
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার’ চালানো হচ্ছে আমার বিরুদ্ধে: টিউলিপ

ট্রাম্পের ২ উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসছেন বুধবার, শুল্কসহ যেসব বিষয়ে আলোচনা হবে

সর্ববৃহৎ ড্রোন শোতে ফিলিস্তিনের জন্য প্রার্থনা

আনন্দ শোভাযাত্রায় ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ

সংসদ ভবনের সামনে চলছে নববর্ষের কনসার্ট

যে কারণে অনিশ্চয়তায় ১৩৫৮ হজযাত্রী
চার খাতে সংস্কার করলে বছরে ৩৫ লাখ নতুন কর্মসংস্থান সম্ভব

চারটি খাতে প্রয়োজনীয় নীতিগত সংস্কার পদক্ষেপ নিলে বছরে ৩৫ লাখ নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছেন বাংলাদেশ কান্ট্রি প্রাইভেট সেক্টর ডায়াগনস্টিক (সিপিএসডি)। খাত চারটি হচ্ছে আবাসন, শিল্পে ব্যবহৃত রংশিল্প, তৈরি পোশাক ও ডিজিটাল আর্থিক সেবা।
চার দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে মঙ্গলবার সিপিএসডি প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক গ্রুপের প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি)।
বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশের আবাসন খাতে ডিজিটাল ম্যাপিং, জমি নিবন্ধন ও জমির অতিরিক্ত দাম নিয়ে জটিলতা রয়েছে। এসব সমস্যা সমাধান করা গেলে এ খাতে প্রতিবছর ২৩ লাখ ৭ হাজার কর্মসংস্থান বাড়বে। আবার শিল্পের রঙের কাঁচামাল আমদানিতে শুল্কায়ন প্রক্রিয়ায় অনেক সময়
লাগে; শুল্কের হারও অনেক বেশি। এটি ঠিক করা গেলে এ খাতে সাড়ে ছয় লাখ কর্মসংস্থান বাড়বে। এ ছাড়া ডিজিটাল আর্থিক সেবায় মোবাইল ব্যাংকিংয়ে মার্চেন্টদের লেনদেন সীমা বাড়ানোর মতো কিছু জটিলতার সমাধান করা হলে এ খাতেও ৪ লাখ ৬০ হাজার কর্মসংস্থান বাড়ানো সম্ভব। প্রতিবেদনে বাংলাদেশে ব্যবসায়িক পরিবেশের ক্ষেত্রে পাঁচটি বাধার কথা উল্লেখ করা হয়। এগুলো হচ্ছে বিদ্যুৎ সমস্যা, অর্থায়নের সীমিত সুযোগ, দুর্নীতি, বৃহৎ অনানুষ্ঠানিক খাত ও করহার। প্রতিবেদন প্রকাশের পর অনুষ্ঠানস্থলে দুটি পৃথক প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী ও বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী, বিশ্বব্যাংকের অন্তর্বর্তীকালীন কান্ট্রি
ডিরেক্টর গেইল মার্টিন। আলোচনা দুটি সঞ্চালনা করেন আইএফসির বাংলাদেশ, ভুটান ও নেপালের কান্ট্রি ম্যানেজার মার্টিন হোল্টম্যান। অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কর্মসূচির সঙ্গে আইএফসির সুপারিশগুলো কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ এমন প্রশ্ন করা হয় লুৎফে সিদ্দিকীর কাছে। জবাবে তিনি বলেন, প্রতিবেদনে যেসব বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে তা নতুন কিছু নয়। আগে থেকেই এসব সমস্যা রয়েছে। এসব সমস্যা সমাধানে অন্তর্বর্তী সরকারের সদিচ্ছা রয়েছে। বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, এখন সরকারের অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে যত বেশি সম্ভব কর্মসংস্থান বাড়ানো। প্রতিবেদনে যেসব সুপারিশ উঠে এসেছে তা সরকারের কাজে সহায়ক হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। দ্বিতীয় প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সেলিম আর এফ হোসেন, বিকাশের প্রধান
নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কামাল কাদীর, অনন্ত গ্রুপের এমডি শরিফ জহির, এবিসি রিয়েল এস্টেটের এমডি শ্রাবন্তী দত্ত ও নিপ্পন পেইন্টের হেড অব অপারেশনস অরুণ মিত্রা। দেশে ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে কয়েকটি প্রধান চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন শরিফ জহির। তিনি বলেন, অবকাঠামো অন্যতম বড় সমস্যা। এটি সমাধান করা গেলে বর্তমান কর্মসংস্থানের পরিমাণ দুই-তিন গুণ বাড়ানো সম্ভব হবে। এ ছাড়া পরিবহন ও সরবরাহ খাত, গ্যাস-বিদ্যুতের মতো বিভিন্ন পরিষেবা এবং শুল্ক-কর নিয়েও নিয়মিত সমস্যায় পড়তে হয় বলে জানান তিনি। শরিফ জহির বলেন, সবগুলো সমস্যাই সমাধানযোগ্য। তবে এ জন্য একটি সুস্পষ্ট পথনকশা থাকা আবশ্যক।
লাগে; শুল্কের হারও অনেক বেশি। এটি ঠিক করা গেলে এ খাতে সাড়ে ছয় লাখ কর্মসংস্থান বাড়বে। এ ছাড়া ডিজিটাল আর্থিক সেবায় মোবাইল ব্যাংকিংয়ে মার্চেন্টদের লেনদেন সীমা বাড়ানোর মতো কিছু জটিলতার সমাধান করা হলে এ খাতেও ৪ লাখ ৬০ হাজার কর্মসংস্থান বাড়ানো সম্ভব। প্রতিবেদনে বাংলাদেশে ব্যবসায়িক পরিবেশের ক্ষেত্রে পাঁচটি বাধার কথা উল্লেখ করা হয়। এগুলো হচ্ছে বিদ্যুৎ সমস্যা, অর্থায়নের সীমিত সুযোগ, দুর্নীতি, বৃহৎ অনানুষ্ঠানিক খাত ও করহার। প্রতিবেদন প্রকাশের পর অনুষ্ঠানস্থলে দুটি পৃথক প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী ও বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী, বিশ্বব্যাংকের অন্তর্বর্তীকালীন কান্ট্রি
ডিরেক্টর গেইল মার্টিন। আলোচনা দুটি সঞ্চালনা করেন আইএফসির বাংলাদেশ, ভুটান ও নেপালের কান্ট্রি ম্যানেজার মার্টিন হোল্টম্যান। অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কর্মসূচির সঙ্গে আইএফসির সুপারিশগুলো কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ এমন প্রশ্ন করা হয় লুৎফে সিদ্দিকীর কাছে। জবাবে তিনি বলেন, প্রতিবেদনে যেসব বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে তা নতুন কিছু নয়। আগে থেকেই এসব সমস্যা রয়েছে। এসব সমস্যা সমাধানে অন্তর্বর্তী সরকারের সদিচ্ছা রয়েছে। বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, এখন সরকারের অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে যত বেশি সম্ভব কর্মসংস্থান বাড়ানো। প্রতিবেদনে যেসব সুপারিশ উঠে এসেছে তা সরকারের কাজে সহায়ক হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। দ্বিতীয় প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সেলিম আর এফ হোসেন, বিকাশের প্রধান
নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কামাল কাদীর, অনন্ত গ্রুপের এমডি শরিফ জহির, এবিসি রিয়েল এস্টেটের এমডি শ্রাবন্তী দত্ত ও নিপ্পন পেইন্টের হেড অব অপারেশনস অরুণ মিত্রা। দেশে ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে কয়েকটি প্রধান চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন শরিফ জহির। তিনি বলেন, অবকাঠামো অন্যতম বড় সমস্যা। এটি সমাধান করা গেলে বর্তমান কর্মসংস্থানের পরিমাণ দুই-তিন গুণ বাড়ানো সম্ভব হবে। এ ছাড়া পরিবহন ও সরবরাহ খাত, গ্যাস-বিদ্যুতের মতো বিভিন্ন পরিষেবা এবং শুল্ক-কর নিয়েও নিয়মিত সমস্যায় পড়তে হয় বলে জানান তিনি। শরিফ জহির বলেন, সবগুলো সমস্যাই সমাধানযোগ্য। তবে এ জন্য একটি সুস্পষ্ট পথনকশা থাকা আবশ্যক।