ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
এবি পার্টির চেয়ারম্যান পদে তিন প্রার্থী
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি
মির্জা আজমের ৮০টি ব্যাংক হিসাবে ৯০৭ কোটি টাকা লেনদেন
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পারছে না: নুর
দুই মেরুতে বিএনপি-জামায়াত : নির্বাচন কত দূর?
মির্জা আজমের ৮০টি ব্যাংক হিসাবে ৯০৭ কোটি টাকা লেনদেন
বিএনপির লংমার্চের সমাপনী সমাবেশ সফল করতে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন
ছাত্রলীগের রাজনীতিতে ফেরার ইঙ্গিত, যে বার্তা দিলেন শিবির সভাপতি
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্ত্রীয় সভাপতি মঞ্জরুল ইসলাম বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ও জাহাঙ্গীরনগর (জাবি) বিশ্ববিদ্যালয়ে নিহতের ঘটনায় বিবৃতি দিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখছে ছাত্রলীগ। নিহতের ঘটনাকে পুঁজি করে নতুন স্বপ্নে বিভোর হচ্ছে ছাত্রলীগ।
ছাত্রলীগের মনে রাখা উচিৎ তারা কিন্তু এদেশের ছাত্রজনতার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। গণহত্যায় সরাসরি জড়িত তারা।
সম্প্রতি দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে ছাত্রলীগের ভবিষ্যত রাজনীতি নিয়ে এসব কথা বলেন মঞ্জরুল ইসলাম।
শিবির সভাপতি বলেন, ঢাবিতে অসুস্থ মানুষের হত্যার যে দৃশ্য দেখেছি এটাতো কোনো সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ মেনে নিতে পারে না। সেখানেও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা জড়িত ছিল। তারা গ্রেফতারও হয়েছেন। আমরা এ ধরনের হত্যাকে কখনো পোশ্রয় প্রশ্রয় দিইনি। তারই প্রমাণ হচ্ছে,
ঘটনার পর পরই তীব্র নিন্দা ও বিচার দাবি জানিয়ে স্টেটমেন্ট দিয়েছে শিবির। এখন আমাদের প্রশ্ন, এ ঘটনায় যতটা বিবেক নাড়া দিয়েছে ছাত্রলীগের কিন্তু রাস্তায় নির্মমভাবে মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে সেটাতো কেন তাদের বিবেক নাড়া দেয়নি? অথচ এ ঘটনায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সরাসরি জড়িত। ছাত্রলীগ তো রাজপথের শত শত ছাত্রকে হত্যা করেছে। এর দায় তো ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগকে নিতে হবে। এটিই প্রমাণ করে ছাত্রলীগের দুই রকমের চরিত্র। এটা জাতি মেনে নেবে না। আর ক্যাম্পাসগুলোতে ছাত্রলীগকে ছাত্রসমাজ মেনে নেবে কিনা এটা বড় প্রশ্ন থেকে যায়? কারণ তারা শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে ছিল। মঞ্জরুল ইসলাম মনে করেন, ছাত্রলীগ যেভাবে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নির্যাতন করেছে তাদের অপকর্মের কারণে ক্যাম্পাসে
শিক্ষার্থীরা মেনে নেবে না। কারণ তারা ফ্যাসিস্ট সরকারের অংশ হিসেবে সরাসরি জড়িত ছিল।
ঘটনার পর পরই তীব্র নিন্দা ও বিচার দাবি জানিয়ে স্টেটমেন্ট দিয়েছে শিবির। এখন আমাদের প্রশ্ন, এ ঘটনায় যতটা বিবেক নাড়া দিয়েছে ছাত্রলীগের কিন্তু রাস্তায় নির্মমভাবে মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে সেটাতো কেন তাদের বিবেক নাড়া দেয়নি? অথচ এ ঘটনায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সরাসরি জড়িত। ছাত্রলীগ তো রাজপথের শত শত ছাত্রকে হত্যা করেছে। এর দায় তো ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগকে নিতে হবে। এটিই প্রমাণ করে ছাত্রলীগের দুই রকমের চরিত্র। এটা জাতি মেনে নেবে না। আর ক্যাম্পাসগুলোতে ছাত্রলীগকে ছাত্রসমাজ মেনে নেবে কিনা এটা বড় প্রশ্ন থেকে যায়? কারণ তারা শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে ছিল। মঞ্জরুল ইসলাম মনে করেন, ছাত্রলীগ যেভাবে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নির্যাতন করেছে তাদের অপকর্মের কারণে ক্যাম্পাসে
শিক্ষার্থীরা মেনে নেবে না। কারণ তারা ফ্যাসিস্ট সরকারের অংশ হিসেবে সরাসরি জড়িত ছিল।