ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
তিউনিশিয়া উপকূলে নিহত ৮ বাংলাদেশির মরদেহ দেশে পৌঁছেছে
মুজরি বাড়ানোর দাবিতে মালয়েশিয়ায় সহস্রাধিক শ্রমিকের মিছিল
কুয়ালালামপুরে ডুয়ামের মেগা ইভেন্টে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সম্মাননা প্রদান
যুক্তরাষ্ট্রে দুই বাংলাদেশি হত্যায় সন্দেহভাজন যুবক গ্রেফতার
নিখোঁজের সাড়ে ৪ বছর, সন্ধান মেলেনি মালয়েশিয়া প্রবাসী মিরাজুলের
‘বাংলাদেশি শ্রমিকদের দুর্দশা, সমাধানে সরকারের সদিচ্ছা দেখাতে হবে’
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে নতুন কাউন্সিলর মোরশেদ আলম
পর্তুগালে বাংলাদেশের ৫৩ তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
পর্তুগালে বাংলাদেশের ৫৩ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ দূতাবাস লিসবন স্থানীয় একটি পাঁচ তারকা হোটেলে গত ২৭ শে মার্চ দিবসটি উদযাপনের আয়োজন করে। এতে পর্তুগিজ সরকারের শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তি, জাতিসংঘের প্রতিনিধি সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিকরা অংশগ্রহণ করেন।
রাষ্ট্রদূত রেজিনা আহমেদ তার পরিবার এবং দূতাবাসের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাগণ অতিথিদের স্বাগত জানান। দ্বিতীয় পর্বে রাষ্ট্রদূত সকল অতিথিদের উদ্দেশ্যে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি বাংলাদেশের গৌরবান্বিত স্বাধীনতার ইতিহাস এবং উন্নয়নের রূপরখা তুলে ধরেন।
তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের ধারাবাহিক উন্নয়ন সহ বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং উন্নতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করেন। নারী ক্ষমতায়ন সহকারে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপের কারণেই বাংলাদেশের স্বল্প সময়ে তুলনামূলকভাবে দক্ষিণ এশিয়ার
একটি শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছেছে। রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের দর্শনীয় স্থান এবং পর্যটন সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক স্থাপনা উপস্থাপনের মাধ্যমে অতিথিদেরকে বাংলাদেশ ভ্রমণের আহ্বান জানান। তিনি যোগ করেন যে, বাংলাদেশের অপরূপ সৌন্দর্য , বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি, খাবার এবং সর্বোপরি বাংলাদেশের আতিথিয়তা তাদের মন জয় করবে। আগত কূটনীতিকরা স্বাধীনতার পরবর্তী স্বল্প সময় বাংলাদেশের অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং উন্নতির ভূয়সি প্রশংসা করেন এবং বাংলাদেশীদেরকে স্বাধীনতার দিবসের অভিনন্দন জানান। অনুষ্ঠানে বিদেশী অথিতিদের সাথে সাথে পর্তুগালে বসবাসরত কমিউনিটির বিভিন্ন শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দও অংশগ্রহণ করেন।
একটি শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছেছে। রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের দর্শনীয় স্থান এবং পর্যটন সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক স্থাপনা উপস্থাপনের মাধ্যমে অতিথিদেরকে বাংলাদেশ ভ্রমণের আহ্বান জানান। তিনি যোগ করেন যে, বাংলাদেশের অপরূপ সৌন্দর্য , বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি, খাবার এবং সর্বোপরি বাংলাদেশের আতিথিয়তা তাদের মন জয় করবে। আগত কূটনীতিকরা স্বাধীনতার পরবর্তী স্বল্প সময় বাংলাদেশের অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং উন্নতির ভূয়সি প্রশংসা করেন এবং বাংলাদেশীদেরকে স্বাধীনতার দিবসের অভিনন্দন জানান। অনুষ্ঠানে বিদেশী অথিতিদের সাথে সাথে পর্তুগালে বসবাসরত কমিউনিটির বিভিন্ন শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দও অংশগ্রহণ করেন।