ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
মায়ের তৃতীয় স্বামীর হাতে খুন অভিনেত্রীসহ ছয়, এক যুগ পর দোষী সাব্যস্ত
সালমানের নায়িকা হতে পারে যা বললেন উচ্ছ্বাসিত রাশমিকা
চিত্রনায়ক সোহেল হত্যায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষীরা গা বাঁচিয়ে সাক্ষ্য দিয়েছেন: আদালত
নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন
নিজের গোপন কীর্তি ফাঁস করলেন কাজল
সব নারী সাধু না, নারীবাদী সাজার ভান করে: রিচা চাড্ডা
ব্যারিস্টার সুমনকে নিয়ে মুখ খুললেন পিয়া জান্নাতুল
‘অসুস্থ হয়ে পড়লে মেকআপ রুমে আটকে রাখত’
ভারতীয় হিন্দি চলচ্চিত্রের ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী কৃষ্ণা মুখোপাধ্যায়।তিনি ‘ইয়ে হ্যায় মহব্বত’ ধারাবাহিকের মাধ্যমে নজর কাড়েন। এরপর শুভ সগুন ধারাবাহিকেও কাজ করেন। এই ধারাবাহিকে কাজ করার পর থেকেই আতঙ্কে দিন কাটাছে অভিনেত্রীর।
অভিনেত্রী জানিয়েছেন, তাকে মেকআপ রুমে আটকে রাখা হতো, এমনকি পাঁচ মাসের বকেয়া টাকাও দেওয়া হয়নি। এই বিষয় নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন।
ইনস্টাগ্রামে কৃষ্ণা মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ‘আমি কখনও আমার মনের কথাটা বলার সাহস পাইনি। কিন্তু আজ ঠিক করেছি আর চুপ করে থাকব না। আমি গত দেড় বছর ধরে কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। আমি একা থাকলেই দুশ্চিন্তায় ভুগছি, আতঙ্কিত হয়ে পড়ছি। অবসাদে ভুগছি। আমি যখন শেষবারের মতো দঙ্গল
টিভির জন্য শুভ সগুন ধারাবাহিকে কাজ করছিলাম তখন থেকে শুরু। সেটা আমার জীবনের সব থেকে বড় ভুল সিদ্ধান্ত ছিল।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রযোজক কুন্দন সিং আমায় প্রতিনিয়ত অপমান করতেন। অসুস্থ হয়ে পড়লে মেকআপ রুমে আটকে রাখতেন। ওরা আমায় টাকা দিত না। আমি অসুস্থ ছিলাম বলে কাজ বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। আমি যখন জামা-কাপড় বদলাতাম তখন তারা এমনভাবে দরজা ধাক্কা দিত মনে হতো যেন ভেঙে ফেলবে।’ কৃষ্ণা আরও জানান, ‘আজ পাঁচ মাস হয়েছে আমি এখনও বকেয়া টাকা পাইনি। অনেকবার দঙ্গল টিভির অফিসে গিয়েছি, প্রযোজকের অফিসে গিয়েছি কিন্তু কেউ সহযোগিতা করেনি। আমার মনে হচ্ছে আমি শেষ হয়ে যাচ্ছি। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।’
টিভির জন্য শুভ সগুন ধারাবাহিকে কাজ করছিলাম তখন থেকে শুরু। সেটা আমার জীবনের সব থেকে বড় ভুল সিদ্ধান্ত ছিল।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রযোজক কুন্দন সিং আমায় প্রতিনিয়ত অপমান করতেন। অসুস্থ হয়ে পড়লে মেকআপ রুমে আটকে রাখতেন। ওরা আমায় টাকা দিত না। আমি অসুস্থ ছিলাম বলে কাজ বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। আমি যখন জামা-কাপড় বদলাতাম তখন তারা এমনভাবে দরজা ধাক্কা দিত মনে হতো যেন ভেঙে ফেলবে।’ কৃষ্ণা আরও জানান, ‘আজ পাঁচ মাস হয়েছে আমি এখনও বকেয়া টাকা পাইনি। অনেকবার দঙ্গল টিভির অফিসে গিয়েছি, প্রযোজকের অফিসে গিয়েছি কিন্তু কেউ সহযোগিতা করেনি। আমার মনে হচ্ছে আমি শেষ হয়ে যাচ্ছি। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।’