ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                ‘লাশের শহর’ ছাড়ছে নিরুপায় বাসিন্দারা
                                গাজা এখন ‘মাইনের শহর’
                                আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২৭, আহত ৫৩০
                                ৮টি ‘হাঙর’ সাবমেরিন যুক্ত হচ্ছে পাকিস্তান নৌবাহিনীতে
                                ট্রাম্পের নির্দেশ: নাইজেরিয়ায় ইসলামপন্থী জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সামরিক প্রস্তুতির আহ্বান
                                তুলসি গ্যাবার্ডের ঘোষনা ‘ওয়াশিংটনের পুরানো রেজিম চেঞ্জের যুগ শেষ’
                                সৌদিতে ব্যাপক ধরপাকড়, এক সপ্তাহেই ২১ হাজারের বেশি গ্রেপ্তার
পাকিস্তানে এরদোগানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
                             
                                               
                    
                         তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান দুই দিনের সরকারি সফরে ইসলামাবাদে পৌঁছেছেন। প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের আমন্ত্রণে তিনি এই সফরে এসেছেন।
বৃহস্পতিবার ভোরে রাওয়ালপিন্ডির নূর খান এয়ারবেসে অবতরণের পর পাকিস্তানের শীর্ষ কর্মকর্তারা তাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান।
প্রেসিডেন্ট এরদোগানকে স্বাগত জানান পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ, ফার্স্ট লেডি আসিফা ভুট্টো, উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী খাজা মুহাম্মদ আসিফ, তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারারসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
তুর্কি প্রেসিডেন্টের আগমন উপলক্ষে ২১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে সম্মাননা জানানো হয়। এর আগে, পাকিস্তানের আকাশসীমায় প্রবেশের সময় তার বিমানকে এসকর্ট করে পাকিস্তান বিমান বাহিনীর জেট ফাইটার। প্রেসিডেন্ট এরদোগানের সঙ্গে তার স্ত্রী, তুরস্কের ফার্স্ট লেডি এমিনে এরদোগানসহ উচ্চ 
পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল সফরসঙ্গী হিসেবে রয়েছেন। দুই শিশু ঐতিহ্যবাহী পোশাকে সজ্জিত হয়ে প্রেসিডেন্ট এরদোগান ও ফার্স্ট লেডিকে ফুলের তোড়া উপহার দেন। বিমানবন্দরের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সামরিক ব্যান্ডের পরিবেশনা এবং পাকিস্তান ও তুরস্কের জাতীয় পতাকা হাতে শিশুদের উচ্ছ্বাস ছিল, যা দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের প্রতীক হয়ে ওঠে। এই সফরে প্রেসিডেন্ট এরদোগান ও প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নেবেন। সফরের মূল অংশ হিসেবে পাকিস্তান-তুরস্ক উচ্চ পর্যায়ের কৌশলগত সহযোগিতা পরিষদের (এইচএলএসসিসি) সপ্তম বৈঠকে সহ-সভাপতিত্ব করবেন প্রেসিডেন্ট এরদোগান ও প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ। এই বৈঠকের পর একটি যৌথ ঘোষণা দেওয়া হবে এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়নে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও সমঝোতা
স্মারক স্বাক্ষরিত হবে। দুই নেতা এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য রাখবেন। প্রেসিডেন্ট এরদোগান পৃথকভাবে প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ও প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট পাকিস্তান-তুরস্ক বিজনেস অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ফোরামেও ভাষণ দেবেন। এতে উভয় দেশের শীর্ষ বিনিয়োগকারী, কর্পোরেট সংস্থা ও ব্যবসায়ী নেতারা অংশ নেবেন। উল্লেখ্য, এইচএলএসসিসি পাকিস্তান ও তুরস্কের মধ্যে সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী প্ল্যাটফর্ম, যা কৌশলগত দিকনির্দেশনা প্রদান করে এবং যৌথ কমিটিগুলোর কার্যক্রম তদারকি করে। এই পরিষদ বাণিজ্য, বিনিয়োগ, ব্যাংকিং, সংস্কৃতি, পর্যটন, জ্বালানি, প্রতিরক্ষা, কৃষি, যোগাযোগ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন খাতে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করে। এর আগে ছয়টি এইচএলএসসিসি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, সর্বশেষটি ১৩-১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০
সালে ইসলামাবাদে আয়োজিত হয়েছিল।
                    
                                                          
                    
                    
                                    পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল সফরসঙ্গী হিসেবে রয়েছেন। দুই শিশু ঐতিহ্যবাহী পোশাকে সজ্জিত হয়ে প্রেসিডেন্ট এরদোগান ও ফার্স্ট লেডিকে ফুলের তোড়া উপহার দেন। বিমানবন্দরের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সামরিক ব্যান্ডের পরিবেশনা এবং পাকিস্তান ও তুরস্কের জাতীয় পতাকা হাতে শিশুদের উচ্ছ্বাস ছিল, যা দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের প্রতীক হয়ে ওঠে। এই সফরে প্রেসিডেন্ট এরদোগান ও প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নেবেন। সফরের মূল অংশ হিসেবে পাকিস্তান-তুরস্ক উচ্চ পর্যায়ের কৌশলগত সহযোগিতা পরিষদের (এইচএলএসসিসি) সপ্তম বৈঠকে সহ-সভাপতিত্ব করবেন প্রেসিডেন্ট এরদোগান ও প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ। এই বৈঠকের পর একটি যৌথ ঘোষণা দেওয়া হবে এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়নে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও সমঝোতা
স্মারক স্বাক্ষরিত হবে। দুই নেতা এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনেও বক্তব্য রাখবেন। প্রেসিডেন্ট এরদোগান পৃথকভাবে প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ও প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট পাকিস্তান-তুরস্ক বিজনেস অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ফোরামেও ভাষণ দেবেন। এতে উভয় দেশের শীর্ষ বিনিয়োগকারী, কর্পোরেট সংস্থা ও ব্যবসায়ী নেতারা অংশ নেবেন। উল্লেখ্য, এইচএলএসসিসি পাকিস্তান ও তুরস্কের মধ্যে সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী প্ল্যাটফর্ম, যা কৌশলগত দিকনির্দেশনা প্রদান করে এবং যৌথ কমিটিগুলোর কার্যক্রম তদারকি করে। এই পরিষদ বাণিজ্য, বিনিয়োগ, ব্যাংকিং, সংস্কৃতি, পর্যটন, জ্বালানি, প্রতিরক্ষা, কৃষি, যোগাযোগ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন খাতে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করে। এর আগে ছয়টি এইচএলএসসিসি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, সর্বশেষটি ১৩-১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০
সালে ইসলামাবাদে আয়োজিত হয়েছিল।



