
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আউটসোর্সিং কর্মীদের সুখবর দিল সরকার

‘এ সিদ্ধান্ত সরকারের অপরিণামদর্শিতা’

র্যাবের সহকারী পুলিশ সুপার জাবেদ ইকবাল বরখাস্ত

সাগরে ৫৮ দিন মাছ ধরা নিষিদ্ধ

সংসদে আইন করে ইসরাইলিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করল মালদ্বীপ

সিটি কলেজ ও ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ নিয়ে যা বলছে পুলিশ

‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার’ চালানো হচ্ছে আমার বিরুদ্ধে: টিউলিপ
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর হাতে ২১৪ মিয়ানমার নাগরিক আটক

বঙ্গোপসাগর থেকে ২১৪ জন মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত নাগরিকসহ মালয়েশিয়াগামী ‘এফভি কুলসুমা’ নামক একটি মাছ ধরার নৌকা আটক করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী।
মঙ্গলবার নৌবাহিনী জাহাজ ‘বানৌজা দুর্জয়’ টহলরত অবস্থায় তাদেরকে গভীর সমুদ্র থেকে আটক করে বলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা সবাই মালয়েশিয়ায় অবৈধভাবে প্রবেশের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সেন্টমার্টিন্স থেকে ৪৪ নটিক্যাল মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থানরত একটি মাছ ধরার নৌকার সন্দেহজনক গতিবিধি লক্ষ করে বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাহাজ ‘বানৌজা দুর্জয়’। তাৎক্ষণিকভাবে নৌবাহিনী জাহাজ মাছ ধরার নৌকা এফভি কুলসুমা’র কাছে পৌঁছায় এবং গতিপথ রোধ করে। এ সময় নৌকাটিতে তল্লাশি চালিয়ে ২১৪ জন যাত্রীকে আটক করা
হয়। যাদের মধ্যে ১১৮ জন পুরুষ, ৬৮ জন নারী এবং ২৮ জন শিশু রয়েছে। আটক ব্যক্তিদের সবাই মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত নাগরিক বলে জানা যায়। এদিকে নৌকাটি ৮ এপ্রিল মধ্যরাত দুইটায় কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানাধীন শাপলাপুর এলাকা থেকে মালয়েশিয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে আটক মাছ ধরার নৌকা ও মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত নাগরিকদের বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড স্টেশন সেন্টমার্টিন্সের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, নৌকাটি ন্যূনতম জীবন রক্ষাকারী সরঞ্জাম, পর্যাপ্ত খাদ্য, পানি ও সুরক্ষা ব্যবস্থা ব্যতীত যাত্রা শুরু করে। যা গভীর সমুদ্রে মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারতো। নৌবাহিনীর তাৎক্ষণিক ও কার্যকর পদক্ষেপে এ বিপর্যয় প্রতিহত করা সম্ভব হয়েছে। বাংলাদেশ নৌবাহিনী দেশের জলসীমার নিরাপত্তা,
সমুদ্রপথে চোরা চালান রোধ, অবৈধ অনুপ্রবেশসহ যেকোনো অপরাধমূলক কার্যক্রম প্রতিরোধে অঙ্গীকারবদ্ধ।
হয়। যাদের মধ্যে ১১৮ জন পুরুষ, ৬৮ জন নারী এবং ২৮ জন শিশু রয়েছে। আটক ব্যক্তিদের সবাই মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত নাগরিক বলে জানা যায়। এদিকে নৌকাটি ৮ এপ্রিল মধ্যরাত দুইটায় কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানাধীন শাপলাপুর এলাকা থেকে মালয়েশিয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে আটক মাছ ধরার নৌকা ও মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত নাগরিকদের বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড স্টেশন সেন্টমার্টিন্সের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, নৌকাটি ন্যূনতম জীবন রক্ষাকারী সরঞ্জাম, পর্যাপ্ত খাদ্য, পানি ও সুরক্ষা ব্যবস্থা ব্যতীত যাত্রা শুরু করে। যা গভীর সমুদ্রে মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারতো। নৌবাহিনীর তাৎক্ষণিক ও কার্যকর পদক্ষেপে এ বিপর্যয় প্রতিহত করা সম্ভব হয়েছে। বাংলাদেশ নৌবাহিনী দেশের জলসীমার নিরাপত্তা,
সমুদ্রপথে চোরা চালান রোধ, অবৈধ অনুপ্রবেশসহ যেকোনো অপরাধমূলক কার্যক্রম প্রতিরোধে অঙ্গীকারবদ্ধ।