
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বাংলাদেশের সব মানুষ ফিলিস্তিনিদের পাশে আছে: শায়খ আহমাদুল্লাহ

মোনাজাতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা চেয়ে কাঁদলেন লাখো মানুষ

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির ঘোষণাপত্রে যা বলা হলো

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান

রাজধানীতে ‘মার্চ ফর গাজা’ আজ

সেই সাত গোপন চুক্তি

বিনিয়োগে ‘লাল ফিতা’র দৌরাত্ম্য কমবে
কোনো মেডিকেল কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি: মহাপরিচালক

দেশের কোনো মেডিকেল কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাজমুল হোসেন।
শনিবার সকালে নীলফামারী সরকারি মেডিকেল কলেজ পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
তিনি বলেন, ৩৭টি মেডিকেল কলেজের মধ্যে ৬টি নবীন মেডিকেল কলেজ রয়েছে। যেগুলো ২০১৮ সালের দিকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে নীলফামারী মেডিকেল কলেজ একটি। স্বাভাবিকভাবে এই মেডিকেল কলেজ গুলোতে এখনো পরিপূর্ণ অবকাঠামো গড়ে তোলা সম্ভব হয়নি। তৎকালীন সরকার যথাযথ পরিকল্পনা ছাড়াই মেডিকেল কলেজগুলো স্থাপন করেন। পরে এই সমস্যা আরও জটিল হয়ে যায়।
তিনি আরও বলেন, যখন ২০২২-২৩ সালে এসে এক সিদ্ধান্তে মেডিকেল কলেজগুলোতে ১০৩০টি আসন বাড়িয়ে ফেলা হয়। এটার জন্য
যে প্রস্তুতি নেওয়া দরকার সেটি নেওয়া হয়নি। এ কারণে মেডিকেল কলেজগুলো ভারাক্রান্ত হয়ে পড়েছে। একটা মেডিকেল কলেজ যে পরিমাণ শিক্ষার্থীর জন্য উপযুক্ত তার থেকে অনেক বেশি শিক্ষার্থী নিয়ে চালাতে হচ্ছে। শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, নীলফামারী মেডিকেল কলেজসহ নবীন ৬ মেডিকেল কলেজ বা এর বাইরে অন্য যেকোনো সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজে যদি মান সম্পন্ন শিক্ষা দেওয়া সম্ভব না হয়। তাহলে অবশ্যই আমাদের কিছু কঠিন সিদ্ধান্ত নিতেই হবে। তিনি বলেন, আমরা চাই না, মেডিকেল কলেজগুলোতে এমন চিকিৎসক তৈরি হোক যারা মানসম্পন্ন চিকিৎসা দিতে পারবে না। কারণ হচ্ছে আমরা যদি যথাযথ শিক্ষা দিতে না পারি তাহলে যথাযথ চিকিৎসক তৈরি হবে না। আমাদের প্রথম চেষ্টা অবশ্যই
এই মেডিকেল কলেজগুলোর মান উন্নয়ন করা। এর আগে নীলফামারী সরকারি মেডিকেল কলেজের সম্মেলন কক্ষে অধ্যক্ষ ডা. জিম্মা হোসেনের সভাপতিত্বে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন মহাপরিচালক। মতবিনিময় সভায় নীলফামারী সরকারি মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণসহ সার্বিক সমস্য তার কাছে তুলে ধরেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। পরিদর্শন শেষে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে ৪টি গাছের চারা রোপন করেন তিনি। এ সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (মানবসম্পদ ও ব্যবস্থাপনা) ডা. মাসুদুর রহমান, উপপরিচালক (সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজ) ডা. সৈয়দ মোহাম্মদ বাকী বিল্লাহসহ রংপুর ও দিনাজপুর সরকারি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষরা উপস্থিত ছিলেন।
যে প্রস্তুতি নেওয়া দরকার সেটি নেওয়া হয়নি। এ কারণে মেডিকেল কলেজগুলো ভারাক্রান্ত হয়ে পড়েছে। একটা মেডিকেল কলেজ যে পরিমাণ শিক্ষার্থীর জন্য উপযুক্ত তার থেকে অনেক বেশি শিক্ষার্থী নিয়ে চালাতে হচ্ছে। শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, নীলফামারী মেডিকেল কলেজসহ নবীন ৬ মেডিকেল কলেজ বা এর বাইরে অন্য যেকোনো সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজে যদি মান সম্পন্ন শিক্ষা দেওয়া সম্ভব না হয়। তাহলে অবশ্যই আমাদের কিছু কঠিন সিদ্ধান্ত নিতেই হবে। তিনি বলেন, আমরা চাই না, মেডিকেল কলেজগুলোতে এমন চিকিৎসক তৈরি হোক যারা মানসম্পন্ন চিকিৎসা দিতে পারবে না। কারণ হচ্ছে আমরা যদি যথাযথ শিক্ষা দিতে না পারি তাহলে যথাযথ চিকিৎসক তৈরি হবে না। আমাদের প্রথম চেষ্টা অবশ্যই
এই মেডিকেল কলেজগুলোর মান উন্নয়ন করা। এর আগে নীলফামারী সরকারি মেডিকেল কলেজের সম্মেলন কক্ষে অধ্যক্ষ ডা. জিম্মা হোসেনের সভাপতিত্বে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন মহাপরিচালক। মতবিনিময় সভায় নীলফামারী সরকারি মেডিকেল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণসহ সার্বিক সমস্য তার কাছে তুলে ধরেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। পরিদর্শন শেষে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে ৪টি গাছের চারা রোপন করেন তিনি। এ সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (মানবসম্পদ ও ব্যবস্থাপনা) ডা. মাসুদুর রহমান, উপপরিচালক (সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজ) ডা. সৈয়দ মোহাম্মদ বাকী বিল্লাহসহ রংপুর ও দিনাজপুর সরকারি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষরা উপস্থিত ছিলেন।