ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
আওয়ামী-ঝড়ে নাস্তানাবুদ অন্য দলের প্রার্থীরা
ভোটে সহযোগিতা করলেও ব্যবস্থা নেবে বিএনপি
একি বললেন ছাত্রলীগ নেতা!
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সেই বক্তব্যের জবাব দিলেন রিজভী
বাংলাদেশ ব্যাংকে থলের বিড়াল বের হচ্ছে: রিজভী
রিজার্ভ আর সরকারের পতন কোনোভাবেই ঠেকানো যাবে না: এবি পার্টি
আ.লীগের কারণে পানির ন্যায্য হিস্যা থেকে বঞ্চিত দেশ: ফখরুল
পুলিশকে সত্যের পক্ষে দাঁড়ানোর আহ্বান রিজভীর
পুলিশকে সত্যের পক্ষে এবং মিথ্যার বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘যুবলীগ-ছাত্রলীগ যা করছে পুলিশও তাই করছে। সেভাবেই পুলিশকে গড়ে তুলেছে শেখ হাসিনার সরকার।’
সোমবার রাজধানীর খিলগাঁও তালতলায় প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে সাধারণ মানুষের মাঝে বিশুদ্ধ খাবার পানি, স্যালাইন ও লিফলেট বিতরণ কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন। ২৩নং ওয়ার্ড বিএনপি আয়োজিত এ কর্মসূচিতে আরও অংশ নেন কেন্দ্রীয় নেতা শিরিন সুলতানা, ডা. রফিকূল ইসলাম, মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক, রামপুরা থানা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নীলুফার ইয়াসমীন নীলু, বিএনপি নেতা আমিনুল ইসলাম, আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, ভিপি এজিএম শামসুল ইসলাম, হাজী মোহাম্মদ ইউসুফ, এবিএমএ আব্দুর রাজ্জাক প্রমুখ।
রিজভী
বলেন, ‘রোববার ডিএমপির সাবেক কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান মিয়া বলেছেন, গত বছরের ২৮ অক্টোবর যদি ডিএমপি সফল না হতো, তাহলে গণতন্ত্র বিপন্ন হতো ও দেশের চলমান উন্নয়ন কর্মকাণ্ড মারাত্মকভাবে ব্যাহত হতো।’ দেখুন সেইদিন ১০ থেকে ১৫ লাখের বেশি মানুষ নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে হাজির হয়েছিল। সেখানে আওয়ামী লীগের সাবেক একজন মেয়রের নেতৃত্বে কিছু সন্ত্রাসীকে ওই মহাসমাবেশ দিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেয়। একটা ছুতা দিয়ে এতবড় একটি শান্তিপূর্ণ সমাবেশ পণ্ড করা হলো।’ তিনি আরও বলেন, ‘সেদিন একজন সাংবাদিক ও যুবদল নেতাকে হত্যা করা হয়। এটাকেই আসাদুজ্জামান গণতন্ত্র রক্ষার ধারাবাহিকতা বলছেন। এই কথাগুলো হিটলার ও মসোলিনীর পুলিশরাও বলত। আসলে যেখানেই একদলীয় শাসন, সেখানকার পুলিশই
এই ধরনের কথা বলে। এখন পুলিশ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ একাকার।’ রিজভী বলেন, ‘এভাবেই শেখ হাসিনা পুলিশ বাহিনী গড়ে তুলেছেন। এত বড় একটি জনসমাবেশকে তারা পণ্ড করেছে। সেখানে তারা তাণ্ডব চালিয়েছে, গুলি করেছে, সাউন্ডবোমা নিক্ষেপ করেছে, হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে, এর কৃতিত্ব নেন আওয়ামীমনা পুলিশ কমিশনার আসাদুজ্জামানরা।’ তিনি বলেন, আসাদুজ্জামানদের বলব, আপনারা একটু সত্যের পথে আসুন, মিথ্যা বিরুদ্ধে দাঁড়ান। রিজভী বলেন, ‘এই আওয়ামী লীগ আমলেই পুলিশ সদস্যরা গুম-খুন করার কাজ করেছেন। তাদের দিয়েই একতরফা ভোট করিয়েছে, জোর করে ব্যালট বাক্স ভর্তি করেছে। স্বেচ্ছায় স্বীকৃতি দিচ্ছেন আপনারা অন্যায় করেছেন। এই পাপের জবাবদিহি করতেই হবে। কে কী করেছেন তার রেকর্ড জনগণ রাখছে। কী করে একটি গণতান্ত্রিক
আন্দোলনকে পুলিশ পায়ের বুট দিয়ে পদদলিত করছে, সেটা নিয়ে গর্ব করছেন-এটা হবে না। মানুষ ফুসে ওঠবে।’
বলেন, ‘রোববার ডিএমপির সাবেক কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান মিয়া বলেছেন, গত বছরের ২৮ অক্টোবর যদি ডিএমপি সফল না হতো, তাহলে গণতন্ত্র বিপন্ন হতো ও দেশের চলমান উন্নয়ন কর্মকাণ্ড মারাত্মকভাবে ব্যাহত হতো।’ দেখুন সেইদিন ১০ থেকে ১৫ লাখের বেশি মানুষ নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে হাজির হয়েছিল। সেখানে আওয়ামী লীগের সাবেক একজন মেয়রের নেতৃত্বে কিছু সন্ত্রাসীকে ওই মহাসমাবেশ দিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেয়। একটা ছুতা দিয়ে এতবড় একটি শান্তিপূর্ণ সমাবেশ পণ্ড করা হলো।’ তিনি আরও বলেন, ‘সেদিন একজন সাংবাদিক ও যুবদল নেতাকে হত্যা করা হয়। এটাকেই আসাদুজ্জামান গণতন্ত্র রক্ষার ধারাবাহিকতা বলছেন। এই কথাগুলো হিটলার ও মসোলিনীর পুলিশরাও বলত। আসলে যেখানেই একদলীয় শাসন, সেখানকার পুলিশই
এই ধরনের কথা বলে। এখন পুলিশ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ একাকার।’ রিজভী বলেন, ‘এভাবেই শেখ হাসিনা পুলিশ বাহিনী গড়ে তুলেছেন। এত বড় একটি জনসমাবেশকে তারা পণ্ড করেছে। সেখানে তারা তাণ্ডব চালিয়েছে, গুলি করেছে, সাউন্ডবোমা নিক্ষেপ করেছে, হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে, এর কৃতিত্ব নেন আওয়ামীমনা পুলিশ কমিশনার আসাদুজ্জামানরা।’ তিনি বলেন, আসাদুজ্জামানদের বলব, আপনারা একটু সত্যের পথে আসুন, মিথ্যা বিরুদ্ধে দাঁড়ান। রিজভী বলেন, ‘এই আওয়ামী লীগ আমলেই পুলিশ সদস্যরা গুম-খুন করার কাজ করেছেন। তাদের দিয়েই একতরফা ভোট করিয়েছে, জোর করে ব্যালট বাক্স ভর্তি করেছে। স্বেচ্ছায় স্বীকৃতি দিচ্ছেন আপনারা অন্যায় করেছেন। এই পাপের জবাবদিহি করতেই হবে। কে কী করেছেন তার রেকর্ড জনগণ রাখছে। কী করে একটি গণতান্ত্রিক
আন্দোলনকে পুলিশ পায়ের বুট দিয়ে পদদলিত করছে, সেটা নিয়ে গর্ব করছেন-এটা হবে না। মানুষ ফুসে ওঠবে।’