ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নওগাঁর মান্দা মডেল প্রেসক্লাবের সভাপতি আ: রাজ্জাক ও সম্পাদক পলাশ
তারেক রহমানের পার্টনার ‘খাম্বা মামুন’ দুর্নীতি-অর্থপাচারের পর অস্ত্র মামলাতেও খালাস
শেরপুরে গ্রেপ্তার সহকর্মীকে আদালতে দেখতে গিয়ে কারাগারে গেলেন সাংবাদিক নেতা
মেজর ডালিমের পর এবার ইলিয়াসের টকশোতে আসছে কর্নেল রাশেদ
ঢাকা আন্তর্জাতিক মেলায় রাখা হয়নি বসার স্থান, ভোগান্তিতে দর্শনার্থীরা
রিসোর্টে আটক ১৬ শিক্ষার্থী, বিয়ে দেওয়া হলো ৮ তরুণ-তরুণীকে
আরাকান আর্মিকে নিয়ে বিপদ বাড়ছে বাংলাদেশের!
স্কুলছাত্রীকে নিয়ে পুলিশের কনস্টেবল উধাও
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক স্কুলছাত্রীকে নিয়ে পালিয়েছে মো. সুমন হোসেন (২৬) নামের পুলিশের এক কনস্টেবল। গত চার দিন ধরে তাদের কোনো খোঁজ না পাওয়া বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় স্কুল ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে ওই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেন।
ঘটনাটি গত সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার রায়পুর গ্রামের ঘটে।
সুমন হোসেন জীবননগর থানার রায়পুর পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন। সে যশোর সদর উপজেলার জগতনাথপুর গ্রামের ইউনুস খানের ছেলে।
ওই স্কুল শিক্ষার্থীর বাবা জানান, কনস্টেবল সুমন হোসেন রায়পুর পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত থাকা অবস্থায় আমার স্কুল পড়ুয়া কন্যার সঙ্গে প্রেম ভালোবাসা সম্পর্ক গড়ে তোলে। সুমন হোসেনের বাড়িতে স্ত্রী থাকা
সত্ত্বেও আমার মেয়ের কাছে অবিবাহিত বলে সে সম্পর্কে করে। ঘটনাটি আমরা জানতে পেরে জীবননগর থানায় অভিযোগ করি। অভিযোগের পর তাকে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ লাইনে নেওয়া হয়। সেখান থেকে আবার জামজামি পুলিশ ফাঁড়িতে বদলি হয়। তিনি বলেন, কয়েকদিন আগে তাকে আবার র্যাবে বদলি করা হলে সে সেখানে যোগদান না করে, গত সোমবার সকাল ১০টার দিকে রাস্তা থেকে ফুসলিয়ে আমার মেয়েকে উঠিয়ে নিয়ে যায়। ঘটনার পর সম্মানের কথা চিন্তা করে বিষয়টি আমরা গোপনে নিষ্পত্তির চেষ্টা করি। কিন্তু পুলিশ কনস্টেবল সুমনের বাড়িতেও তাদের কোনো খোঁজ না পেয়ে অনেকটা বাধ্য হয়েই ঘটনার চার দিন পর মামলা দিতে হয়েছে। রায়পুর ইউনিয়ন বিএনপি নেতা শরিফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত
করে বলেন, ঘটনাটি নাবালিকা স্কুলছাত্রীর সঙ্গে হওয়ায় পারিবারিকভাবে গোপনে নিষ্পত্তির চেষ্টা করা হয়। কিন্তু পুলিশ কনস্টেবল সুমন হোসেন ও স্কুল ছাত্রীর কোনো সন্ধান না পাওয়ায় স্কুল ছাত্রীর বাবা সুমনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত পুলিশ কনস্টেবল সুমন হোসেনের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিক বার কল করা হলেও ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। জীবননগর থানার ওসি এসএম জাবীদ হাসান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঘটনার পর কয়েক দিন ধরে ভিকটিমের পরিবারের লোকজন খোঁজাখুজি করেও তাদের কোনো সন্ধান না পাওয়ায় ভিকটিমের বাবা বাদী হয়ে থানায় লিখিত মামলা দিয়েছেন। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সত্ত্বেও আমার মেয়ের কাছে অবিবাহিত বলে সে সম্পর্কে করে। ঘটনাটি আমরা জানতে পেরে জীবননগর থানায় অভিযোগ করি। অভিযোগের পর তাকে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ লাইনে নেওয়া হয়। সেখান থেকে আবার জামজামি পুলিশ ফাঁড়িতে বদলি হয়। তিনি বলেন, কয়েকদিন আগে তাকে আবার র্যাবে বদলি করা হলে সে সেখানে যোগদান না করে, গত সোমবার সকাল ১০টার দিকে রাস্তা থেকে ফুসলিয়ে আমার মেয়েকে উঠিয়ে নিয়ে যায়। ঘটনার পর সম্মানের কথা চিন্তা করে বিষয়টি আমরা গোপনে নিষ্পত্তির চেষ্টা করি। কিন্তু পুলিশ কনস্টেবল সুমনের বাড়িতেও তাদের কোনো খোঁজ না পেয়ে অনেকটা বাধ্য হয়েই ঘটনার চার দিন পর মামলা দিতে হয়েছে। রায়পুর ইউনিয়ন বিএনপি নেতা শরিফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত
করে বলেন, ঘটনাটি নাবালিকা স্কুলছাত্রীর সঙ্গে হওয়ায় পারিবারিকভাবে গোপনে নিষ্পত্তির চেষ্টা করা হয়। কিন্তু পুলিশ কনস্টেবল সুমন হোসেন ও স্কুল ছাত্রীর কোনো সন্ধান না পাওয়ায় স্কুল ছাত্রীর বাবা সুমনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত পুলিশ কনস্টেবল সুমন হোসেনের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিক বার কল করা হলেও ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। জীবননগর থানার ওসি এসএম জাবীদ হাসান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঘটনার পর কয়েক দিন ধরে ভিকটিমের পরিবারের লোকজন খোঁজাখুজি করেও তাদের কোনো সন্ধান না পাওয়ায় ভিকটিমের বাবা বাদী হয়ে থানায় লিখিত মামলা দিয়েছেন। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।