
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অবৈধ সরকারের পতন ছাড়া গণতন্ত্র ও আইনের সুশাসন সম্ভব নয়: বাংলাদেশ ছাত্রলীগ

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে জামায়াত ও এনসিপির হুমকি: রাজনৈতিক ঐক্যের ফাটল নাকি নতুন ষড়যন্ত্রের ছায়া?

মূলা, বেগুনসহ এনসিপিকে ফের ৫০টি প্রতীক বেছে নিতে সময় বেঁধে দিলো ইসি

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের
আওয়ামী লীগ ঘুরে দাঁড়াতে চেষ্টা করছে!

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে সাংগঠনিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে আওয়ামী লীগ। এক রিপোর্টে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি বাংলা জানিয়েছে, তৃণমূল পর্যায়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগ অফিসের অবস্থা এখন একেবারে বিধ্বস্ত। অধিকাংশ অফিসের ভেতর আসবাবপত্রের ধ্বংসাবশেষ পড়ে রয়েছে এবং মূল ফটকে তালা ঝুলছে।
স্থানীয়দের মতে, একসময় এই অফিসে নেতাকর্মীদের আনাগোনা ছিল, কিন্তু বর্তমানে কেউ আসেন না। তাদের মধ্যে একজন জানান, “সবাই তো পলাইছে। কেউ গ্রামে নাই। একটা নেতাও নাই।”
দেশের বিভিন্ন এলাকাতে দেখা যাচ্ছে, আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাই স্থান ত্যাগ করেছেন। কেউ ঢাকায়, কেউ বিদেশে এবং বাকিরা কারাগারে বা নানা কারণে এলাকায় আছেন। স্থানীয় নেতাদের মধ্যে কেউ কেউ জানান, দলের নির্দেশনা না পাওয়ায় তারা
বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে, আওয়ামী লীগে পুনর্গঠন এবং ঘুরে দাঁড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দলটির সভানেত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যেই দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে ভার্চুয়াল মিটিংয়ে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন, যা দলের শীর্ষ নেতা-কর্মীদের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাসিম জানান, দলের পক্ষ থেকে ধাপে ধাপে কর্মসূচি দেওয়া হবে এবং হরতালসহ অন্যান্য কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে তৃণমূলের দুর্বল অবস্থার কারণে দলের পুনর্গঠনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা হচ্ছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষক জোবাইদা নাসরীন বলেন, “আওয়ামী লীগ দলের পুনর্গঠন এবং জনগণের কাছে ফিরে আসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি।” তিনি আরও জানান, দলের শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি জনগণের সাড়া এবং তাদের কৌশল জনগণের সামনে তুলে
ধরার উপায়ই দলের জন্য একটি বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিবিসি বাংলা সূত্রে জানা গেছে, দলের নেতা-কর্মীরা এখনো নির্দেশনা এবং কর্মসূচির অপেক্ষায় রয়েছেন, যদিও তাদের সামনে রয়েছে প্রশাসনিক বাধা, গ্রেপ্তারের আতঙ্ক এবং দলীয় সাংগঠনিক দুর্বলতা। তবুও দলটি আশা করছে, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিসহ সরকারের বিরুদ্ধে জনগণের অসন্তোষ তাদের পুনর্গঠনের জন্য সহায়ক হতে পারে। তবে, দলের বর্তমান পরিস্থিতি এবং সাংগঠনিক শক্তি পুনরুদ্ধারের জন্য আওয়ামী লীগকে আরো অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে।
বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে, আওয়ামী লীগে পুনর্গঠন এবং ঘুরে দাঁড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দলটির সভানেত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যেই দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে ভার্চুয়াল মিটিংয়ে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন, যা দলের শীর্ষ নেতা-কর্মীদের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাসিম জানান, দলের পক্ষ থেকে ধাপে ধাপে কর্মসূচি দেওয়া হবে এবং হরতালসহ অন্যান্য কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে তৃণমূলের দুর্বল অবস্থার কারণে দলের পুনর্গঠনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা হচ্ছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষক জোবাইদা নাসরীন বলেন, “আওয়ামী লীগ দলের পুনর্গঠন এবং জনগণের কাছে ফিরে আসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি।” তিনি আরও জানান, দলের শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি জনগণের সাড়া এবং তাদের কৌশল জনগণের সামনে তুলে
ধরার উপায়ই দলের জন্য একটি বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিবিসি বাংলা সূত্রে জানা গেছে, দলের নেতা-কর্মীরা এখনো নির্দেশনা এবং কর্মসূচির অপেক্ষায় রয়েছেন, যদিও তাদের সামনে রয়েছে প্রশাসনিক বাধা, গ্রেপ্তারের আতঙ্ক এবং দলীয় সাংগঠনিক দুর্বলতা। তবুও দলটি আশা করছে, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিসহ সরকারের বিরুদ্ধে জনগণের অসন্তোষ তাদের পুনর্গঠনের জন্য সহায়ক হতে পারে। তবে, দলের বর্তমান পরিস্থিতি এবং সাংগঠনিক শক্তি পুনরুদ্ধারের জন্য আওয়ামী লীগকে আরো অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে।