ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
সেনাবাহিনী মোতায়েনের সুযোগ নেই: ইসি আলমগীর
মে দিবসে নয়াপল্টনে সমাবেশের ঘোষণা বিএনপির
আ.লীগের ত্রাণবিষয়ক উপ-কমিটির পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ
বাংলাদেশে আজ সবচেয়ে অবহেলিত শ্রমিক সমাজ: রিজভী
এবারও কথা শুনছেন না এমপি-মন্ত্রীর স্বজনরা
আ.লীগের প্রতিদ্বন্দ্বী আ.লীগ উপজেলা ভোটে সংঘাত-সহিংসতার আশঙ্কা
পুলিশকে সত্যের পক্ষে দাঁড়ানোর আহ্বান রিজভীর
আমি বলেছিলাম ১০ ডিসেম্বর ‘ঘোড়ার ডিম’ হবে: শামীম ওসমান
গত বছরের ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশ ও জমায়েতকে ইঙ্গিত করে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান বলেছেন, 'বিএনপি বলেছিল ১০ ডিসেম্বর হ্যান হবে, ত্যান হবে; আমি বলেছিলাম ঘোড়ার ডিম হবে। এখনও বলছি ঘোড়ার ডিম না, বিএনপির কোনো ডিমই হবে না। ঘোড়াও ওদের জন্য ডিম পাড়বে না। ওদের দিন শেষ।'
বৃহস্পতিবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্যানেলের প্রচারে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। শামীম ওসমান বলেন, 'আপনারা অনেক বড় বড় কথা বলছেন, শান্ত থাকুন; নারায়ণগঞ্জের পরিবেশে শান্ত থাকতে দেন। আমরা সবাইকে ক্ষমা করে দিয়েছি। আমাদের ওপর অনেক নির্যাতন করা হয়েছিল। সেগুলো যদি আমাদের মনে
পড়ে যায়, তাহলে কিন্তু আপনাদের নারায়ণগঞ্জে বাস করা কঠিন হয়ে যাবে।' বিএনপি নেতাদের প্রতি প্রশ্ন করে তিনি বলেন, '২০০১ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত কী করেছেন? পঁচাত্তর সালের পর যখন ক্ষমতায় ছিলেন, তখন কী করেছিলেন? এই আদালত থেকে আওয়ামী লীগের নেতাদের মার খেয়ে চলে যেতে হয়েছে। এগুলো কি সামান্য অত্যাচার?' শামীম ওসমান বলেন, 'বাড়িঘরেও হামলা করা হয়েছিল, ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় এক খুনির নির্দেশে ৯ নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছিল। বিএনপি আমলে নারায়ণগঞ্জের ৪৯ জনকে আমাদের হাত দিয়ে দাফন করতে হয়েছে।' আওয়ামী প্যানেলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী যেন সমান ভোট পান, সে আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, 'ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বে যাবেন না। সবাই একত্রিত হয়ে বারে
আওয়ামী লীগ প্যানেলকে জয়যুক্ত করবেন।' এ সময় উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খোকন সাহা, সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মনিরুজ্জামান বুলবুল, সাবেক পিপি ওয়াজেদ আলী খোকন, সভাপতি প্রার্থী হাসান ফেরদৌস জুয়েল, সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী মোহাম্মদ মোহসীন মিয়া প্রমুখ।
পড়ে যায়, তাহলে কিন্তু আপনাদের নারায়ণগঞ্জে বাস করা কঠিন হয়ে যাবে।' বিএনপি নেতাদের প্রতি প্রশ্ন করে তিনি বলেন, '২০০১ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত কী করেছেন? পঁচাত্তর সালের পর যখন ক্ষমতায় ছিলেন, তখন কী করেছিলেন? এই আদালত থেকে আওয়ামী লীগের নেতাদের মার খেয়ে চলে যেতে হয়েছে। এগুলো কি সামান্য অত্যাচার?' শামীম ওসমান বলেন, 'বাড়িঘরেও হামলা করা হয়েছিল, ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় এক খুনির নির্দেশে ৯ নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছিল। বিএনপি আমলে নারায়ণগঞ্জের ৪৯ জনকে আমাদের হাত দিয়ে দাফন করতে হয়েছে।' আওয়ামী প্যানেলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী যেন সমান ভোট পান, সে আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, 'ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বে যাবেন না। সবাই একত্রিত হয়ে বারে
আওয়ামী লীগ প্যানেলকে জয়যুক্ত করবেন।' এ সময় উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খোকন সাহা, সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মনিরুজ্জামান বুলবুল, সাবেক পিপি ওয়াজেদ আলী খোকন, সভাপতি প্রার্থী হাসান ফেরদৌস জুয়েল, সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী মোহাম্মদ মোহসীন মিয়া প্রমুখ।