ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
দেশ আবার সারের জন্য ফেটে পড়ছে—এই হলো বিদেশিদের পোষ্য জামাতি ইউনুস সরকারের আসল চেহারা!
‘আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করলেও কাজ করেছে, এরা শুধুই পকেট ভরেছে’—সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়লেন রিকশাচালক
আসিফ মাহমুদের বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ ও আল্টিমেটাম দিলেন ডাল্টন হীরা
‘ওই নূতনের কেতন ওড়ে’
সবাইকে নিয়ে নির্বাচন না হলে আমরা অংশগ্রহণ করব না : কাদের সিদ্দিকী
তানিয়া রবের গাড়ি বহরে হামলা নব্য ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি : জেএসডি
আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতৃত্বকে দুর্বল করতে পরিকল্পিত আগুন–সন্ত্রাস?
নির্বাচনের প্রচারে পোস্টার বাদ দেওয়ার প্রস্তাবে বিএনপি–এনসিপির দ্বিমত
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর প্রচারে বেশ কিছু পরির্বতনের সুপারিশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সম্প্রতি রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর জন্য সংশোধিত আচরণবিধির খসড়া ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে ইসি। এতে আপত্তি থাকলে জানানো যাবে মতামত।
খসড়ায় নির্বাচনী প্রচারে প্রার্থীদের পোস্টার বাদ দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। এর বদলে থাকবে বিলবোর্ড। ব্যানার, ফেস্টুনকেও নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারে বৈদেশিক বিনিয়োগ ‘না’ করা হয়েছে। আচরণবিধি না মানলে জরিমানা তিনগুণ বাড়িয়ে দেড় লাখ টাকার বিধান রাখা হয়েছে।
তবে পোস্টার না রাখার সিদ্ধান্ত নির্বাচনী প্রচারে বড় প্রভাব পড়বে বলে মনে করে বিএনপি। বিএনপি মনে করছে, পোস্টার না থাকলে পৌঁছানো যাবে না প্রান্তিক মানুষের দোরগোড়ায়। জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)
মনে করছে, এই সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক সংস্কৃতির বড় পরির্বতন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পরিবেশ দূষণ রোধে পোস্টারের ব্যবহার বন্ধ করা উচিত। বিএনপি মনে করে, পোস্টার ছাড়া প্রার্থী নির্বাচনে দ্বিধায় পড়বে কৃষক-দিনমজুরসহ গ্রামের মানুষ। এক্ষেত্রে ম্যানুয়াল এবং অনলাইন দুই পদ্ধতিই রাখার প্রস্তাব তাদের। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘পোস্টার একটা সিম্বল। এই সিম্বলটা না দেখলে মানুষ ভোটকেন্দ্রে গিয়ে কাকে ভোট দেবে। কতগুলো সংস্কার ভালোই লাগে, আর কিছু কিছু সংস্কার উদ্ভট, হয়তো ১০ বছর পর ওইটাই স্বাভাবিক হবে। সংস্কার তো একদিনে থেমে থাকবে না, এটি চলমান।’ এনসিপি মনে করে নির্বাচনী প্রচারে পোস্টার থাকলে খরচ বাড়ে। কিন্তু সব প্রার্থীর এক
রকম সঙ্গতি থাকে না। এনসিপি যুগ্ম সদস্যসচিব এস এম সাইফ মোস্তাফিজ বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন সোশ্যাল মিডিয়া মানুষের কাছে বেশ গ্রহণযোগ্য এবং মানুষ তা ব্যবহারও করছে। আমাদের কাছে মনে হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সুন্দরভাবে নির্বাচনী প্রচার করা সম্ভব।’ বিশেষজ্ঞদের মতে, নির্বাচনী প্রচারে বড় জায়গা দখল করে আছে সোশ্যাল মিডিয়া। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সাবেক সদস্য ড. মো. আব্দুল আলীম বলেন, ‘পোস্টারের সঙ্গে প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়। এটিকে বন্ধ করা দরকার। এবং ইলেকশন কমিশন বারবার চেষ্টা করেও সেটি করতে পারেনি। আর রাস্তাজুড়ে যে পোস্টার লাগানো হয়, এটি দেখতেও খুব সুন্দর লাগে না।’ তবে সামাজিক মাধ্যমে প্রচারের ক্ষেত্রে অবৈধ লেনদেনের সুযোগ আছে। এসব নিয়ন্ত্রণে কঠোর মনিটরিং
করতে হবে বলে নির্বাচন কমিশনকে মত সংশ্লিষ্টদের।
মনে করছে, এই সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক সংস্কৃতির বড় পরির্বতন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পরিবেশ দূষণ রোধে পোস্টারের ব্যবহার বন্ধ করা উচিত। বিএনপি মনে করে, পোস্টার ছাড়া প্রার্থী নির্বাচনে দ্বিধায় পড়বে কৃষক-দিনমজুরসহ গ্রামের মানুষ। এক্ষেত্রে ম্যানুয়াল এবং অনলাইন দুই পদ্ধতিই রাখার প্রস্তাব তাদের। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘পোস্টার একটা সিম্বল। এই সিম্বলটা না দেখলে মানুষ ভোটকেন্দ্রে গিয়ে কাকে ভোট দেবে। কতগুলো সংস্কার ভালোই লাগে, আর কিছু কিছু সংস্কার উদ্ভট, হয়তো ১০ বছর পর ওইটাই স্বাভাবিক হবে। সংস্কার তো একদিনে থেমে থাকবে না, এটি চলমান।’ এনসিপি মনে করে নির্বাচনী প্রচারে পোস্টার থাকলে খরচ বাড়ে। কিন্তু সব প্রার্থীর এক
রকম সঙ্গতি থাকে না। এনসিপি যুগ্ম সদস্যসচিব এস এম সাইফ মোস্তাফিজ বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন সোশ্যাল মিডিয়া মানুষের কাছে বেশ গ্রহণযোগ্য এবং মানুষ তা ব্যবহারও করছে। আমাদের কাছে মনে হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সুন্দরভাবে নির্বাচনী প্রচার করা সম্ভব।’ বিশেষজ্ঞদের মতে, নির্বাচনী প্রচারে বড় জায়গা দখল করে আছে সোশ্যাল মিডিয়া। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সাবেক সদস্য ড. মো. আব্দুল আলীম বলেন, ‘পোস্টারের সঙ্গে প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়। এটিকে বন্ধ করা দরকার। এবং ইলেকশন কমিশন বারবার চেষ্টা করেও সেটি করতে পারেনি। আর রাস্তাজুড়ে যে পোস্টার লাগানো হয়, এটি দেখতেও খুব সুন্দর লাগে না।’ তবে সামাজিক মাধ্যমে প্রচারের ক্ষেত্রে অবৈধ লেনদেনের সুযোগ আছে। এসব নিয়ন্ত্রণে কঠোর মনিটরিং
করতে হবে বলে নির্বাচন কমিশনকে মত সংশ্লিষ্টদের।



