![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
ট্রাম্পের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব সংক্রান্ত আদেশ আটকে দিল আদালত
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/326598-67aae24e7579c.jpg)
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে বসবাস করা সকলের সন্তানদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের অধিকারকে রদ করতে নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। তৃতীয় ফেডারেল বিচারপতি সেই আদেশকে সোমবার আটকে দিলেন।
গত সপ্তাহে সিয়াটল ও মেরিল্যান্ডের বিচারপতিদের দুজনের একইরকম রায়ের পর নিউ হ্যাম্পশায়ারের ডিসট্রিক্ট বিচারপতি জোসেফ এন ল্যাপলান্ট এই রায় দিলেন। আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নের দায়ের করা এক মামলায় দাবি করা হয়, ট্রাম্পের আদেশ সংবিধানকে লঙ্ঘন করছে এবং আমেরিকার সংবিধানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক মূল্যবোধকে পালটে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।
ট্রাম্পের রিপাবলিকান প্রশাসন জোর দিয়ে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক নন, এমন বাবা-মার সন্তানরা যুক্তরাষ্ট্রের এখতিয়ারের অধীন নয়, তাই তারা নাগরিকত্ব পাওয়ার অধিকারী নেই।
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশকে সিয়াটলের বিচারপতি বাধা দেওয়ার
পড় ট্রাম্প প্রশাসন রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করছে। তিনটি মামলার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী যা গৃহযুদ্ধ ও সুপ্রিম কোর্টের ড্রেড স্কট বিষয়ক সিদ্ধান্তের পর ১৮৬৮ সালে অনুমোদিত হয়; সুপ্রিম কোর্টে রায় দেওয়া হয়েছিল, যেখানে দাস প্রথা নিষিদ্ধ, যুক্তরাষ্ট্রের এমন রাজ্যে বাস করা সত্ত্বেও স্কট নামের ক্রীতদাস সে দেশের নাগরিক নয়। ১৮৯৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র বনাম ওং কিম আর্ক হিসেবে পরিচিত এক মামলায় যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট জানতে পারে, যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে জন্ম নেওয়ার পরেও যে শিশুরা স্বাভাবিকভাবেই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পায়নি তারা কূটনীতিকদের সন্তান, যাদের অন্য সরকারের প্রতি আনুগত্য রয়েছে, বিরোধীদের দখলদারির সময় যুক্তরাষ্ট্রে থাকা শত্রু, বিদেশি জাহাজে জন্ম নেওয়া শিশু ও সার্বভৌম নেটিভ আমেরিকান জনজাতি
সদস্যদের সন্তান। যুক্তরাষ্ট্র প্রায় ৩০টি দেশের অন্যতম যেখানে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব (মাটির স্বত্বের নীতি বা মাটির অধিকার) প্রযোজ্য। সূত্র: ডয়চে ভেলে
পড় ট্রাম্প প্রশাসন রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করছে। তিনটি মামলার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী যা গৃহযুদ্ধ ও সুপ্রিম কোর্টের ড্রেড স্কট বিষয়ক সিদ্ধান্তের পর ১৮৬৮ সালে অনুমোদিত হয়; সুপ্রিম কোর্টে রায় দেওয়া হয়েছিল, যেখানে দাস প্রথা নিষিদ্ধ, যুক্তরাষ্ট্রের এমন রাজ্যে বাস করা সত্ত্বেও স্কট নামের ক্রীতদাস সে দেশের নাগরিক নয়। ১৮৯৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র বনাম ওং কিম আর্ক হিসেবে পরিচিত এক মামলায় যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট জানতে পারে, যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে জন্ম নেওয়ার পরেও যে শিশুরা স্বাভাবিকভাবেই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পায়নি তারা কূটনীতিকদের সন্তান, যাদের অন্য সরকারের প্রতি আনুগত্য রয়েছে, বিরোধীদের দখলদারির সময় যুক্তরাষ্ট্রে থাকা শত্রু, বিদেশি জাহাজে জন্ম নেওয়া শিশু ও সার্বভৌম নেটিভ আমেরিকান জনজাতি
সদস্যদের সন্তান। যুক্তরাষ্ট্র প্রায় ৩০টি দেশের অন্যতম যেখানে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব (মাটির স্বত্বের নীতি বা মাটির অধিকার) প্রযোজ্য। সূত্র: ডয়চে ভেলে