ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গ্রামেই বেশি কোমল পানীয়ের প্লাস্টিক বোতল ব্যবহার
চাঁদপুরে জাহাজে সাত খুনের ঘটনায় মামলা
আহত জুয়েলের শ্বাসনালীতে লাগানো হলো টিউব, শরীরের ৭৫% ‘ভালো’
জাহাজে ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় হত্যা করা হয় ৭ জনকে
মুক্তিযোদ্ধা কানুকে জুতার মালা, ভাইরাল ছবির পেছনের গল্প
বিয়ের দাবিতে তরুণীর অনশন
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের বাড়বাড়ন্ত
আবু সাঈদ হত্যায়: দুই মামলার তদন্ত একসঙ্গে চলবে
রংপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ নিহত হওয়ার ঘটনায় দুটি হত্যা মামলা হয়েছে। একটি মামলার বাদী আবু সাঈদের বড় ভাই, আরেকটিতে পুলিশ। এ দুই মামলা একসঙ্গে চলতে বাধা নেই বলে গত রোববার আদেশ দিয়েছেন আদালত। মামলা দুটি তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) রংপুর।
আবু সাঈদ কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন। গত ১৬ জুলাই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ফটকের সামনে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগের সংঘর্ষ হয়। সেখানে পুলিশের গুলিতে তিনি নিহত হন। পরদিন বিশ্ববিদ্যালয় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বিভূতিভূষণ বাদী হয়ে তাজহাট থানায় মামলা করেন। তাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে আবু সাঈদ নিহতের
বিষয়টি এজাহারে স্পষ্ট ছিল না। মামলায় আসামি করা হয় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের। ১৮ আগস্ট পরিবারের পক্ষ থেকে আরেকটি হত্যা মামলা করেন আবু সাঈদের বড় ভাই রমজান আলী। ওই মামলায় ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৩০-৩৫ জনকে আসামি করা হয়। আদালত সূত্রে জানা গেছে, রংপুর পিবিআইর সুপার ২৭ আগস্ট দুই মামলার করণীয় সম্পর্কে নির্দেশনা চেয়ে সিএমএম আদালতে আবেদন করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মামলা দুটির তদন্ত করবেন একই তদন্ত কর্মকর্তা– আদেশ দেন রংপুরের কোতোয়ালি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতের বিচারক। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রংপুর পিবিআইর পুলিশ সুপার এবিএম জাকির হোসেন জানান, দুই মামলার তদন্ত কীভাবে চলবে– এ বিষয়ে আদালতে আবেদন করা হয়েছিল। আদালত বলেছেন, একসঙ্গে
তদন্তে কোনো বাধা নেই। আবু সাঈদ হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। আইনজীবী শামিম আল মামুন, রোকনুজ্জামান রোকন, রায়হান কবিরসহ বাদীপক্ষে নিয়োজিত প্যানেলের আইনজীবীরা আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তারসহ তদন্ত শেষ করে বিচার দাবি করেছেন। দুই মামলার তদন্ত একসঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে কিনা– এমন প্রশ্নের জবাবে আইনজীবী রোকনুজ্জামান রোকন বলেন, যেহেতু দুটি মামলাই জিআর (জেনারেল রেজিস্ট্রার), সেহেতু তদন্ত সাংঘর্ষিক হবে না।
বিষয়টি এজাহারে স্পষ্ট ছিল না। মামলায় আসামি করা হয় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের। ১৮ আগস্ট পরিবারের পক্ষ থেকে আরেকটি হত্যা মামলা করেন আবু সাঈদের বড় ভাই রমজান আলী। ওই মামলায় ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৩০-৩৫ জনকে আসামি করা হয়। আদালত সূত্রে জানা গেছে, রংপুর পিবিআইর সুপার ২৭ আগস্ট দুই মামলার করণীয় সম্পর্কে নির্দেশনা চেয়ে সিএমএম আদালতে আবেদন করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মামলা দুটির তদন্ত করবেন একই তদন্ত কর্মকর্তা– আদেশ দেন রংপুরের কোতোয়ালি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতের বিচারক। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রংপুর পিবিআইর পুলিশ সুপার এবিএম জাকির হোসেন জানান, দুই মামলার তদন্ত কীভাবে চলবে– এ বিষয়ে আদালতে আবেদন করা হয়েছিল। আদালত বলেছেন, একসঙ্গে
তদন্তে কোনো বাধা নেই। আবু সাঈদ হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। আইনজীবী শামিম আল মামুন, রোকনুজ্জামান রোকন, রায়হান কবিরসহ বাদীপক্ষে নিয়োজিত প্যানেলের আইনজীবীরা আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তারসহ তদন্ত শেষ করে বিচার দাবি করেছেন। দুই মামলার তদন্ত একসঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে কিনা– এমন প্রশ্নের জবাবে আইনজীবী রোকনুজ্জামান রোকন বলেন, যেহেতু দুটি মামলাই জিআর (জেনারেল রেজিস্ট্রার), সেহেতু তদন্ত সাংঘর্ষিক হবে না।