
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে নেতানিয়াহুর করমর্দনের ছবিটি নিয়ে যা জানা গেল

সেই কনস্টেবল রাষ্ট্রপতি পদকে ভূষিত

ইউনূস-সরকারের সাথে যোগাযোগ করা ৬ শীর্ষ মার্কিন কর্মকর্তা বরখাস্ত

শুল্ক ইস্যু: যুক্তরাষ্ট্রকে ৪৮ ঘণ্টায় দুটি চিঠি দেবে সরকার

শুল্কারোপ আমাদের জন্য ভালো সংকেত, ব্যাখ্যা দিলেন চৌধুরী আশিক মাহমুদ

৩ সচিব পদে রদবদল

বেসামাল নরসিংদীর এসপি
টপ ফিফটি এশিয়ান অ্যাচিভার্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন ৩ বাংলাদেশি

মালয়েশিয়ায় কর্মক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তিন বাংলাদেশি পেলেন টপ ফিফটি এশিয়ান অ্যাচিভার্স অ্যাওয়ার্ডস।
শনিবার রাজধানী কুয়ালালামপুরের মাই টাওয়ার হেটেলের হল রুমে এক অনুষ্ঠানে এ পুরস্কার তুলে দেন এশিয়ান অ্যাচিভার্স অ্যাওয়ার্ড ফাউন্ডেশনের আয়োজকরা।
এছাড়া অনুষ্ঠানে ১১টি দেশের মনোনীতদেরও বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে স্ব স্ব ক্ষেত্রে অবদানের জন্য অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়।
এক্সিলেন্স ইন রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়ার বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিভাগের মার্কেটিংয়ের অধ্যাপক ড. একেএম আহসানুল হক, আউটস্ট্যান্ডিং অ্যাকাডেমিশিয়ান অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন কুয়ালালামপুরের পেরদানা ইউনিভার্সিটি গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব মেডিসিনের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ড. মো. নাজমুল হাসান মাজিজ ও এক্সিলেন্স ইন জার্নালিজম অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন দৈনিক যুগান্তর ও যমুনা টিভির মালয়েশিয়া প্রতিনিধি আহমাদুল কবির।
প্রফেসর
ড. একেএম আহসানুল হক আন্তর্জাতিক ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়ার বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিভাগের মার্কেটিংয়ের অধ্যাপক। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মার্কেটিংয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর এবং ইউনিভার্সিটি পুত্রা মালয়েশিয়া থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি মাল্টিমিডিয়া ইউনিভার্সিটি, কিং আব্দুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করেছেন। তার প্রকাশিত গবেষণা ও কনফারেন্স পেপারের সংখ্যা প্রায় ৩৫০ এবং তিনি বহু আন্তর্জাতিক রেফারেড জার্নালের সম্পাদকীয় বোর্ডে রয়েছেন। তিনি এমারল্ড লিটারেটি অ্যাওয়ার্ডসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। তার তত্ত্বাবধানে ৩৯ জন পিএইচডি সম্পন্ন করেছেন। প্রফেসর হক বিশ্বব্যাংক, টেলিকম ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের গবেষণা ও পরামর্শমূলক প্রকল্পে যুক্ত ছিলেন। তিনি ভিজিটিং প্রফেসর, প্রধান বক্তা এবং কারিকুলাম মূল্যায়নকারীর দায়িত্ব পালন করেছেন।
মার্কেটিংয়ের বিভিন্ন শাখায় তার গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে এবং তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার আজীবন সদস্য। ড. নাজমুল মালয়েশিয়ায় ২০ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন একজন শিক্ষাবিদ ও চিকিৎসা বিজ্ঞানী। তিনি বর্তমানে পেরদানা ইউনিভার্সিটি গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব মেডিসিনে সহযোগী অধ্যাপক এবং ডেপুটি ডিন হিসেবে মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজি ও গবেষণা ফেলো হিসেবে কাজ করেছেন। ড. নাজমুল বিভিন্ন মেডিকেল প্রোগ্রাম যেমন এমডি, এমবিবিএস, বিডিএস, বিবিএমএস, এমএসসি পাবলিক হেলথ, পিএইচডি প্রোগ্রামের শিক্ষকতাও করেছেন। তিনি পেরদানা ইউনিভার্সিটির এডুকেশন পলিসি ও কারিকুলাম কমিটির প্রধান এবং ফ্যাকাল্টি রিসার্চের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার শিক্ষকতা এবং গবেষণার জন্য তাকে এশিয়া এডুকেশন অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। তিনি মালয়েশিয়ার সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ
করেছেন এবং মেডিকেল সায়েন্টিস্ট ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি বিভিন্ন মেডিকেল প্রোগ্রামের পাঠ্যক্রম পর্যালোচনা, উন্নয়ন এবং মূল্যায়ন কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। সাংবাদিক আহমাদুল কবির দৈনিক যুগান্তর ও যমুনা টিভির মালয়েশিয়া প্রতিনিধি এবং বাংলা প্রেস ক্লাব মালয়েশিয়ার সভাপতি ও জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশন মালয়েশিয়ার সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি সিলেটের সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলার জগদল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন এবং সিলেট সরকারি আলীয়া মাদ্রাসা ও মদন মোহন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা লাভ করেন। ১৯৯১ সালে সাংবাদিকতা শুরু করেন দৈনিক সিলেট বাণী থেকে। এরপর তিনি দৈনিক সিলেটের ডাক, দৈনিক আজকের কাগজসহ বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় কাজ করেছেন। দীর্ঘ
দিন থেকে তিনি জাতীয় দৈনিক যুগান্তর ও যমুনা টিভির মালয়েশিয়া প্রতিনিধি হিসেবে সংবাদ পরিবেশন করে আসছেন। পাশাপাশি অনলাইন পোর্টাল জাগো নিউজ ও সিলেটের স্থানীয় দৈনিক জালালাবাদেরও মালয়েশিয়া প্রতিনিধি তিনি। তিনি মালয়েশিয়ায় সাংবাদিকতা পেশায় ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন এবং প্রবাসী সাংবাদিক ও প্রবাসীদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সক্রিয়ভাবে কাজ করেন। আহমাদুল কবির ২০১৯ সালে রাষ্ট্রদূত মুহ. শহিদুল ইসলামের হাত থেকে সম্মাননা, ২০১৯ সালে সেন্টার ফর এনআরবি অ্যাওয়ার্ড, ২০২১ সালে মালয়েশিয়ার শরিয়া কোর্টের প্রধান বিচারপতির বর্তমান ধর্মমন্ত্রী ড. হাজী মোহাম্মদ নায়িম বিন মোক্তারের হাত থেকে মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড এবং ২০২২ সালে তানশ্রী ড. সৈয়দ হামিদ আলবারের হাত থেকে রেড লাইভ-জ্যাশ
এশিয়ান অ্যাওয়ার্ড পান। ২০২৪ সালের ২৮ এপ্রিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন মালয়েশিয়ার পক্ষ থেকে সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য দেওয়া হয় বিশেষ সম্মাননা।
ড. একেএম আহসানুল হক আন্তর্জাতিক ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়ার বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিভাগের মার্কেটিংয়ের অধ্যাপক। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মার্কেটিংয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর এবং ইউনিভার্সিটি পুত্রা মালয়েশিয়া থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি মাল্টিমিডিয়া ইউনিভার্সিটি, কিং আব্দুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করেছেন। তার প্রকাশিত গবেষণা ও কনফারেন্স পেপারের সংখ্যা প্রায় ৩৫০ এবং তিনি বহু আন্তর্জাতিক রেফারেড জার্নালের সম্পাদকীয় বোর্ডে রয়েছেন। তিনি এমারল্ড লিটারেটি অ্যাওয়ার্ডসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। তার তত্ত্বাবধানে ৩৯ জন পিএইচডি সম্পন্ন করেছেন। প্রফেসর হক বিশ্বব্যাংক, টেলিকম ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের গবেষণা ও পরামর্শমূলক প্রকল্পে যুক্ত ছিলেন। তিনি ভিজিটিং প্রফেসর, প্রধান বক্তা এবং কারিকুলাম মূল্যায়নকারীর দায়িত্ব পালন করেছেন।
মার্কেটিংয়ের বিভিন্ন শাখায় তার গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে এবং তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার আজীবন সদস্য। ড. নাজমুল মালয়েশিয়ায় ২০ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন একজন শিক্ষাবিদ ও চিকিৎসা বিজ্ঞানী। তিনি বর্তমানে পেরদানা ইউনিভার্সিটি গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব মেডিসিনে সহযোগী অধ্যাপক এবং ডেপুটি ডিন হিসেবে মেডিকেল মাইক্রোবায়োলজি ও গবেষণা ফেলো হিসেবে কাজ করেছেন। ড. নাজমুল বিভিন্ন মেডিকেল প্রোগ্রাম যেমন এমডি, এমবিবিএস, বিডিএস, বিবিএমএস, এমএসসি পাবলিক হেলথ, পিএইচডি প্রোগ্রামের শিক্ষকতাও করেছেন। তিনি পেরদানা ইউনিভার্সিটির এডুকেশন পলিসি ও কারিকুলাম কমিটির প্রধান এবং ফ্যাকাল্টি রিসার্চের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার শিক্ষকতা এবং গবেষণার জন্য তাকে এশিয়া এডুকেশন অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। তিনি মালয়েশিয়ার সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ
করেছেন এবং মেডিকেল সায়েন্টিস্ট ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি বিভিন্ন মেডিকেল প্রোগ্রামের পাঠ্যক্রম পর্যালোচনা, উন্নয়ন এবং মূল্যায়ন কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। সাংবাদিক আহমাদুল কবির দৈনিক যুগান্তর ও যমুনা টিভির মালয়েশিয়া প্রতিনিধি এবং বাংলা প্রেস ক্লাব মালয়েশিয়ার সভাপতি ও জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশন মালয়েশিয়ার সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি সিলেটের সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলার জগদল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন এবং সিলেট সরকারি আলীয়া মাদ্রাসা ও মদন মোহন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা লাভ করেন। ১৯৯১ সালে সাংবাদিকতা শুরু করেন দৈনিক সিলেট বাণী থেকে। এরপর তিনি দৈনিক সিলেটের ডাক, দৈনিক আজকের কাগজসহ বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় কাজ করেছেন। দীর্ঘ
দিন থেকে তিনি জাতীয় দৈনিক যুগান্তর ও যমুনা টিভির মালয়েশিয়া প্রতিনিধি হিসেবে সংবাদ পরিবেশন করে আসছেন। পাশাপাশি অনলাইন পোর্টাল জাগো নিউজ ও সিলেটের স্থানীয় দৈনিক জালালাবাদেরও মালয়েশিয়া প্রতিনিধি তিনি। তিনি মালয়েশিয়ায় সাংবাদিকতা পেশায় ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন এবং প্রবাসী সাংবাদিক ও প্রবাসীদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সক্রিয়ভাবে কাজ করেন। আহমাদুল কবির ২০১৯ সালে রাষ্ট্রদূত মুহ. শহিদুল ইসলামের হাত থেকে সম্মাননা, ২০১৯ সালে সেন্টার ফর এনআরবি অ্যাওয়ার্ড, ২০২১ সালে মালয়েশিয়ার শরিয়া কোর্টের প্রধান বিচারপতির বর্তমান ধর্মমন্ত্রী ড. হাজী মোহাম্মদ নায়িম বিন মোক্তারের হাত থেকে মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড এবং ২০২২ সালে তানশ্রী ড. সৈয়দ হামিদ আলবারের হাত থেকে রেড লাইভ-জ্যাশ
এশিয়ান অ্যাওয়ার্ড পান। ২০২৪ সালের ২৮ এপ্রিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন মালয়েশিয়ার পক্ষ থেকে সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য দেওয়া হয় বিশেষ সম্মাননা।