল গবেষণার অনুদানের প্রশাসনিক ও পরিকাঠামো সংক্রান্ত খরচ থেকে বিলিয়ন ডলার কমানোর ঘোষণা দিয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। এই পদক্ষেপকে বৈজ্ঞানিক অগ্রগতির পথে বড় বাধা হিসেবে দেখছেন বিজ্ঞানীরা। খবর বিবিসির।
গত শুক্রবার জাতীয় স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট (এনআইএইচ) জানিয়েছে, গবেষণার ‘পরোক্ষ খরচ’– যেমন ভবন, বিদ্যুৎ ও সরঞ্জাম সংক্রান্ত খাতে অনুদান কমানো হবে।
এনআইএইচের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমেরিকার উচিত বিশ্বের সেরা চিকিৎসা গবেষণা কেন্দ্র হওয়া। তাই প্রশাসনিক খরচ কমিয়ে যত বেশি সম্ভব তহবিল সরাসরি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ব্যয় করা জরুরি।
এই নতুন নিয়ম সোমবার থেকে কার্যকর হবে, যা বছরে ৪ বিলিয়ন ডলার (৩.২ বিলিয়ন পাউন্ড) সাশ্রয় করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এনআইএইচ জানিয়েছে, গবেষণার অনুদানে পরোক্ষ খরচের
হার সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হবে, যেখানে বর্তমান গড় হার ৩০ শতাংশ। ট্রাম্পের অনানুষ্ঠানিক ব্যয় সংকোচন সংস্থা ডিপার্টমেন্ট অফ গভর্নমেন্ট ইফিসিয়েন্সির (ডিএজিই) পরিচালক ইলন মাস্ক দাবি করেছেন, কিছু বিশ্ববিদ্যালয় এ হার ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে ফেলেছিল। ইলন মাস্ক এক্সে লিখেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর হাজার হাজার কোটি ডলারের তহবিল থাকা সত্ত্বেও তারা গবেষণা অনুদানের ৬০ শতাংশ ওভারহেড খাতে খরচ করছিল! এটা তো পুরোপুরি প্রতারণা! কিন্তু বিজ্ঞানীরা এই কাটছাঁটের ফলে গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা গবেষণার ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। আমেরিকান মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, এই অনুদানের সাহায্যেই গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যকর থাকে। এই কাটছাঁট আমেরিকার গবেষণার গতি কমিয়ে দেবে এবং নতুন চিকিৎসা, রোগ নির্ণয় ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার বিকাশকে বাধাগ্রস্ত
করবে। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অনকোলজিস্ট ড. অনুশা কালবাসি বলেছেন, এটি অকল্পনীয় বিপর্যয়। কিছু প্রতিষ্ঠান সাময়িকভাবে বেসরকারি তহবিল থেকে চলতে পারবে, কিন্তু বিদ্যুৎ, ভাড়া, পানি এবং প্রশাসনিক খরচ কে দেবে? আমেরিকান কাউন্সিল অন এডুকেশন এক বিবৃতিতে বলেছে, এই অনুদানের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের আধুনিক গবেষণাগার এবং উন্নত প্রযুক্তি বজায় রাখতে পারে, যা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকার জন্য প্রয়োজনীয়। কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট টেড মিচেল জানিয়েছেন, এই ঘোষণার পর থেকেই অনেক গবেষণাগার বন্ধ হতে শুরু করেছে।
হার সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হবে, যেখানে বর্তমান গড় হার ৩০ শতাংশ। ট্রাম্পের অনানুষ্ঠানিক ব্যয় সংকোচন সংস্থা ডিপার্টমেন্ট অফ গভর্নমেন্ট ইফিসিয়েন্সির (ডিএজিই) পরিচালক ইলন মাস্ক দাবি করেছেন, কিছু বিশ্ববিদ্যালয় এ হার ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে ফেলেছিল। ইলন মাস্ক এক্সে লিখেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর হাজার হাজার কোটি ডলারের তহবিল থাকা সত্ত্বেও তারা গবেষণা অনুদানের ৬০ শতাংশ ওভারহেড খাতে খরচ করছিল! এটা তো পুরোপুরি প্রতারণা! কিন্তু বিজ্ঞানীরা এই কাটছাঁটের ফলে গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা গবেষণার ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। আমেরিকান মেডিকেল কলেজ অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, এই অনুদানের সাহায্যেই গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যকর থাকে। এই কাটছাঁট আমেরিকার গবেষণার গতি কমিয়ে দেবে এবং নতুন চিকিৎসা, রোগ নির্ণয় ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার বিকাশকে বাধাগ্রস্ত
করবে। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অনকোলজিস্ট ড. অনুশা কালবাসি বলেছেন, এটি অকল্পনীয় বিপর্যয়। কিছু প্রতিষ্ঠান সাময়িকভাবে বেসরকারি তহবিল থেকে চলতে পারবে, কিন্তু বিদ্যুৎ, ভাড়া, পানি এবং প্রশাসনিক খরচ কে দেবে? আমেরিকান কাউন্সিল অন এডুকেশন এক বিবৃতিতে বলেছে, এই অনুদানের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের আধুনিক গবেষণাগার এবং উন্নত প্রযুক্তি বজায় রাখতে পারে, যা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকার জন্য প্রয়োজনীয়। কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট টেড মিচেল জানিয়েছেন, এই ঘোষণার পর থেকেই অনেক গবেষণাগার বন্ধ হতে শুরু করেছে।