শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দেবে চীন – ইউ এস বাংলা নিউজ




শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দেবে চীন

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ | ৮:৪০ 18 ভিউ
চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে বাংলাদেশকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দেবে চীন।সোমবার ঢাকার চীনা দূতাবাস এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। এতে জানানো হয়, গত ৫ সেপ্টেম্বর চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বেইজিংয়ে চীন-আফ্রিকা সহযোগিতামূলক সম্মেলনে চীনের বাজার স্বেচ্ছায় উন্মুক্ত করার ঘোষণা দেন। তবে যেসব দেশের সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে এবং যারা স্বল্পোন্নত দেশের কাতারে আছে, সেগুলোসহ আফ্রিকার ৩৩টি দেশ পণ্য রপ্তানিতে শতভাগ শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে। চীনই প্রথম দেশ, যারা এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ সংক্রান্ত ঘোষণা সম্প্রতি চীনের শুল্ক দপ্তর দিয়েছে। আর এ সুবিধা পাওয়া যাবে আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে। স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ তার পণ্য রপ্তানিতে শতভাগ শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে। রপ্তানিকারকরা মনে

করেন, শতভাগ শুল্কমুক্ত সুবিধায় চীনে পণ্য রপ্তানি নিঃসন্দেহে বাড়বে। তবে এ ঘোষণার শতভাগ সুবিধা আদায় করতে হলে তৈরি পোশাকের বাইরে অন্যান্য পণ্যেও মনোযোগ দিতে হবে। জানতে চাইলে তৈরি পোশাক খাতের বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান হান্নান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবিএম শামসুদ্দিন বলেন, বছরে এখন প্রায় ১০০ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়। নতুন ঘোষণায় রপ্তানির পরিমাণ আরও বাড়বে। তবে রপ্তানি তালিকায় অনেক পণ্য না থাকায় আমরা এ সুবিধা শতভাগ কাজে লাগাতে পারব না। তিনি বলেন, আমরা শিল্পের কাঁচামালসহ এমন কোনো পণ্য নেই, যা আমদানি করি না। ফলে সরকারি পর্যায়ে ঘোষণার সুবিধা আদায় করতে হলে পোশাকের পাশাপাশি রপ্তানি পণ্যে বৈচিত্র্য আনতে হবে। না

হলে এই ঘোষণা শেষ পর্যন্ত পৃথিবীকে খুশি করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থেকে যাবে। ২০২২ সালে চীন ৯৮ শতাংশ বাংলাদেশি পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়, যার মধ্যে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যসহ ৩৮৩টি নতুন পণ্য ছিল। ২০২০ সালে এ সুবিধা ছিল ৯৭ শতাংশ বাংলাদেশি পণ্যে। বর্তমানে চীনের বাজারে বাংলাদেশের আম রপ্তানির সব প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে। আগামী মৌসুম থেকে বেইজিংয়ে আম রপ্তানি শুরু করতে পারবে ঢাকা। পাশাপাশি কাঁঠাল, পেয়ারাসহ বেশকিছু বাংলাদেশি ফল চীনের বাজারে রপ্তানি করার কাজ প্রক্রিয়াধীন। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক অংশীদার চীন। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ চীন থেকে ১৮ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের পণ্য আমদানি করে। আর বাংলাদেশ থেকে চীনে রপ্তানি হয় ৬৭৬ মিলিয়ন ডলারের

পণ্য।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
‘সিন্ডিকেট ভাঙতে সরকারের উদ্যোগে শঙ্কার কারণ নেই’ যে যেই রাজনীতিতেই বিশ্বাস করেন, এক জায়গায় এসে দাঁড়ান ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের প্রাণহানি নেতিবাচক কথাবার্তায় ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে: মির্জা ফখরুল শেষের ঝলকে লড়াকু পুঁজি বাংলাদেশের আসিফ নজরুলের সঙ্গে অশোভন আচরণ, জেএসএ’র নিন্দা ইসরাইলি সেনাবাহিনী ‘উগ্রবাদী সামরিক গোষ্ঠী’ হয়ে উঠল যেভাবে বিশেষ দিনেও ব্যস্ত থাকবেন মিম আত্মগোপনে থেকেও শেষ রক্ষা হলো নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রুমেলের ইসরাইলি মিডিয়ার ‘হামাস নেতাদের কাতার ছাড়া’র খবর মিথ্যা আ.লীগের কর্মসূচি নিয়ে কঠোর হুঁশিয়ারি আসিফ মাহমুদের ভারতে আহত শাকিব খান, নেওয়া হয় হাসপাতালে আলোকচিত্রে ‘গাইবান্ধার জুলাই আন্দোলন’ শীর্ষক প্রদর্শনী ৫৮ শতাংশ ইহুদির আস্থা হারিয়েছেন নেতানিয়াহু যে কারণে স্থিতিশীল হচ্ছে না আলু-পেঁয়াজের বাজার ‘দুর্ভাগা’ সৌম্য, বাংলাদেশের একশ পার সাকিব-তামিম-মুশফিকদের কেউ নেই, ভাঙল ১৮ বছরের কীর্তি ‘হামাসকে দোহা ছাড়তে’ বলার বিষয়ে যা জানাল কাতার তানজিদকে হারিয়ে ধীরপায়ে এগোচ্ছে বাংলাদেশ অভিবাসী ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতি কেমন হবে?