
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

২৮০ আসনে তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

‘এক মাসে বিএনপির ২০ হাজার নেতাকর্মী গ্রেফতার’

বরিশাল-৩ আসনে মনোনয়নপত্র নিলেন রাশেদ খান মেনন

বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের কেন্দ্রে আনতে বললেন মন্ত্রী

মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় বাড়তে পারে ৩ দিন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্তকারী বিএনপির ওপর নিষেধাজ্ঞা আসা উচিত’

স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিলে গুলির অভিযোগ
ছাত্রলীগকে গতিশীল করতে অলিগলিতে যেতে চাই

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি নির্বাচনকে সামনে রেখে সারা দেশকে চষে বেড়ানোর ম্যান্ডেট ধারণ করেন।
আমরা ছাত্রলীগ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এই বয়সে ছাত্রলীগকে গতিশীল করার জন্য প্রয়োজনে সারা দেশের অগিগলি চষে বেড়াব।
আর এটা যদি আমরা না করতে পারি তাহলে প্রধানমন্ত্রীর প্রকৃত কর্মী হতে পারব না। বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ এই ছাত্র সংগঠনকে গতিশীল করার জন্য এমন প্রতিশ্রুতিই ব্যক্ত করলেন সদ্য ঘোষিত ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।
বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতিতে প্রতিনিধির সঙ্গে ছাত্রলীগের নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত দুই নেতার আলাপচারিতায় এই প্রতিশ্রুতি ছাড়াও নানা বিষয় উঠে এসেছে। ছাত্রলীগের ভবিষ্যৎ নিয়ে তারা তাদের কর্মপরিকল্পনাও তুলে ধরেছেন। বিশেষ করে সামনে জাতীয়
নির্বাচনকে ঘিরে শিক্ষার্থীদের মাঝে জনমত গড়ে তোলার বিষয়ে কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন তারা দুই জন। সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশের কথা বলছেন। সেরকম একটি স্মার্ট সম্পর্ক শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গড়ে তোলার চেষ্টা করব। এগুলো বাস্তবায়ন করতে গিয়ে আমাদের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ আসতে পারে। তবে আমরা এগুলোকে এড়িয়ে গিয়ে দায়সারাভাবে, উটের মতো বালির মধ্যে মুখ গুঁজে থাকব সেটি হবে না। আমরা দায়িত্ব নিচ্ছি সাধারণ শিক্ষার্থীদের স্বার্থে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের স্বার্থে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মিশন এবং ভিশন বাস্তবায়নের স্বার্থে দায়বদ্ধ থাকব। সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান বলেন, গত কমিটিতে করোনার কারণে কিছু প্রেস কমিটি হয়েছে। সদ্য সাবেক সভাপতি ও সাধারণ
সম্পাদক পরিস্থিতির শিকার হয়ে এমনটি করতে বাধ্য হয়েছেন। এখন এই পরিস্থিতি পরিবর্তন হয়েছে। ঠিক তেমনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগও ছাত্রলীগের অভিভাবক প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় অতীত সোনালি ইতিহাসে ফিরে যাবে। আমরা যতদিন দায়িত্বে আছি ততদিন প্রতি সপ্তাহে, মাসে সারা দেশে সম্মেলনের উৎসব চলবে। প্রধানমন্ত্রী যেখানে ৭৬ বছর বয়সে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়াচ্ছেন, আমরা সেখানে ২৯-৩০ বছরে কেন পারব না। ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সব ইউনিটের সব ভালো কাজের অংশীদার যেমন আমরা তেমনি সকল খারাপ কাজের দায়ভারও আমাদের দুজনের। বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাদের এই ভার দিয়েছেন সেটি আমাদের গ্রহণ করে চলতে হবে। গঠনতন্ত্র মেনে এবং বিতর্কমুক্ত ছাত্রলীগ উপহার দিতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। এ ক্ষেত্রে আমরা
সাংবাদিকদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা কামনা করছি। ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কর্মী এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় পরিচয়। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার উপযোগী দক্ষ মানুষ আমরা হতে চাই। ছাত্রলীগে অংশীদারত্বমূলক নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হোক সেটিই আমরা চাই। কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদকে কার্যকর করার বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করব। দায়িত্বকে যদি আমরা আরও বেশি বিকেন্দ্রীকরণ করতে পারি তাহলে সংগঠন আরও বেশি গতিশীল হবে বলে আমরা মনে করি। সাংগঠনিক জবাবদিহিতা থাকবে, কেন্দ্র এবং তৃণমূলের কর্মীদের মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় হবে। তিনি বলেন, কাউন্সিলের মাধ্যমে যদি নেতৃত্ব নিয়ে আসা যায় তাহলে অনেক বেশি ভালো নেতৃত্ব আসবে। সাংগঠনিক এবং গঠনতান্ত্রিক নিয়মগুলো প্রতিপালনের চেষ্টা আমরা করব।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সবসময় আন্তরিক। শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয়, প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেন নিয়মিত ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয় সেটিই আমাদের প্রত্যাশা। আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কোনো বিশেষ পরিকল্পনা আছে কি না জানতে চাইলে সাধারণ সম্পাদক ইনান বলেন, এক দশকেরও বেশি সময় ধরে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশে পরিণত হয়েছে। এ ছাড়াও বিভিন্ন বৈশ্বিক সূচকে উন্নয়ন করেছে, যা বিশ্ব দরবারে দেশের সম্মানকে সমুন্নত করেছে। আমরা দেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের কাছে এই উন্নয়নে বার্তা পৌঁছে দিতে চাই। আর এটা যদি পারি তাহলেই শিক্ষার্থীরা আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি পুনরায় সমর্থন জানাবে
বলে বিশ্বাস করি।
নির্বাচনকে ঘিরে শিক্ষার্থীদের মাঝে জনমত গড়ে তোলার বিষয়ে কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন তারা দুই জন। সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশের কথা বলছেন। সেরকম একটি স্মার্ট সম্পর্ক শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গড়ে তোলার চেষ্টা করব। এগুলো বাস্তবায়ন করতে গিয়ে আমাদের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ আসতে পারে। তবে আমরা এগুলোকে এড়িয়ে গিয়ে দায়সারাভাবে, উটের মতো বালির মধ্যে মুখ গুঁজে থাকব সেটি হবে না। আমরা দায়িত্ব নিচ্ছি সাধারণ শিক্ষার্থীদের স্বার্থে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের স্বার্থে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মিশন এবং ভিশন বাস্তবায়নের স্বার্থে দায়বদ্ধ থাকব। সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান বলেন, গত কমিটিতে করোনার কারণে কিছু প্রেস কমিটি হয়েছে। সদ্য সাবেক সভাপতি ও সাধারণ
সম্পাদক পরিস্থিতির শিকার হয়ে এমনটি করতে বাধ্য হয়েছেন। এখন এই পরিস্থিতি পরিবর্তন হয়েছে। ঠিক তেমনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগও ছাত্রলীগের অভিভাবক প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় অতীত সোনালি ইতিহাসে ফিরে যাবে। আমরা যতদিন দায়িত্বে আছি ততদিন প্রতি সপ্তাহে, মাসে সারা দেশে সম্মেলনের উৎসব চলবে। প্রধানমন্ত্রী যেখানে ৭৬ বছর বয়সে সারা বাংলাদেশ চষে বেড়াচ্ছেন, আমরা সেখানে ২৯-৩০ বছরে কেন পারব না। ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সব ইউনিটের সব ভালো কাজের অংশীদার যেমন আমরা তেমনি সকল খারাপ কাজের দায়ভারও আমাদের দুজনের। বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাদের এই ভার দিয়েছেন সেটি আমাদের গ্রহণ করে চলতে হবে। গঠনতন্ত্র মেনে এবং বিতর্কমুক্ত ছাত্রলীগ উপহার দিতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। এ ক্ষেত্রে আমরা
সাংবাদিকদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা কামনা করছি। ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কর্মী এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় পরিচয়। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার উপযোগী দক্ষ মানুষ আমরা হতে চাই। ছাত্রলীগে অংশীদারত্বমূলক নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হোক সেটিই আমরা চাই। কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদকে কার্যকর করার বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করব। দায়িত্বকে যদি আমরা আরও বেশি বিকেন্দ্রীকরণ করতে পারি তাহলে সংগঠন আরও বেশি গতিশীল হবে বলে আমরা মনে করি। সাংগঠনিক জবাবদিহিতা থাকবে, কেন্দ্র এবং তৃণমূলের কর্মীদের মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় হবে। তিনি বলেন, কাউন্সিলের মাধ্যমে যদি নেতৃত্ব নিয়ে আসা যায় তাহলে অনেক বেশি ভালো নেতৃত্ব আসবে। সাংগঠনিক এবং গঠনতান্ত্রিক নিয়মগুলো প্রতিপালনের চেষ্টা আমরা করব।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সবসময় আন্তরিক। শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয়, প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেন নিয়মিত ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয় সেটিই আমাদের প্রত্যাশা। আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কোনো বিশেষ পরিকল্পনা আছে কি না জানতে চাইলে সাধারণ সম্পাদক ইনান বলেন, এক দশকেরও বেশি সময় ধরে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশে পরিণত হয়েছে। এ ছাড়াও বিভিন্ন বৈশ্বিক সূচকে উন্নয়ন করেছে, যা বিশ্ব দরবারে দেশের সম্মানকে সমুন্নত করেছে। আমরা দেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের কাছে এই উন্নয়নে বার্তা পৌঁছে দিতে চাই। আর এটা যদি পারি তাহলেই শিক্ষার্থীরা আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি পুনরায় সমর্থন জানাবে
বলে বিশ্বাস করি।