
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইরানের সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৭: এমডিএ

খেপে আগুন মিত্ররা, ইরানের হুকুমের আগেই চালাতে পারে হামলা

ইসরাইলজুড়ে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, আহত ১১

বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরসহ ইসরায়েলের সামরিক ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

যুক্তরাষ্ট্রের ইরানে হামলা ‘যুদ্ধের সূচনা’

ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর কৌশলে পরিবর্তন এনেছে ইরান

ইসরায়েলে মাইক্রোসফট কার্যালয়ের কাছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরাইলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় আরও ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরাইলি বাহিনীর হামলায় আরও ৬১ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ৪২ হাজার ১২৬ জন ছাড়িয়েছে।
এছাড়া গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে চলা এ হামলায় আহত হয়েছেন ৯৮ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি।
শুক্রবার (১১ অক্টোবর) গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে মেহের নিউজ।
গাজার ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর আক্রমণে ৬১ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ২৩১ জন আহত হয়েছেন। যা নিয়ে
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত ৪২,১২৬ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ৯৮,১১৭ জন আহত হয়েছেন।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে ইসরাইলি বাহিনী গাজায় সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করেছে। যার
ফলে উপত্যকাজুড়ে ২০ লাখের বেশি মানুষের জ্বালানি, বিদ্যুৎ, খাদ্য এবং বিশুদ্ধ পানির অভাবে চরম সংকটে পড়েছে। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকাজুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনো ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন। মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরাইল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে। উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরাইল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরাইলি হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ গাজার হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। এছাড়া ইসরাইলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের
বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। মূলত ইসরাইলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরাইলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। এছাড়া খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সবাই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন। সেই সঙ্গে অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরাইল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে। সূত্র: মেহের নিউজ ও আনাদোলু
ফলে উপত্যকাজুড়ে ২০ লাখের বেশি মানুষের জ্বালানি, বিদ্যুৎ, খাদ্য এবং বিশুদ্ধ পানির অভাবে চরম সংকটে পড়েছে। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকাজুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনো ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন। মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরাইল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে। উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরাইল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরাইলি হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ গাজার হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। এছাড়া ইসরাইলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের
বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। মূলত ইসরাইলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরাইলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। এছাড়া খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সবাই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন। সেই সঙ্গে অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরাইল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে। সূত্র: মেহের নিউজ ও আনাদোলু