“আওয়ামী লীগের সময় সায়দাবাদে রাত ৩ টার সময় ৩ লক্ষ টাকা নিয়ে দাঁড়ায় থাকতে ভয় পাইতো না মানুষ; আর এখন রাত ১০ টার পরে ৩ হাজার টাকা নিয়ে থাকতেও ভয় পায়”
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিহীন অগণতান্ত্রিক নির্বাচনকে বৈধতা দেবে না জনগণ। কারণ, এই রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ স্বাধীনতা পেয়েছে। স্বাধীনতার ইতিহাসে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অবদান চিরস্মরণীয়; ইতিহাস বিকৃতি কিংবা দমন-পীড়ন করে জনতার মুখের ভাষা রোধ করতে পারবে না ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং। জনতার মুখে বারবার একটাই দাবি উচ্চারিত হচ্ছে যে — তারা আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ চায়, নাহলে তারা নির্বাচনকে অকপটে বর্জন করবে। যদি কাঙ্খিত প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার সুযোগই না থাকে, তবে সেই ব্যবস্থাপনাকে আর যাই হোক নির্বাচন বলা চলে না। মানুষ কেন বিএনপি কিংবা জামায়াতকে ভোট দেবে? ২০০১-২০০৬ সালের এই জোটের সম্মিলিত তান্ডব দেশের মানুষ দেখেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নির্বাচিত করে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো৷ বর্তমানে সেই জোটই একটি গণতান্ত্রিক সরকার উৎখাত করতে ফ্যাসিস্ট ইউনূসকে সন্ত্রাসী-জঙ্গী সহায়তা দিয়ে ছাত্র-পুলিশ-জনতা হত্যা করে ক্ষমতার ভাগ-বাটোয়ারা করে আবার জনগণকে জিম্মি করেছে। আওয়ামী লীগ আমলে কিছুদিন আগেও মধ্যরাতে মানুষ রাস্তাঘাটে নির্ভয়ে চলাচল করেছে, কিন্তু আজ জীবন নিয়ে ঘরে ফেরাও দায়। তাই মানুষ অত্যাচারী বিএনপি-জামায়াত ও দখলদার ইউনূস গংকে আর ভরসা করছে না৷ বাংলার মানুষ আবার আওয়ামী লীগকে নির্বাচিত করে সরকারে ফেরাতে চায়, তাই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ জনমানুষের প্রাণের একটি দাবি।
