ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                পর্দার আড়ালে দরকষাকষি: শর্ত নতুন সংবিধান প্রণয়ন
                                এমপিও শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন বেতন ৩০
                                ঢাবি শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে’ দেওয়ার হুমকি দিলেন শিবিরপন্থী ডাকসু সদস্য সর্বমিত্র চাকমা
                                চবি ক্যাম্পাস থেকে ছাত্রলীগ কর্মী সেজানকে তুলে নিয়ে কোপালো গুপ্ত শিবির সন্ত্রাসীরা
                                শিক্ষকদের এন্ট্রি পদ নবম গ্রেডসহ ৪-৬ স্তরের পদসোপান দাবি
                                শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জন্য মাউশির সতর্কবার্তা
                                রাবির দ্বাদশ সমাবর্তনের তারিখ ঘোষণা
চসিককে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে : ডা. শাহাদাত
                             
                                               
                    
                         চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের দায়িত্ব নেওয়ার পর দেখেছি দুর্নীতির সাগরে নিমজ্জিত সিটি করপোরেশন। সেখান থেকে একটি জায়গা বিপ্লব উদ্যানের দোকানগুলো হাত দিয়েছি সেখান ২৫টি দোকান থেকে ১০-১২ কোটি টাকা লোপাট হয়ে গেছে।
লোপাট কারা করেছে, আপনারা সব জানেন। গত ১০ বছরে ওই দোকানগুলো থেকে ৪০ থেকে ৫০ লাখ টাকা আসার কথা। সেখানে প্রতি বছরে ১ লাখ টাকা সিটি করপোরেশন পেত। কাজেই নিজের আখের গোছানোর জন্য সিটি করপোরেশনকে দুর্নীতির সাগরে নিমজ্জিত করে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় কাজীর দেউরীর নাসিমনভবনস্থ নগর বিএনপির কার্যালয়ে নগর যুবদলের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা 
বলেন। ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, ধৈর্য ধরেন, আমাকে কাজ করার সুযোগ দিন। আমি চাই এই সিটি করপোরেশন স্বাবলম্বী হোক। যেদিন আমি সিটি করপোরেশনে গিয়েছি প্রায় সাড়ে ৪শ কোটি টাকা দেনা নিয়ে শুরু করেছি। সিটি করপোরেশনের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ব্যয়ের প্রকল্পের কাজ এখনও চলমান রয়েছে। বিমানবন্দর সড়কসহ বিভিন্ন সড়ক উন্নয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগত উন্নয়নে আড়াই হাজার কোটি টাকার কাজ চলছে। ২০২২ সালের অক্টোবরে এ প্রকল্পের প্রায় শতকোটি টাকার ২৫টি কাজ গণখাতে ক্রয়বিধি না মেনে ঠিকাদারদের ভাগাভাগি করে দেয় সিটি করপোরেশন। নগর যুবদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশার সভাপতিত্বে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসেম বক্কর। মুস্তাকিম
মাহমুদ ও মো. হাসানের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন জিয়াউল হক মিন্টু, মোহাম্মদ জসিম, মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, মোহাম্মদ ইদ্রিস, মোহাম্মদ সেলিম, মোহাম্মদ ইসমাইল হুসাইন লেদু, মো. সোহেল, মোহাম্মদ রিদওয়ানুল হক, জাকির হোসেন, মোহাম্মদ সাদ্দামুল হক, মোহাম্মদ আমিনুল্লাহ দেলোয়ার, শফিউল বশর সাজু, ইয়াকুব খান, মো. রায়হান, মো. মিজান, মো. সাব্বির, রবিউল, মোহাম্মদ ফারুক, মো. খলিল, মো. আলি, মোহাম্মদ জাবেদুল হক, জাহেদ, রাকিবুল হাসান, রহিম মিনু, রাজিব ও রাজু আহমেদ প্রমুখ।
                    
                                                          
                    
                    
                                    বলেন। ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, ধৈর্য ধরেন, আমাকে কাজ করার সুযোগ দিন। আমি চাই এই সিটি করপোরেশন স্বাবলম্বী হোক। যেদিন আমি সিটি করপোরেশনে গিয়েছি প্রায় সাড়ে ৪শ কোটি টাকা দেনা নিয়ে শুরু করেছি। সিটি করপোরেশনের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ব্যয়ের প্রকল্পের কাজ এখনও চলমান রয়েছে। বিমানবন্দর সড়কসহ বিভিন্ন সড়ক উন্নয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগত উন্নয়নে আড়াই হাজার কোটি টাকার কাজ চলছে। ২০২২ সালের অক্টোবরে এ প্রকল্পের প্রায় শতকোটি টাকার ২৫টি কাজ গণখাতে ক্রয়বিধি না মেনে ঠিকাদারদের ভাগাভাগি করে দেয় সিটি করপোরেশন। নগর যুবদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশার সভাপতিত্বে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসেম বক্কর। মুস্তাকিম
মাহমুদ ও মো. হাসানের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন জিয়াউল হক মিন্টু, মোহাম্মদ জসিম, মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, মোহাম্মদ ইদ্রিস, মোহাম্মদ সেলিম, মোহাম্মদ ইসমাইল হুসাইন লেদু, মো. সোহেল, মোহাম্মদ রিদওয়ানুল হক, জাকির হোসেন, মোহাম্মদ সাদ্দামুল হক, মোহাম্মদ আমিনুল্লাহ দেলোয়ার, শফিউল বশর সাজু, ইয়াকুব খান, মো. রায়হান, মো. মিজান, মো. সাব্বির, রবিউল, মোহাম্মদ ফারুক, মো. খলিল, মো. আলি, মোহাম্মদ জাবেদুল হক, জাহেদ, রাকিবুল হাসান, রহিম মিনু, রাজিব ও রাজু আহমেদ প্রমুখ।

             

