ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
সাংবাদিককে হুমকি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মিলার
রাফায় বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরাইল, নিহত ৬ ফিলিস্তিনি
ইসরাইলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করল তুরস্ক
ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করবে কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্রে ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলন, বাইডেন কেন চুপ?
যুক্তরাষ্ট্রকে কি টেক্কা দেবে চীনের সর্বাধুনিক রণতরী?
ইউক্রেন যুদ্ধে শ্বাসরোধী রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে রাশিয়া
কাতার থেকে সরছে হামাসের কার্যালয়, আলোচনায় দুই দেশ
কাতারে দীর্ঘদিন থেকে অবস্থান করে আসছিলেন ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতারা। এবার সম্ভবত কাতার ছাড়তে হবে তাদের। এক্ষেত্রে গোষ্ঠীটির পরবর্তী গন্তব্য হতে পারে দুটি দেশ। বিষয়টি নিয়ে এখনো আলোচনা চলছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বলা হচ্ছে, হামাসের হাতে বন্দি ইসরাইলি জিম্মিদের মুক্তির বিষয়টি নিয়ে সশস্ত্র সংগঠনটিকে চাপ দিতে গোষ্ঠীটির আশ্রয়দাতা দেশ কাতারের ওপর পশ্চিমা বিশ্বের চাপ বাড়ছে। কিন্তু স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ইসরাইলি কারাগারে বন্দি ফিলিস্তিনিদের মুক্তিসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে হামাস এখনো অনড়। এই অবস্থায় কাতার অনেকটাই শাখের করাতের ওপর আছে বলেই মনে হচ্ছে।
মূলত কাতারের ওপর থেকে চাপ অপসারণ এবং একই সঙ্গে ইসরাইলের সঙ্গে
যুদ্ধবিরতিসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে চূড়ান্ত চুক্তির বিষয়ে কোনো ধরনের ছাড় না দেওয়ার মনোভাব থেকেই হামাস কাতার থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। আরব বিশ্বের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামাস সম্প্রতি উপসাগরীয় অঞ্চলের দুটি দেশের সঙ্গে আলোচনা করেছে যেন গোষ্ঠীটির শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাদের আশ্রয় দেওয়া হয়। এই দুটি দেশের একটি হলো ওমান। অপর দেশটি কোনটি সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি প্রতিবেদনে। গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনায় অংশ নেওয়া এক আরব মধ্যস্থতাকারীকে উদ্ধৃত করে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলেছে, ‘আলোচনা এরই মধ্যে আবারও স্থগিত হয়ে গেছে। এমন কোনো লক্ষণ বা সম্ভাবনা নেই যে তা আবার শিগগির
শুরু হবে। হামাস ও আলোচকদের মধ্যে অবিশ্বাস বাড়ছে।’ বিষয়টির স্পর্শকাতরতা বিবেচনায় নাম প্রকাশ করতে চাননি এই আরব কূটনীতিবিদ। অপর এক আরব মধ্যস্থতাকারী সতর্ক করে বলেছেন, ‘আলোচনা সম্পূর্ণভাবে বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই বাস্তব।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, হামাস নেতারা পশ্চিমা বিশ্বের শর্তে জিম্মি মুক্তির চুক্তিতে রাজি না হলে কাতার থেকে বহিষ্কৃত হতে পারেন। আর এই আশঙ্কা থেকেই নতুন আশ্রয় খুঁজছে দেশটি।
যুদ্ধবিরতিসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে চূড়ান্ত চুক্তির বিষয়ে কোনো ধরনের ছাড় না দেওয়ার মনোভাব থেকেই হামাস কাতার থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। আরব বিশ্বের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামাস সম্প্রতি উপসাগরীয় অঞ্চলের দুটি দেশের সঙ্গে আলোচনা করেছে যেন গোষ্ঠীটির শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাদের আশ্রয় দেওয়া হয়। এই দুটি দেশের একটি হলো ওমান। অপর দেশটি কোনটি সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি প্রতিবেদনে। গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনায় অংশ নেওয়া এক আরব মধ্যস্থতাকারীকে উদ্ধৃত করে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলেছে, ‘আলোচনা এরই মধ্যে আবারও স্থগিত হয়ে গেছে। এমন কোনো লক্ষণ বা সম্ভাবনা নেই যে তা আবার শিগগির
শুরু হবে। হামাস ও আলোচকদের মধ্যে অবিশ্বাস বাড়ছে।’ বিষয়টির স্পর্শকাতরতা বিবেচনায় নাম প্রকাশ করতে চাননি এই আরব কূটনীতিবিদ। অপর এক আরব মধ্যস্থতাকারী সতর্ক করে বলেছেন, ‘আলোচনা সম্পূর্ণভাবে বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই বাস্তব।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, হামাস নেতারা পশ্চিমা বিশ্বের শর্তে জিম্মি মুক্তির চুক্তিতে রাজি না হলে কাতার থেকে বহিষ্কৃত হতে পারেন। আর এই আশঙ্কা থেকেই নতুন আশ্রয় খুঁজছে দেশটি।