ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘অবৈধ অভিবাসীদের’ সতর্কবার্তা মার্কিন দূতাবাসের
গাজা উপত্যকার মালিক হবে যুক্তরাষ্ট্র : ট্রাম্প
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ১০
অপরাধমুক্ত সীমান্ত নিশ্চিত করতেই কাঁটাতারের বেড়া
দিল্লিতে বসছে বিজিবি-বিএসএফ, যেসব বিষয় নিয়ে কথা বলবে বাংলাদেশ
যে কারণে বুয়েটের ৮ শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিষ্কার
অনিশ্চয়তায় গাজা যুদ্ধবিরতির স্থায়িত্ব
পপরনে লাল রঙের লেহেঙ্গা, গা-ভর্তি গয়না অথচ মাথায় টাক!
সাবেকি ভারী কাজের লেহঙ্গা, গা-ভর্তি গয়না। গলায় মালা পরে আত্মীয়-বন্ধু-পরিজন ভরা মণ্ডপের দিকে হেঁটে আসছেন হবু কনে। উল্টো দিকে অপেক্ষারত হবু বর। কনের মাথার উপর থেকে লাল রঙের অর্ধস্বচ্ছ ভেল ঝুলছে প্রায় পেট পর্যন্ত। নিখুঁত সাজ! তবে কনের মাথায় একটি চুলও নেই।
এ পর্যন্ত শুনে মনে হতে পারে, সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার নেশায় চলছে বিশেষ শুটিং। না হলে ভারতীয় বিয়ের সাজে এমন ছন্দপতন কেন হবে? আমেরিকাবাসী ভারতীয় বংশোদ্ভূত ফ্যাশন-প্রভাবী নীহার সচদেবের এই ছবি সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে ঠিকই, তবে তার নেপথ্যে ছিল না ভুয়ো ‘কনটেন্ট’।
বিয়ের সাজ কেমন হবে, তা নিয়ে পৃথিবীর প্রায় সব মেয়েরই উত্তেজনা থাকে। পোশাক, মেকআপ থেকে চুলের কায়দা— সবেতেই যেন
নতুনত্বের ছোঁয়া থাকে। সকলেই চান, বিয়ের কনেকে দেখে যেন তাক লেগে যায়। নীহারের ক্ষেত্রেও তার অন্যথা হত না। মাথার চুল সৌন্দর্যের প্রতীক। বিশেষত মেয়েদের ক্ষেত্রে চুলের মান, দৈর্ঘ্য, ঘনত্ব নিয়ে যথেষ্ট চর্চাও হয়। তবে নীহার জানিয়েছেন, তিনি বহু দিন ধরেই অ্যালোপেশিয়া নামক একটি রোগে আক্রান্ত। মাস ছয়েক বয়সে প্রথম ধরা পড়ে এই অটোইমিউন রোগটি। রোগ নিরাময়ে নানা রকম চিকিৎসাও করিয়েছেন তিনি। কিন্তু সমস্যার সমাধান হয়নি। উল্টে মাথার নির্দিষ্ট একটি অংশ থেকে শুরু হওয়া অ্যালোপেশিয়া ধীরে ধীরে গোটা মাথায় ছেয়ে গিয়েছে। নিজের এই পরিণতি দেখে অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন নীহার। অনেকেই পরামর্শ দিয়েছেন বিয়ের দিন মুখের সঙ্গে মানানসই পরচুলা বা ‘উইগ’ পরার। কিন্তু নীহার
তা চাননি। উল্টে সত্যিটা সহজ ভাবে গ্রহণ করে নিতে পেরেছেন। দীর্ঘ দিনের বন্ধুকে জীবনসঙ্গী হিসাবে গ্রহণ করার আগে তিনি কৃত্রিমতার আশ্রয় নিতে চাননি। নীহার আসলে যেমন, তেমন ভাবেই বিয়ের দিন মণ্ডপে হাজির হয়েছিলেন। নবদম্পতির ছবি সমাজমাধ্যমে পোস্ট হওয়া মাত্রই শুভেচ্ছাবার্তায় ভরে গিয়েছে। বিয়ের প্রচলিত ধ্যানধারণা ভেঙে দেওয়ার এই পদক্ষেপকে ‘সুন্দর এবং সাহসী’ বলে মনে করছেন নেটাগরিকদের একাংশ।
নতুনত্বের ছোঁয়া থাকে। সকলেই চান, বিয়ের কনেকে দেখে যেন তাক লেগে যায়। নীহারের ক্ষেত্রেও তার অন্যথা হত না। মাথার চুল সৌন্দর্যের প্রতীক। বিশেষত মেয়েদের ক্ষেত্রে চুলের মান, দৈর্ঘ্য, ঘনত্ব নিয়ে যথেষ্ট চর্চাও হয়। তবে নীহার জানিয়েছেন, তিনি বহু দিন ধরেই অ্যালোপেশিয়া নামক একটি রোগে আক্রান্ত। মাস ছয়েক বয়সে প্রথম ধরা পড়ে এই অটোইমিউন রোগটি। রোগ নিরাময়ে নানা রকম চিকিৎসাও করিয়েছেন তিনি। কিন্তু সমস্যার সমাধান হয়নি। উল্টে মাথার নির্দিষ্ট একটি অংশ থেকে শুরু হওয়া অ্যালোপেশিয়া ধীরে ধীরে গোটা মাথায় ছেয়ে গিয়েছে। নিজের এই পরিণতি দেখে অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন নীহার। অনেকেই পরামর্শ দিয়েছেন বিয়ের দিন মুখের সঙ্গে মানানসই পরচুলা বা ‘উইগ’ পরার। কিন্তু নীহার
তা চাননি। উল্টে সত্যিটা সহজ ভাবে গ্রহণ করে নিতে পেরেছেন। দীর্ঘ দিনের বন্ধুকে জীবনসঙ্গী হিসাবে গ্রহণ করার আগে তিনি কৃত্রিমতার আশ্রয় নিতে চাননি। নীহার আসলে যেমন, তেমন ভাবেই বিয়ের দিন মণ্ডপে হাজির হয়েছিলেন। নবদম্পতির ছবি সমাজমাধ্যমে পোস্ট হওয়া মাত্রই শুভেচ্ছাবার্তায় ভরে গিয়েছে। বিয়ের প্রচলিত ধ্যানধারণা ভেঙে দেওয়ার এই পদক্ষেপকে ‘সুন্দর এবং সাহসী’ বলে মনে করছেন নেটাগরিকদের একাংশ।