ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে স্নাতক সমাপনী অনুষ্ঠানেও শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বাংলাদেশী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অপূর্ব প্রদর্শনীর মাধ্যমে মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাসের বর্ষবরণ আয়োজন
আমেরিকায় প্রতি ৩ জনের মধ্যে ১ জন এশিয়-আমেরিকান বর্ণবৈষম্যের শিকার
বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএডিভি’র বাংলা বর্ষবরণ ২ বিশিষ্ট ব্যক্তিকে সম্বর্ধনা
নিউইয়র্ক মহানগর আ.লীগের সহসভাপতির দায়িত্ব পেলেন নূর হোসেন ফরহাদ
নিউইয়র্কে ফোক সম্রাজ্ঞী মমতাজের শুভ জন্মদিন উদযাপন
নিউইয়র্কে বাংলাদেশি হত্যার ভিডিও প্রকাশ
নিউইয়র্কস্থ জাতিসংঘ বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত
আজ নিউইয়র্কস্থ জাতিসংঘ বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে যথাযথ মর্যাদায় পালিত হয় হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীনতার মহান স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস ২০২৩। অনুষ্ঠানের শুরুতেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের শহীদ সদস্যগণের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী মিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ পাঠ করে শোনান।
উন্মুক্ত আলোচনা পর্বে মিশনের কর্মকর্তারা দিবসটির গুরুত্ব ও তাrপর্য নিয়ে আলোচনা করেন। সভাপতির বক্তব্যে মিশনের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত বলেন, ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর
রহমানের ঐন্দ্রজালিক নেতৃত্বে দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের স্বাধীনতার চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করেছি। আর ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা পূর্ণতা লাভ করেছে। সমগ্র জাতি সেদিন উল্লাসে রাস্তায় নেমে এসেছিল এবং আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে পড়েছিল। তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন গভীর রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক প্রজ্ঞায় পরিপূর্ণ ছিল। লন্ডনে তাঁর যাত্রাবিরতি কমনওয়েলথে বাংলাদেশের সদস্যপদ অর্জন এবং পশ্চিমা বিশ্ব থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্বীকৃতি আদায়ে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। দিবসটির তাrপর্য নিয়ে সকলকে আরো গভীরভাবে জ্ঞানচর্চার অনুরোধ করেন রাষ্ট্রদূত। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট একটি দেশবিরোধী চক্র বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে বাংলাদেশের উন্নয়নের পথ রোধ করতে
চেয়েছিল। কিন্তু তারা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ও আদর্শকে ধ্বংস করতে পারেনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ সারাবিশ্বে আজ উন্নয়নের একটি রোল মডেল। তিনি ২০৪১ সালের মধ্যে একটি সুখী-সমৃদ্ধ-উন্নত স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। উপস্থিত সবাইকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাতকে আরো শক্তিশালী করার নিমিত্ত নিজ নিজ অবস্থান থেকে দেশ গঠনের কাজে নিয়োজিত হবার আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রদূত তার বক্তব্য শেষ করেন। ***
রহমানের ঐন্দ্রজালিক নেতৃত্বে দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের স্বাধীনতার চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করেছি। আর ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা পূর্ণতা লাভ করেছে। সমগ্র জাতি সেদিন উল্লাসে রাস্তায় নেমে এসেছিল এবং আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে পড়েছিল। তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন গভীর রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক প্রজ্ঞায় পরিপূর্ণ ছিল। লন্ডনে তাঁর যাত্রাবিরতি কমনওয়েলথে বাংলাদেশের সদস্যপদ অর্জন এবং পশ্চিমা বিশ্ব থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্বীকৃতি আদায়ে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। দিবসটির তাrপর্য নিয়ে সকলকে আরো গভীরভাবে জ্ঞানচর্চার অনুরোধ করেন রাষ্ট্রদূত। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট একটি দেশবিরোধী চক্র বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে বাংলাদেশের উন্নয়নের পথ রোধ করতে
চেয়েছিল। কিন্তু তারা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ও আদর্শকে ধ্বংস করতে পারেনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ সারাবিশ্বে আজ উন্নয়নের একটি রোল মডেল। তিনি ২০৪১ সালের মধ্যে একটি সুখী-সমৃদ্ধ-উন্নত স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। উপস্থিত সবাইকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাতকে আরো শক্তিশালী করার নিমিত্ত নিজ নিজ অবস্থান থেকে দেশ গঠনের কাজে নিয়োজিত হবার আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রদূত তার বক্তব্য শেষ করেন। ***