ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মালয়েশিয়ায় ২৪২ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় ২২২ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের বকেয়া বেতন আদায়ে হাইকমিশনের উদ্যোগ
শ্রমিক ভিসায় গিয়ে মালয়েশিয়ায় ব্যবসা, ৭ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় ২শ বাংলাদেশি কর্মীর বেতন না দেওয়ায় তদন্তে শ্রম বিভাগ
তারেক রহমানের হাতেই ভবিষ্যত বাংলাদেশ নিরাপদ
মালয়েশিয়ায় ৮ মাসে বাংলাদেশিসহ ৩১ হাজার অভিবাসী আটক
মালয়েশিয় নারীর শ্লীলতাহানি, বাংলাদেশি কর্মী অভিযুক্ত
মালয়েশিয়ায় স্থানীয় এক নারীর শ্লীলতাহানির দায়ে এক বাংলাদেশি কর্মীকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। গত জুন মাসে মালয়েশিয়ার জোহর রাজ্যের বাতু পাহাতে এক নারী দোকানির শ্লীলতাহানির অভিযোগে মঙ্গলবার রাজ্যের ইয়ং পেং ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে শহিদুল ইসলাম নামে বাংলাদেশি কর্মীকে অভিযুক্ত করা হয়।
একই সঙ্গে দেশটিতে ওভারস্টে করার অভিযোগ আনা হয় অভিযুক্ত বাংলাদেশির বিরুদ্ধে।
অভিযুক্ত শহিদুল ইসলাম (২৭), ম্যাজিস্ট্রেট সুহায়লা শফিউদ্দীনের সামনে একজন দোভাষী তার বিরুদ্ধে উভয় অভিযোগ উপস্থাপন করার পর তিনি জবানবন্দি দেন।
৩ সেপ্টেম্বর হারিয়ান মেট্রোর এক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, প্রথম অভিযোগ অনুসারে, ৩০ জুন সন্ধ্যা ৬টায় পরিত সুলংয়ে একটি দোকানের পেছনে ৩৯ বছর বয়সি এক স্থানীয় মহিলা ব্যবসায়ীর শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেন ওই বাংলাদেশি।
ওই অভিযোগে তাকে দেশটির দণ্ডবিধির ৩৫৪ ধারা অনুসারে অভিযুক্ত করা হয় যাতে ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা জরিমানা ও বেত্রাঘাত কিংবা উভয় শাস্তির বিধান রয়েছে। দ্বিতীয় অভিযোগের জন্য, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে তার অস্থায়ী ভিজিট পাশের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর সেদিন থেকে তাকে দেশটিতে ওভারস্টে করার অভিযোগ আনা হয়। প্রসিকিউশনটি পরিচালনা করেন ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটর ফারাহ ওয়াহিদাহ মোহম্মদ শারিপ এবং অভিযুক্তের প্রতিনিধিত্ব করেন আইনজীবী মোহাম্মদ রাজাক শরিফ। অভিযুক্ত নিজেকে নির্দোষ দাবি করায় আদালত উভয় অভিযোগের জন্য ৬ হাজার রিংগিত জামিনের অনুমতি দিয়ে সংশ্লিষ্ট নথি জমা দেওয়ার জন্য ২৪ সেপ্টেম্বর পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেছেন।
ওই অভিযোগে তাকে দেশটির দণ্ডবিধির ৩৫৪ ধারা অনুসারে অভিযুক্ত করা হয় যাতে ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা জরিমানা ও বেত্রাঘাত কিংবা উভয় শাস্তির বিধান রয়েছে। দ্বিতীয় অভিযোগের জন্য, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে তার অস্থায়ী ভিজিট পাশের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর সেদিন থেকে তাকে দেশটিতে ওভারস্টে করার অভিযোগ আনা হয়। প্রসিকিউশনটি পরিচালনা করেন ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটর ফারাহ ওয়াহিদাহ মোহম্মদ শারিপ এবং অভিযুক্তের প্রতিনিধিত্ব করেন আইনজীবী মোহাম্মদ রাজাক শরিফ। অভিযুক্ত নিজেকে নির্দোষ দাবি করায় আদালত উভয় অভিযোগের জন্য ৬ হাজার রিংগিত জামিনের অনুমতি দিয়ে সংশ্লিষ্ট নথি জমা দেওয়ার জন্য ২৪ সেপ্টেম্বর পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেছেন।